Saturday, October 4, 2014

গরমে যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন


গরমে মানুষের দেহে পানি শুন্যতার সৃষ্টি হয়, কারন প্রচন্ড ঘামের ফলে দেহ থেকে বের হয়ে যায় পানি। এতে করে মানুষ ক্রমাগত অসুস্থ হয়ে পরছে। তবে একটু সচেতন হয়ে এই গরমে কিছু খাবার নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখলে কিছুটা মুক্তি মিলবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

এই গরমে আমরা আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি। ঘামের ফলে আপনার শরীর থেকে পানি বের হয়ে যাই, তাই আপনি বেশি বেশি ঠাণ্ডা, পানি পাওয়া যায় এবং আপনার শরীরে পানি ধরে রাখে এমন খাবার খাদ্য তালিকায় যুক্ত করেন। তবে এক্ষেত্রেও আপনাকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে, আপনি অবশ্যই কেমিক্যাল এবং ফরমালিন মুক্ত খাবার খাবেন।
গরমে খাবার খাওয়ার একটু সতর্ক থাকা উচিত। কারণ এ সময় এমনিতেই প্রকৃতির তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে। তাই একটু তরল বা ঠাণ্ডা জাতীয় খাবার খাওয়াই ভালো।
গরমে যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন

এখানে যে খাবারগুলো এড়িয়ে চলা উচিত তার একটা তালিকা দেয়া হলো।

গরুর গোশত : গরুর গোশত আমাদের দেহে অনেক বেশি তাপমাত্রা উৎপাদন করে। এ ছাড়া কোলেস্টেরল বৃদ্ধি, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা তো রয়েছেই। গরুর গোশত বেশি ঘাম তৈরি করে। এতে দেহে পানিশূন্যতা তৈরি হয়। তখন শরীর অসুস্থ হয়ে পরে।


অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার : মসলাযুক্ত খাবার আমাদের দেহের তাপমাত্রা অনেক বাড়িয়ে তোলে। এতে আমাদের হজমের সমস্যাও দেখা দেয়। তাই এই গরমে আমাদের উচিত যতটা সম্ভব কম মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া।

ফাস্ট ফুড : ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবারে অনেক বেশি তেল থাকে। গরমের সময় তেল খেলে আরো গরম লাগে। আবার অনেক ফাস্ট ফুড রয়েছে যেগুলো আমাদের দেহের পানি শুষে নেয়। ফলে এই গরমের মধ্যে আমরা পানিশূন্য হয়ে পড়ি।

অতিরিক্ত চা ও কফি : অনেকেরই অভ্যাস আছে সকালে বা বিকেলে এক কাপ চা বা কফি খাওয়া। কিন্তু এর বাইরে চা বা কফি পান করা গরমকালে শরীরের জন্য একেবারেই ভালো নয়। চা বা কফির ক্যাফেইন দেহকে ডিহাইড্রেট করে ফেলে। এতেও আমরা অতিরিক্ত গরমে অসুস্থ বোধ করি।

গরমে যেসব খাবারে নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন!

১. অতিরিক্ত তেল গ্রহণ
২. ডুবো তেলে ভাজা খাবার
৩. ঘি, মাখন, পনির, মেয়নেজ, ফাস্টফুড
৪. কোল্ডড্রিংক্স
৫. পোলাও, কাচ্চি, গরু ও খাশীর মাংস
৬. ভূনা খাবার
৭. অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার
৮. অতিরিক্ত গরম ও ঠান্ডা খাবার।

সূত্র: হেল্থ বাংলা

Labels:

গরমে করণীয়..



সারা দেশে এখন চলছে গরম হাওয়া। এই গরমে সুস্থ থাকা দায়। সুস্থ থাকার জন্য তাই অবলম্বন করতে হবে কিছু সাধারণ কৌশল, যা আমাদের সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে।

