Friday, January 10, 2014

পুরুষদের প্রয়োজনীয় বিবাহ প্রস্তুতি (২য়পর্ব)



আশরাফুল ছাব্বির:

করনীয় ৪:
লুব্রিকেন্ট বা জেল কিনে রাখুনভালো কোন ফার্মেসী থেকে লুব্রিকেন্ট কিনে রাখুনবন্ধুরাও অনেক সময় গিফট দেয়, কিন্তু সে আশায় বসে থাকলে বিপদএই লুব্রিকেন্ট বলতে গাড়ীর লুব্রিকেন্ট বুঝানো হয় নিএটা সার্জিক্যাল জেলভালো মানের একটা লুব্রিকেন্টের নাম বলিজনসন এন্ড জনসনের “KY Gelly”বড় ফার্মসীগুলোতে পাবেন, KY Gelly বল্লেই দিবেআর এক টিউব দিয়ে দশ-বারোজন বন্ধুর সংসার শুরু হয়ে যাবেকারন একজনের বেশি লাগে নাএই সার্জিকেল জেল না পেয়ে অনেকে নারিকেল তেল, গ্লিসারিন ইত্যাদি ব্যবহার করেএদুটোই কিন্তু রাফ, ইভেন কনডম ফেটে যেতে পারেগ্লিসারিন কখনও র’ অবস্থায় ইউজ করবেন নাপানি মিশিয়ে ব্যবহার করুন তবে গ্লিসারিনের ব্যবহার সাধারনত নিরুৎসাহিত করা হয়কেন ও কি ভাবে ব্যবহার করবেন:আমরা সবাই কম বেশি জানি যে অনাঘ্রাতা মেয়েদের যৌনাংগের প্রবেশপথটা খুব সরু থাকেঅর্থ্যাৎ চাইলেই সহজে সেখানে আপনার অংগ প্রবেশ করবে নাএর সাথে আছে হাইমেন বা বা সতিচ্ছেদ বা পর্দার প্রতিরোধতাই প্রথমদিকে প্রবেশ করাতে ব্যর্থ হয়ে অনেক হতাশ হয়ে পড়েএটা নিয়ে টেনশন না করে আপনি প্রথমে আপনার এসাইনমেন্ট ঠিক করুন “প্রবেশ করাতে হবে”এই সরু পথে জোর করেই প্রবেশ করতে হবে, জোর করা মানেই শক্তি প্রয়োগ, এবং স্বাভাবিক ভাবেই এতে আপনার সংগীনি ব্যাথা পাবেতাই শক্তি প্রয়োগটা গোয়াড়ের মত না করে ভালোবাসার সাথে করুনদুইস্থানেই জেল লাগিয়ে এবার চেষ্টা করুন, একদিনে না হলে দুইদিনে হবে আরো এক/দুইদিন বেশি লাগলেও পরিশ্রম কমবে, দুঃশ্চিন্তা কমবে, ব্যাথা কম পাবে, শুরু করা যাবে তাড়াতাড়িকিছু ভুল ধারনাঃপ্রথমতঃ অনেকে প্রথম প্রবেশের সময় নববধুর কুমারিত্বের পরীক্ষা নেয়ার ইচ্ছাও মনে মনে পোষন করেভুলেও একাজ করবেন নাএকটা প্রচলিত ধারনা আছে কুমারী বা অনাঘ্রাতা মেয়ে মানেই সতিচ্ছেদ বা হাইমেন থাকবে, তাই স্বামীই সেটা বিদীর্ন করে বউনি করবেএটা এই যুগে হাস্যকরসাইকেল চড়লে-দৌড়াদৌড়ি-খেলাধুলা করলে হাইমেন ফেটে যাবেই, তাই সেটা ন্যাচারাল, স্বামীকে দায়িত্ব নিতে হবে নাকেউ হাইমেনের