তরমুজরে গুণাবলী
তরমুজ সাবারি পছন্দনীয় একটি ফল। তবে গরমের মধ্যে এর কদর একটু বেশি থাকে।তরমুজ সাধারণত প্রচুর মিষ্টি হয়ে থাকে। মিষ্টি ও ঠাণ্ডা প্রকৃতির এই ফলটি গরমের দিনে দেহের তাপ কমায়, তৃষ্ণা ও ঘাম নিবারণ করে, উচ্চ রক্তচাপ কমায় এবং শারীরিক উদ্দীপনা বাড়ায়। এর বিভিন্ন ভিটামিন দেহের নানা রোগ প্রতিরোধে খুবই কার্যকরী। তরমুজের পটাশিয়াম দেহের প্রতিটি কোষের অভ্যন্তরে তরলের ভারসাম্য রক্ষা করে। তরমুজের রসের অনেক উপকারিতা রয়েছে। যেমন-
– এ ফলটি দেহের পানির ঘাটতি দূর করে।
– তরমুজ জ্বর-সর্দি-হাঁচি-কাশি কমায় এবং যক্ষ্মা নিরাময়ে সাহায্য করে।
– পানির পরিমাণ বেশি থাকায় তরমুজ প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া, পেটের আলসার, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
– তরমুজের শরবত টাইফয়েড জ্বরের তীব্রতা কমাতে এবং জ্বর-পরবর্তী অস্থিরতা ও ক্লান্তি দূর করে।
– তরমুজে রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন ‘বি’। এ উপাদানগুলো দেহের রোগ-জীবাণু ধক্ষংস করে এবং রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
– দেহের তাপ কমায়, তৃষ্ঞা ও ঘাম নিবারন করে, উচ্চ রক্তচাপ কমায় এবং শারীরকি উদ্দীপনা বাড়ায়।
– এর বিভিন্ন ভিটামিন দেহের রোগ প্রতিরোধে খুবই কার্যকরী।
– তরমুজের পটাসশয়াম দেহের প্রতিটি কোষের অভ্যন্তরে তরলের ভারসাম্য রক্ষা করে।
– গ্রীষ্মের রোদে ঘুরে জ্বর এলে তরমুজের রস খেলে জ্বর দ্রুত নেমে যায়।
– তরমুজের রস খেলে খাবার তাড়াতাড়ি হজম হয় ও কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর হয়।
– ঘন ঘন টক ঢেঁকুর বন্ধ করতে তরমুজের রসে গোলমরিচ গুঁড়ো, সৈন্ধব লবন, ও বিট লবন মিশিয়ে খেতে পারেন।
Labels: খাদ্য-ও-পুষ্টি
0 Comments:
Post a Comment
Subscribe to Post Comments [Atom]
<< Home