প্রচুর পানি পান করুন

গরমের দিনে এমনিতেই একটু বেশি পানি পান করা উচিত। কারণ এ সময় অতিরিক্ত ঘামের কারণে শরীর পানিস্বল্পতায় ভোগে। তা ছাড়া যারা কায়িক পরিশ্রম বেশি করেন এবং অনেকক্ষণ ধরে রোদে অবস্থান করেন তাদের ক্ষেত্রে বেশি পানি পানের ব্যাপারে বাড়তি আগ্রহ থাকতে হবে। শরীরের পানি ও লবণ ঘাটতি মেটানোর জন্য মুখে খাওয়ার স্যালাইন গ্রহণ করতে হবে। শিশুরা নিজ থেকে পানি পান করতে ততটা আগ্রহী থাকে না। তাই শিশুকে এই গরমে পরিমাণমতো পানি অবশ্যই পান করাতে হবে, যাতে শিশুর শরীরে পানিস্বল্পতা দেখা না দেয়।
পানিস্বল্পতা হলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। গরমের সময় প্রস্রাব হলুদাভ বর্ণের হলে বুঝতে হবে শরীরে পানিস্বল্পতার সৃষ্টি হয়েছে। অন্য কোনো অসুখ বিশেষ করে হেপাটাইটিস বা জন্ডিসের কোনো উপসর্গ না থাকলে প্রস্রাবের হলুদাভ রঙ থেকেই শরীরের পানিস্বল্পতা সম্পর্কে ধারণা করা যায়। প্রস্রাব হলুদাভ রঙের হলে সাথে সাথে প্রচুর পানি পান করতে হবে। যতক্ষণ না প্রস্রাবের রঙ স্বাভাবিক হবে ততক্ষণ এই পানি পান চালিয়ে যেতে হবে। শরীর বেশি অসুস্থ হলে স্যালাইন-পানি পান করা ভালো। তবে অন্য পানীয় পানে বিশেষ কোনো উপকার নেই। বিশেষ করে অ্যালকোহলযুক্ত বেভারেজ পান করলে শরীরে আরো বেশি পানিস্বল্পতার সৃষ্টি হয়। তাই পানিস্বল্পতা রোধ করতে গিয়ে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় পান করলে শরীর আরো বেশি পানি হারাবে।

চোখে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিন

প্রচণ্ড গরমে অনেকেরই চোখ জ্বালা করে। এ পরিস্থিতিতে চোখে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিলে আরাম লাগবে। পারলে কিছুক্ষণ ঠাণ্ডা পরিবেশে বিশ্রাম নিতে হবে, পান করতে হবে এক গ্লাস ঠাণ্ডা পানি।

শরীর থেকে দুর্গন্ধ দূর করতে পরিচ্ছন্ন গোসল
পরিচ্ছন্নতার জন্য গরমকালে দু’বার গোসল করা ভালো। দুর্গন্ধ দূর করতে বারবার সাবান ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে ত্বকের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। তবে গোসলে বিশেষ ধরনের সাবান অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল সোপ ব্যবহারে উপকার আছে।

ঘাম প্রতিরোধে ডিওডোরেন্ট

 শরীরে ঘামজনিত দুর্গন্ধ দূর করার জন্যই ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করা হয়। আর অ্যান্টিপারসপিরেন্ট ঘাম তৈরিতে বাধা দেয়। ডিওডোরেন্ট ব্যাকটেরিয়াকে ধ্বংস করে এবং ঘামকে বিশ্লেষণ করে। ডিওডোরেন্ট গোসলের পরপরই ব্যবহার না করে গোসলের কিছু সময় পর শরীর শুকনো ও ঠাণ্ডা করে তারপর ব্যবহার করুন। এতে ডিওডোরেন্ট দীর্ঘসময় কার্যকারিতা পাবে।

চোখের অস্বস্তি দূর করতে সানগ্লাস


গরমের শাণিত রোদে চোখে অস্বস্তিবোধ হওয়াই স্বাভাবিক। পারলে এ অবস্থায় চোখে সানগ্লাস পরা যেতে পারে। সানগ্লাস চোখকে রোদের অস্বস্তি থেকে রেহাই দেবে।

খেতে হবে শাকসবজি ফলমূল
গরমের দিনে চর্বিযুক্ত খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা ভালো। চর্বিজাতীয় খাবারে শরীর আরো উত্তাপ লাভ করবে, ঘাম ও অস্বস্তি দুই-ই বাড়বে। চর্বির সাথে অতিমাত্রায় চিনিযুক্ত খাবারও এড়িয়ে চলা স্বস্তিদায়ক। এ সময় নিয়মিত খাবারের তালিকায় যোগ করতে হবে ফলমূল ও শাকসবজি।
অ্যাজমা রোগীদের সতর্ক থাকতে হবে

অতিরিক্ত গরমে অনেকেরই অ্যাজমার সমস্যা তীব্র হয়। এ অবস্থায় অ্যাজমা রোগীরা যাতে গরমের অস্বস্তিকর পরিবেশের মুখোমুখি না হন সে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। চিকিৎসকের দেয়া চিকিৎসানিয়মিতভাবে গ্রহণ করতে হবে, মেনে চলতে হবে উপদেশগুলো। এ সময় অ্যাজমার জন্য দেয়া শ্বাসনালী প্রসারক ইনহেলারটি হাতের কাছে রাখতে ভুলবেন না।