উপস্থিতি না পেলে আবার নববধু সম্বন্ধে খারাপ ধারনা করে বসে থাকবেন নাদ্বিতীয়তঃ আর একটা ভুল ধারনা হলো রক্তপাত না হলে মেয়ে কুমারী নাএটা বিশ্বাস করা মুর্খতার সামিলযদি হাইমেন ফেটে গিয়ে থাকে আগেই, বা আপনি যদি লুব্রিকেন্ট ইউজ করেন তবে অনেক সময়ই রক্তপাত নাও হতে পারেতাই এসব কোন মানদন্ড নাতৃতীয়তঃ বিভিন্ন পর্নো কাহিনী পড়ে অনেকের ধারনা হয় যে সেক্স করার সময় যোনীপথ পিচ্ছিল কামরসে ভেজা থাকবে, তাই উঠো..যাতো, আলাদা লুব্রিকেন্ট ইউজের প্রয়োজন নেইআসলে ব্যাপারটা তা নাএই ফ্লুইডটা বের হবে উত্তেজিত হলেইআর নতুন নতুন বাবা-মাকে ছেড়ে আসা ভয়-শংকা-লজ্জায় থাকা একটা মেয়ের পক্ষে উত্তেজিত হওয়া এত সহজ নাইভেন অনেকে তো প্রথম প্রথম কোন অনুভুতিই পায় না তাই ফ্লুইড না বের হলে ভয়ের কিছু নেই, সময় নিন কয়েকদিন, এমনিই ঠিক হয়ে যাবেচতুর্থতঃ স্তনের স্থিতিস্থাপকতা ও কোমলতা দেখেও অনেকে টাচড-আনটাচড কন্ডিশন বের করতে চানশক্ত-টানটান হলে নাকি আনটাচডএটা সবচে বড় বোকামী আমাদের মেয়েরা এমনিতেই শারীরিকভাবে নরম প্রকৃতিরতাই স্তনও নরম হতে পারে মুভির নায়িকার টান-টান বুক বউয়ের কাছে আশা করবেন না, কারন বুক টানটান রাখতে শোবিজের লোকেরা অনেক টাকা খরচ করে, কসরত করেপঞ্চমতঃ টিনএজ থেকেই হস্ত-মৈথুনে অভ্যস্ত ছেলেরা অনেক সময় বিয়ের করতে ভয় পায়মঘা-ইউনানীর লিফলেট পড়ে আবিস্কার করে তার “আগা মোটা গোড়া চিকন”,তাই তাকে দিয়ে স্ত্রীকে সুখ দেয়া সম্ভব হবে নাএটা নির্মম রসিকতাএসব নিয়ে টেনশন না করে লাফ দিয়ে নেমে যান বিয়ে করতেএত মানুষ দেখেন আশে পাশে সবাই কি ধোয়া-তুলসি পাতা? সবাই অনাঘ্রাতা বউই চাই আমরাআর নিজে যদি অভিজ্ঞতাহীন হই, তবে একই আশা করবো নববধুর কাছ থেকেসর্বোপরি কারও যদি সন্দেহপ্রবন মন থাকে, তবে সব কিছু ক্লিয়ার হয়ে নেয়া উচিত আগেইএনগেজমেন্ট বা বিয়ের আগেই মেয়ে সম্বন্ধে সব খোজ-খবর নিয়ে নিনবিয়ের পর আর এসব নিয়ে মাথা ঘামাবেন নামনে রাখবেন, সন্দেহের পোকা একবার মনে ঢুকলে সেখানেই বাসা বেধে বসে যাবেতাই আগে থেকেই সব ক্লিয়ার হোনবিয়ের পর নো টেনশন আগের ব্যাপার নিয়েভালবাসতে শুরু করুন যেভাবে পেয়েছেন সে অবস্থা থেকেই