সূর্যের পোড়া এড়াতে সানস্ক্রিন

সূর্যের চাবদাহ থেকে ত্বককে রক্ষার জন্য শরীরের উন্মুক্ত অংশে সানস্ক্রিন ক্রিম মাখা যেতে পারে। সানস্ক্রিন প্রতি তিন ঘণ্টা অন্তর মাখতে হয়। বাজারে বিভিন্ন ধরনের সানস্ক্রিন বা সানব্লকার ক্রিম পাওয়া যায়। আমাদের দেশের জন্য এসপিএফ-১৫ শক্তিসম্পন্ন সানব্লকারই যথেষ্ট বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। গরমে অনেকেরই ত্বক লালাভ হয়ে ওঠে। ত্বকে চাকা চাকা র‌্যাশও ওঠে অনেকের। এই র‌্যাশগুলো খুব চুলকায়। এ ধরনের র‌্যাশ ঠাণ্ডা পরিবেশে অর্থাৎ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে থাকলে কমে যায় বা চলে যায়। অবস্থাটা এ রকম হলে বুঝতে হবে গরমে ত্বকের অতিসংবেদনশীলতার জন্য এমনটি হচ্ছে।

ডা: কাজী মাহবুবা আখতার
সূত্র: হেল্থ বাংলা











Labels:

দ্রুত বীর্যপাত সমাধান – পুরুষের গোপন সমস্যা

অজ্ঞানতার কারণে পুরুষের একটি বিশেষ সমস্যা দ্রুত বীর্যপাত নিয়ে বিভ্রান্তি হয়। এ ধরণের সমস্যা দেখা দিলে অনেকে লজ্জায় ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে চাননা অনেকেই । ফলে পারিবারিক সমস্যা হতে পারে। অনেকে হতাশায় আক্রান্ত হয়ে সব কিছুর উপর আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। অন্য দিকে স্ত্রী ডিপ্রেসিভ রোগে আক্রান্ত হন এবং স্বামীর সংসারের প্রতি অমনোযোগী হয়ে পড়েন।

দ্রুত বীর্যপাত সমাধান – পুরুষের গোপন সমস্যা
মানসিক উত্কণ্ঠা, দুঃশ্চিন্তা, ডায়াবেটিসসহ বেশ কিছু রোগের কারণে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। মানসিক অস্থিরতা, দুঃশ্চিন্তা বা কখনও কখনও বিয়ের প্রথম দিকে হতে পারে। গবেষণায় দেখা যায় মানুষের মস্তিষ্কে বিশেষ এক ধরণের রিসেপ্টর আছে যাকে বলা হয় সেরাটোজেনিক রিসেপ্টর বা 5, HT রিসেপ্টর। জন্মগতভাবে এই রিসেপ্টর কম থাকলে বা কোন কারণে এর কার্যকারিতা কমে গেলে এ ধরণের সমস্যা বা রোগ দেখা দিতে পারে। চিকিত্সা বিজ্ঞানের পরিভাষায় বলা হয় দ্রুত বীর্যপাত, প্রিমেচিওর ইজাকুলেশন বা সংক্ষেপে রেপিড ইজাকুলেশন বা পি.ই.বলে।
এবার আসুন দেখি

সেক্সটাইম বাড়ানোর নিয়ম

গবেষণায় এটা প্রমাণীত হয়েছে যে এটা প্রাথমিকভাবে এক ধরণের নিউরো-বায়োলজিক্যাল অসুস্থতা, যা পরবর্তিতে সাইকোলজিক্যাল বা সাইকে সোসাল বিপত্তি ঘটায়। ইন্টা বা ইনটারপারসোনাল ও কৃষ্টিগত ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে রেপিড ইজাকুলেশনকে পি.ই. বলা হয়। সাধারণভাবে এটা মনে করা হয় যে বয়স বাড়ার সাথে সাথে ইজাকুলেশন টাইম বাড়ে এটা স্বাভাবিক পুরুষের ক্ষেত্রে সত্য কিন্তু যারা পি.ই. তে ভুগছেন তাদের বেলায় নয়।