করনীয় ৫:
আত্মবিশ্বাসী হোন, অযথা ডাক্তারের কাছে দৌড়াবেন নাটিন-এজে স্বমেহনের কারনে অনেকেই অপরাধবোধে ভোগে, মনে শংকা তৈরি হয় শারীরিক ভালোবাসায় পারংগমতা দেখাতে পারবে কিনাঅনেকে দৌড়ায় ডাক্তারের কাছেডাক্তারের কাছে যাওয়া যাবে না তা নয়তবে যদি নিজের দৈহিক সুস্থতা থাকে আর পুরুষাংগের প্রাত্যহিক উত্থান (সকালে, যাকে “মর্নিং গ্লোরী” বলা হয়।) হয় তবে ভয়ের কিছু নেইডাক্তারের কাছে যাওয়ার রিস্ক হচ্ছে অনেকে এই সুযোগে টু-পাইস কামানোর ধান্ধায় আপনার উল্টো ক্ষতি করে দিতে পারেঅনেকে আবার মঘা-ইউনানীর মত ফ্রডের কাছে যান, ওখানে গেলে নাকি লাইফ হেল করে দেয়তবে পুরুষদের ক্ষেত্রে একটা বিষয় আমলে আনা হয় না, সেটা হলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা ইউরিন ইনফেকশনইউরিন ইনফেকশন হয় কিছু ব্যাকটেরিয়ার কারনে, এবং পুরুষরা এটাতে আক্রান্ত হয় টয়লেট ব্যবহারের মাধ্যমেপুরুষদের সবাইকে কম-বেশি পাবলিক টয়লেট ব্যবহার করতে হয়ইউনি’র হল-অফিসের টয়লেটকেও পাবলিক টয়লেট হিসেবে ট্রিট করুন এখানেএসব টয়লেট নানা ধরনের মানুষ ব্যবহার করেএবং অনেক টয়লেটেই পানির সুব্যবস্থা থাকে নাএদের মধ্যে কারও যদি ইনফেকশন থেকে থাকে তবে সে টয়লেট ব্যবহারের পর ভালো ভাবে পানি না দিয়ে গেলে, বা নতুন ব্যবহারকারী পানি দিয়ে ফ্লাশ না করে ব্যবহার করলে প্যানে থাকা ব্যাক্টেরিয়া আক্রমন করেএভবেই পানি ইউজ না করলে ইনফেকশন হয়এটা একটা “যৌনবাহিত রোড (STD)”, এবং স্বামীর কাছ থেকে স্ত্রীরা এটা পেয়ে থাকেতাই যদি আপনি প্রসাবে জ্বালাপোড়া বা পেইন অনুভব করেন তবে বিয়ের আগেই একবার টেষ্ট করুন, থাকলে ব্যবস্থা নিনমনে রাখবেন আপনার স্ত্রী আক্রান্ত হলে প্রেগন্যান্সির সময় এটা এক্সট্রা টেনশন এড করবেহাই এন্টিবায়োটিক খেতে হবে তখন

করনীয় ৬:
যৌনমিলনের সেফ পিরিয়ডঃ নিজে জানুন, হবু বধুকে জানানসেফ পিরিয়ড মানে যে সময় কোন প্রতিরোধক (কনডম বা এ জাতীয়) ছাড়াই দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন করতে পারবেন, এক্সিডেন্টালী প্রেগন্যান্ট হওয়ার ভয় থাকবে নাএটা অনেকেই জানেন, আবার একটু রিভাইস করে নেইমেয়েদের মেন্স বা পিরিয়ডের সাথে সেফ পিরিয়ডের সম্পর্কধরলাম কোন মেয়ের পিরিয়ড হয় ৩০ দিন পর পর (কম বেশিও হতে পারে) এবং এই মাসে তার পিরিয়ড শুরু হয়েছিলো ১ তারিখে তার আগের মাসেও ১ তারিখেএটাকে এক সাইকেল বলা হয়নরম্যালি ওভুলেশন হয় সাইকেলের মাঝামাঝি সময়ে, ধরলাম ১৪ দিনেতাহলে ১৪ তারিখে ওভুলেশন হচ্চেএই ওভুলেশনের হওয়ার আগের এক সপ্তাহ ও পরের এক সপ্তাহ ফার্টাইল বা উর্বর সময় এসময়ে প্রোটেকশন না নিলে প্রেগন্যান্ট হবেইতাহলে মাসের ৭ তারিখ থেকে ২১ তারিখ প্রটেকশন ছাড়া এগোনো যাবে নাবাকী সময় সেফ, থিওরিটিক্যালী কোন প্রটেকশনের দরকার নেইএটা ন্যাচারাল পদ্ধতি, তবে সমস্যা হলো পিরিয়ড এর ডেট বিয়ের পর বদল হতে দেখা যায়এবং অনেকের ক্ষেত্রে সাইকেলটাও স্ট্যাবল থাকে নাতাই সাইকেল স্ট্যাবল না হওয়া পর্যন্ত প্রটেকশন নেয়াই উচিতযদি দ্রুত বাচ্চা নেয়ার প্ল্যান না থাকে তাহলে প্রটেকশন নিয়েই শুরু করতে হবেনো হান্কি পান্কিতবে কখনই প্রথম বাচ্চা হবার আগে আপনার স্ত্রীকে বার্থকন্ট্রোল পিল খাওয়াবেননাএটা স্বাভাবিক ডেলিভারিতে সমস্যা তৈরি করে থাকে বলে রিপোর্ট পাওয়া গেছে

করনীয় ৭:
জানুন প্রি-ম্যাচ্যর ইজাকুলেশন কি? প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশন মানে খুব দ্রুত বা সময়ের আগেই বীর্যপাতসময়ের আগে মানে পার্টনারের অর্গাজমের আগেই আর দ্রুত সময় মানে ১.৫ মিনিটের কম সময়ের মধ্যেঅধিকাংশ পুরুষই (৯০-৯৫%) জীবনের প্রথম যৌনাভিজ্ঞতায় প্রি-ম্যাচুর ইজাকুলেশনের সম্মুখীন হয়প্রথম দিকে এটা নরমাল, এবং সময়ের সাথে সাথে এটা ঠিক হয়ে যায়কেন হয়?প্রথমেই দুটো কারন আসবে, অনভিজ্ঞতা ও অতিরিক্ত উত্তেজনাঅনভিজ্ঞ একজন পুরুষ তার প্রথম সেক্সের সময় প্রচন্ড উত্তেজিত থাকেউত্তেজিত অবস্থায় নারী সংগীর সাথে শারীরিক খেলায় মেতে উঠার সময় থাকে তাড়াহুড়ার মধ্যে, অল্প সময়ে বেশি পথ বিচরনের চেষ্টায় নিজের উপর কন্ট্রল থাকে নাপাশাপাশি প্রবেশ করানোর পর যোনীর ভেতরের উচ্চ উষ্ণতায় দিশেহারা হয়ে যায় অনেক সময়ইফলাফল খুব অল্প সময়েই নারী সংগীর অরগাজম হবার আগেই বীর্যপাতদ্বিতীয় কারন হিসেবে আসবে “টেনশন”নতুন বিয়ে বা সম্পর্কে নিজেকে শারীরিক ভাবে সামর্থবান হিসেবে তুলে ধরতে চাওয়ার মানসিক চাপ থেকে সৃষ্টি হয় টেনশন, ফলে নিজের উপর কন্ট্রল থাকে নাতৃতীয় কারন হলো “সংগীনির তৈরি না হওয়া”প্রথম দিকে শান্ত ও ধীর-স্থির ভাবে সংগীনিকে উত্তেজিত করার কাজটা অধিকাংশ পুরুষই করে নাধরে নেয় তার নিজের মতই তার সংগীনিও উত্তেজিত হবে ঘটনা উল্টামেয়েদের উত্তেজিত হতে পুরুষদের চেয়ে বেশি সময় লাগেতাই সে তৈরি হবার আগেই পুরুষ সংগী উত্তেজনার চরমে পৌছে যায়ফলাফল অকাল বীর্যপাতসমাধানঃঅনভিজ্ঞতার সমস্যা সমাধানের দরকার নেই, এই খেলায় অভিজ্ঞতা কাম্য নয়বাকি থাকলো অধিক উত্তেজনা ও টেনশননতুন বিয়ে, প্রথমবার কাছে পাওয়া, উত্তেজনা তো থাকবেইএটা আপনার উপর এখন,অধিকাংশ পুরুষই উত্তেজনা নিয়ন্ত্রন করতে পারে না, যদি আপনি পারেন তাহলে “স্যালুট”না পারলে কোন সমস্যা নেইআপনি নিয়ন্ত্রন করতে পেরেছেন এটা পেপারে বা টিভিতেও আসবে না তাই যা স্বাভাবিক তাই হোকটেনশন কিভাবে দুর করবেন? প্রথমে ভাবুন আপনাকে কি আপনার সংগীনির সামনে নিজেকে বিশাল কিছু-প্রচন্ড সামর্থবান প্রমান করতে হবেই? নাকি স্বাভাবিক একজন মানুষ হিসেবে? যাই করুন না কেন আপনার স্ত্রী আপনারই থাকবেসুপারম্যানের প্রতি মুগ্ধতা থাকে, ভালোবাসা থাকেনা, আপনি সুপারম্যান হতে চাচ্ছেন কিনা নিজেই ভাবুনআর “সংগীনির তৈরি না হওয়ার” দোষটা পুরোপুরি পুরুষের উপর বর্তায় নাপুরুষকে ধৈর্য্য ধরে স্ত্রীকে উত্তেজিত করার চেষ্টা করতে হবে, শরীরের স্পর্শকাতর অংশগুলোতে কোমল ভাবে স্পর্শ করে বা ঘষে, কিস করেব্যাকনেক, কানের আশে-পাশে, ঠোট-জিহবা, স্তন-নিপল, তলপেট-নাভী, যৌনাংগ-উরু, হাত-পায়ের আংগুল ইত্যাদি স্পর্শকাতর স্থান বলে পরিচিতস্ত্রীর নিজেরও দায়িত্ব থাকে এ চেষ্টায় সাড়া দেয়ারএক হাতে তালি বাজে না
দীর্ঘায়িত করতে চাইলে সমাধানঃ
এর কোন স্বীকৃত ঔষধ নেইতাই বাজারে প্রচলিত ঔষধ না খাওয়াই ভালো
একটা কার্যকর এক্সারসাইজ আছেএখন থেকেই নিজের বীর্যপাত ঠেকিয়ে রাখার প্র্যাক্টিস করতে পারেনআমরা যে ভাবে প্রস্রাব আটকাই, সেভাবে ডেইলি বিভিন্ন সময় একলাগা ১০ বার প্রস্রাব আটকানোর কসরত করুনযখন সময় পাবেনপ্রস্রাব না ধরলেও করুন
যখনই চরম মুহুর্ত আসবে মনে হয়, তার আগেই থেমে গিয়ে পুরুষাংগ বের করে নিন, প্রস্রাব আটকানোর মত করে বীর্যপাত আটকান
বীর্যপাত আটকানোর সাথে সাথে দীর্ঘায়িত করার জন্য অন্য কিছু চিন্তা করতে পারেন, এতে উত্তেজনা ডাইভার্ট হবে কিছুক্ষনের জন্য
আর একটা পদ্ধতি হলো আগেই একবার বীর্যপাত ঘটানোএটা নিজে করে নিতে পারেন, অথবা সংগীনি যদি হেল্পফুল হয় তবে সেই হাত দিয়ে সাহায্য করবেতবে এই পদ্ধতি জনপ্রিয় নাঅনেকেই আগাম দুর্বল হতে চায় না
কনডমের ব্যবহার কিছুটা হেল্প করে সংবেদনশীলতা কমাতে, তাই উত্তেজনাও কিছুটা কমানো যায়আর কোনো পদ্ধতি জানা থাকলে বলতে পারেন

Labels:

0 Comments:

Post a Comment

Subscribe to Post Comments [Atom]

<< Home