দ্রুত বীর্যপাত রোগের চিকিত্সার ক্ষেত্রে একই সাথে সাইকোথেরাপি এবং ওষুধ প্রয়োগের ক্ষেত্রে তিন ধরণের স্ট্রেটেজি গ্রহণ করা হয়। প্রথমত: প্রতিদিন ওষুধ প্রয়োগ, দ্বিতীয়ত: যখন প্রয়োজন তখন ওষুধ প্রয়োগ এবং তৃতীয়ত: ট্রপিক্যাল এনেসথেটিক ওষুধ প্রয়োগ। ওষুধ প্রয়োগ করে এক্ষেত্রে বেশ সুফল পাওয়া যায়। সাইকোজেনিক ইস্পোটেন্সি সাধারণত দুঃশ্চিন্তা,মানসিক অবসাদ, ধর্মীয় অনুশসান, সেক্স ফোবিয়া, পারভারসন বা অতীতের বেদনা দায়ক স্মৃতির কারণে হতে পারে।

সিলডানাফিল গ্রুপের ওষুধ এই সব রোগীদের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করলে ভাল ফল পাওয়া যায়। এছাড়াও এসব রোগীদেরকে সাইকোথেরাপি দেয়া প্রয়োজন। সাইকোজেনিক ছাড়াও নিউরোজেনিক, ভাসকুলোজেনিক ও হরমোনাল টাইপের ইরেক্টাইল ডিসফাংশন দেখা যায়।

Labels:

সকালে সেক্স এর উপকার

আমাদের অনেকেরই সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠার অভ্যাস নেই। যদি খুব ভোরে কেউ ঘুম থেকে ডাকে তাহলে তার প্রতি আরও রাগান্বিত হই। এমন সময়ে আবার স্ত্রীর সাথে যৌনমিলন! কথাটি শুনে প্রথমে আপনি কিছুটা বিব্রত হতে পারেন।

সকালে সেক্স এর উপকার
কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভোরবেলায় যৌনমিলন শুধু শারীরিক তৃপ্তিই এনে দেয় না এটি স্বাস্থের জন্যেও অনেক ভাল। ভারতভিত্তিক গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ায় এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, সকাল বেলায় যারা সেক্স করে তারা বেশি স্বাস্থ্যবান ও সুখী হয়। সারাদিন তাদের মানসিক প্রশান্তির মধ্যে কাঁটে। এ সময় অক্সিটোসিন হরমোন নির্গত হয়। এটি মানুষের ব্রেইনকে সবসময় আনন্দে রাখে।

সকাল বেলায় সেক্স করলে মানুষ খুব আশাবাদী হয়। এটি মানুষের শরীরের ইমিউন সিস্টেম আরও বাড়িয়ে তোলে। এতে তার শরীরের রক্ত চলাচল প্রক্রিয়াও স্বাভাবিক হয়। 
এছাড়া এ সময় সেক্স করলে শরীরে ঠাণ্ডা লাগে না। এ কারণে চুল, নখ ও ত্বকের গুণগত মান বৃদ্ধি পায়। যদি কেউ প্রতি সপ্তাহে তিন দিন সকাল বেলায় সেক্স করে তাহলে তার হার্ট অ্যাটাক ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমে যায়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ভোর বেলায় যৌন তৃপ্তি নিতে হলে আপনাকে অবশ্যই ঘুমানোর আগে কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে। তা হল, আপনি ঘুমানোর আগে অবশ্যই ব্রাশ করে ঘুমাবেন। কারণ আপনার মুখ দিয়ে দুর্গন্ধ বেরোলে যৌনমিলনে পূর্ণ তৃপ্তি থেকে বঞ্চিত হবেন।

এছাড়া আপনি প্রতিদিন যেভাবে যৌনমিলন শুরু করেন সে নিয়ম থেকে সরে আসুন। ভিন্ন উপায়ে আপনার প্রিয়জনকে সেক্সের কথা বলুন। আকর্ষণীয় দু’একটি গান শুনুন। তাতে অতিরিক্ত মজা পাবেন।

আপনি ঘুমানোর আগে নিরাপদ দূরত্বে কনডম রাখুন যাতে আপনার তা খুঁজে পেতে বেশি বেগ পোহাতে না হয়।

সকাল বেলায় যৌনমিলনের আরেকটি উপকার হচ্ছে, সকালের আলোয় একে অপরের শরীর দেখতে পারে, একে অপরের আবেগকে সরাসরি অনুভব করতে পারে। এতে লুকানোর কিছু থাকে না।

তবে সেক্স যে শুধু বেডরুমেই হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। আপনি এ সময় গরম পানির শাওয়ার ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া আপনারা উভয়ের দেহে সুগন্ধি ব্যবহার করতে পারেন।


সূত্র: হেল্থ বাংলা



Labels: