Sunday, February 1, 2015

জেনে নিন হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের আদর্শ সমইয়কাল


নতুন এক গবেষণায় দেখা গেল মানুষের হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের আদর্শ সময় নাকি সকাল ৬.৩০ ৷ বোস্টনের ব্রিগহ্যাম অ্যান্ড ওমেনস্ হেলথ অ্যান্ড অরিগন হেলথ অ্যান্ড সায়েন্স ইউনিভার্সিটি-র গবেষকেরা জানিয়েছেন, প্লাসমিনোজেন অ্যাক্টিভেটর ইনহিবিটর-১ (পিএআই-১) সকালের দিকে কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার জন্য দায়ী ৷

প্রধান গবেষক ডা. ফ্র্যাঙ্ক স্কিহির জানিয়েছেন, ২৪ ঘণ্টার দিনপঞ্জির মধ্যে পিএআই-১ ভোর সাড়ে ৬টার সময়ই সর্বোচ্চ মাত্রায় থাকে ৷ সহকারী গবেষক ডা. স্টিভেন সিয়া জানিয়েছেন, হিইম্যান সার্কাডিয়ান সিস্টেমের জন্য ভোরের দিকে পিএআই-১ এর সংবহন উচ্চমাত্রায় থাকে ৷ এতে আচরনগত বা পরিবেশগত প্রভাব স্বাধীন অবস্থাতেই থাকে ৷

সম্প্রতি এই গবেষণাটি ব্লাড এর একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে ৷

 সূত্র:বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম

Labels: ,

ক্যান্সার নির্ণয়ে সাহায্য করবে গুগলের ব্রেসলেট


 এবার আপনার শরীরে ক্যান্সার আছে কিনা তা নির্ণয় করে দেবে ব্রেসলেট ৷ সৌজন্য গুগল ৷ গুগল তার সায়েন্স ল্যাবে এই ব্রেসলেট নিয়ে কাজ করছে ৷নতুন এই ব্রেসলেট আপনার শরীরে ক্যান্সারের জীবাণু আছে কিনা তা নির্ণয় করে দেবে ৷ জানা গিয়েছে, গুগলের সায়েন্স ল্যাবে ১০০ জন চিকিৎসক ও বিজ্ঞানী এই বিষয়ে কাজ করে চলেছেন ৷

কিভাবে কাজ করবে এই ব্রেসলেট:

প্রথমে আপনার শরীরে দেওয়া হবে একটি ন্যানোপারটিক্যাল যুক্ত পিল ৷ এই ন্যানোপারটিক্যাল পিল আপনার শরীরের ক্যান্সার সেল গুলিতে খুঁজতে শুরু করবে ৷ ন্যানোপারটিক্যাল পিল যদি আপনার শরীরে কোন ক্যান্সার সেল পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আলো জ্বলে উঠবে আপনার হাতে লাগানো ব্রেসলেটে ৷ তবে এই ব্রেসলেটটি আপাতত গুগলের ল্যাবে পরীক্ষামূলক পর্যায়ে আছে ৷ কৃত্রিম হাতের উপর এই পরীক্ষা করা হচ্ছে ৷ তবে গুগল যদি এই ব্রেসলেট নির্মাণে সফল
হয় তাহলে যে তা বদলে দেবে চিকিৎসা বিজ্ঞানকে তা বলার অপেক্ষা রাখে না ৷

সূত্র:বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম

এবার আপনার শরীরে ক্যান্সার আছে কিনা তা নির্ণয় করে দেবে ব্রেসলেট ৷ সৌজন্য গুগল ৷ গুগল তার সায়েন্স ল্যাবে এই ব্রেসলেট নিয়ে কাজ করছে ৷নতুন এই ব্রেসলেট আপনার শরীরে ক্যান্সারের জীবাণু আছে কিনা তা নির্ণয় করে দেবে ৷ জানা গিয়েছে, গুগলের সায়েন্স ল্যাবে ১০০ জন চিকিৎসক ও বিজ্ঞানী এই বিষয়ে কাজ করে চলেছেন ৷
কিভাবে কাজ করবে এই ব্রেসলেট:
প্রথমে আপনার শরীরে দেওয়া হবে একটি ন্যানোপারটিক্যাল যুক্ত পিল ৷ এই ন্যানোপারটিক্যাল পিল আপনার শরীরের ক্যান্সার সেল গুলিতে খুঁজতে শুরু করবে ৷ ন্যানোপারটিক্যাল পিল যদি আপনার শরীরে কোন ক্যান্সার সেল পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আলো জ্বলে উঠবে আপনার হাতে লাগানো ব্রেসলেটে ৷ তবে এই ব্রেসলেটটি আপাতত গুগলের ল্যাবে পরীক্ষামূলক পর্যায়ে আছে ৷ কৃত্রিম হাতের উপর এই পরীক্ষা করা হচ্ছে ৷ তবে গুগল যদি এই ব্রেসলেট নির্মাণে সফল হয় তাহলে যে তা বদলে দেবে চিকিৎসা বিজ্ঞানকে তা বলার অপেক্ষা রাখে না ৷
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/23345/index.html#sthash.hYIbqy5q.dpuf

Labels:

সুন্নতে খাতনা নারীর এইডসের ঝুঁকি কমায়

খতনা করা পুরুষসঙ্গী নারীকেও প্রাণঘাতী রোগ থেকে দূরে রাখে৷ অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে শেষ হলো আন্তর্জাতিক এইডস সম্মেলন৷ ২০ দিনের এ সম্মেলনের শেষ দিনে এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, খতনা করেছেন এমন পুরুষের সঙ্গে মিলনে নারীর এইডসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকে।

এক দল গবেষকের তৈরি করা এই প্রতিবেদনে আরো জানানো হয়, দক্ষিণ অ্যামেরিকার কয়েকটি দেশে তথ্যানুসন্ধান করে দেখা গেছে, যেসব নারী শুধু খতনা করা পুরুষদের যৌনসংসর্গে গিয়েছেন তাঁদের এইচআইভি সংক্রমণের হার যেসব নারী খতনা না করা পুরুষদের সঙ্গেও মিলিত হয়েছেন, তাঁদের তুলনায় কম৷

খতনা না করা পুরুষদের সঙ্গে মিলিত হলে নারীর এইডসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি শতকরা ১৫ ভাগ বেড়ে যায় বলেও নিবন্ধে উল্লেখ করা হয়৷

আন্তর্জাতিক এইডস সম্মেলনে ফরাসি গবেষক কেভিন জাঁ বলেন, (খতনা করার ফলে এইডসের) ঝুঁকি হ্রাসের মাত্রা বেশ কম মনে হলেও শুরু হিসেবে এটা কিন্তু কম নয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হিউম্যান ইমিউনোডেফিসিয়েন্সি ভাইরাস বা এইচআইভি-র সংক্রমণ কমানোর লক্ষ্যে পুরুষদের খতনাকে উৎসাহিত করে আসছে৷ ইসলাম এবং ইহুদী ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে এমনিতেই খতনার চল রয়েছে।

অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের মাঝেও পুরুষদের খতনার হার বাড়ছে৷ এইডস সম্মেলনে প্রকাশ করা নিবন্ধ অনুযায়ী খতনা করলে পুরুষের এইচআইভি সংক্রমণের আশঙ্কা ৫০ থেকে ৬০ ভাগ কমে৷ অন্যদিকে নারীর কমে শতকরা ১৫ ভাগ।

সূত্র:বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম

Labels:

শরীরের জন্য প্রতিদিন আদার উপকারিতা

প্রকৃতিতেই রয়েছে সব রোগের নিরাময়। শুধু জানলে আর মানলেই অনেক রোগের আক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক আদার কিছু ওষুধি গুণাগুণ। আদা মূলত গাছের শিকড়। মসলা হিসেবে আদার ব্যবহার সব খাবারকেই সুস্বাদু করে, একেবারে জিভে জল এনে দেয় ।
আদায় রয়েছে অসাধারণ নিরাময় ক্ষমতা। আদার উপকারিতা নিয়ে প্রথম পর্বের লেখার পর আজ থাকছে দ্বিতীয় পর্ব।
১. মাথা ব্যথা ও উচ্চ রক্তচাপ থাকলে খেতে পারেন আদার চা। রক্তচাপ স্বাভাবিক হয়ে আসবে। মাথাব্যথাও উপশম হবে।
২. মাতৃত্বকালীন বমি বমি ভাব কিছুটা হলেও কমায় আদা।
৩. শরীরের জয়েন্টে ব্যথা। আদা কুচি করে খান। আরাম পাবেন।
৪. শ্বেতী রোগ? আদা বেটে দিনে তিন থেকে চারবার লাগান। চার থেকে ১২ সপ্তাহ নিয়মিত ব্যবহারে উপকার পাবেন।
৫. নিয়মিত আদা খেলে পাবেন অফুরন্ত প্রাণশক্তি। কমে যাবে রোগ ব্যাধি।
৬. খাবার হজম হচ্ছে না? পেটে গুড়গুড়, আদাজল খেয়ে নিন। আরাম পাবেন
৭. অপারেশনের পর কাঁচা আদা খান। দ্রুত সেরে উঠবেন।
৮. সর্দি লাগলে আদা কুচি করে রুমালে নিয়ে নাকে ঝাঁজ নিন। বন্ধ নাক খুলে যাবে।
৯. ভ্রমনের সময়ও যদি শিশুদের মুখে এক টুকরা আদা দেন দেখবেন বমি ভাব নেই।
১০. নারীদের ওভারিতে ক্যানসার হলে আদা খেলে ক্যান্সারের সেলগুলো ধ্বংস হয়ে যায়।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/22749/index.html#sthash.JUhxbUwv.dpuf
আদা
আদা
প্রকৃতিতেই রয়েছে সব রোগের নিরাময়। শুধু জানলে আর মানলেই অনেক রোগের আক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক আদার কিছু ওষুধি গুণাগুণ। আদা মূলত গাছের শিকড়। মসলা হিসেবে আদার ব্যবহার সব খাবারকেই সুস্বাদু করে, একেবারে জিভে জল এনে দেয় ।

আদায় রয়েছে অসাধারণ নিরাময় ক্ষমতা। আদার উপকারিতা নিয়ে প্রথম পর্বের লেখার পর আজ থাকছে দ্বিতীয় পর্ব।

১. মাথা ব্যথা ও উচ্চ রক্তচাপ থাকলে খেতে পারেন আদার চা। রক্তচাপ স্বাভাবিক হয়ে আসবে। মাথাব্যথাও উপশম হবে।

২. মাতৃত্বকালীন বমি বমি ভাব কিছুটা হলেও কমায় আদা।

৩. শরীরের জয়েন্টে ব্যথা। আদা কুচি করে খান। আরাম পাবেন।

৪. শ্বেতী রোগ? আদা বেটে দিনে তিন থেকে চারবার লাগান। চার থেকে ১২ সপ্তাহ নিয়মিত ব্যবহারে উপকার পাবেন।

৫. নিয়মিত আদা খেলে পাবেন অফুরন্ত প্রাণশক্তি। কমে যাবে রোগ ব্যাধি।

৬. খাবার হজম হচ্ছে না? পেটে গুড়গুড়, আদাজল খেয়ে নিন। আরাম পাবেন

৭. অপারেশনের পর কাঁচা আদা খান। দ্রুত সেরে উঠবেন।

৮. সর্দি লাগলে আদা কুচি করে রুমালে নিয়ে নাকে ঝাঁজ নিন। বন্ধ নাক খুলে যাবে।

৯. ভ্রমনের সময়ও যদি শিশুদের মুখে এক টুকরা আদা দেন দেখবেন বমি ভাব নেই।

১০. নারীদের ওভারিতে ক্যানসার হলে আদা খেলে ক্যান্সারের সেলগুলো ধ্বংস হয়ে যায়।


সূত্র:বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম
প্রকৃতিতেই রয়েছে সব রোগের নিরাময়। শুধু জানলে আর মানলেই অনেক রোগের আক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক আদার কিছু ওষুধি গুণাগুণ। আদা মূলত গাছের শিকড়। মসলা হিসেবে আদার ব্যবহার সব খাবারকেই সুস্বাদু করে, একেবারে জিভে জল এনে দেয় ।
আদায় রয়েছে অসাধারণ নিরাময় ক্ষমতা। আদার উপকারিতা নিয়ে প্রথম পর্বের লেখার পর আজ থাকছে দ্বিতীয় পর্ব।
১. মাথা ব্যথা ও উচ্চ রক্তচাপ থাকলে খেতে পারেন আদার চা। রক্তচাপ স্বাভাবিক হয়ে আসবে। মাথাব্যথাও উপশম হবে।
২. মাতৃত্বকালীন বমি বমি ভাব কিছুটা হলেও কমায় আদা।
৩. শরীরের জয়েন্টে ব্যথা। আদা কুচি করে খান। আরাম পাবেন।
৪. শ্বেতী রোগ? আদা বেটে দিনে তিন থেকে চারবার লাগান। চার থেকে ১২ সপ্তাহ নিয়মিত ব্যবহারে উপকার পাবেন।
৫. নিয়মিত আদা খেলে পাবেন অফুরন্ত প্রাণশক্তি। কমে যাবে রোগ ব্যাধি।
৬. খাবার হজম হচ্ছে না? পেটে গুড়গুড়, আদাজল খেয়ে নিন। আরাম পাবেন
৭. অপারেশনের পর কাঁচা আদা খান। দ্রুত সেরে উঠবেন।
৮. সর্দি লাগলে আদা কুচি করে রুমালে নিয়ে নাকে ঝাঁজ নিন। বন্ধ নাক খুলে যাবে।
৯. ভ্রমনের সময়ও যদি শিশুদের মুখে এক টুকরা আদা দেন দেখবেন বমি ভাব নেই।
১০. নারীদের ওভারিতে ক্যানসার হলে আদা খেলে ক্যান্সারের সেলগুলো ধ্বংস হয়ে যায়।
- See more at: http://www.bd24live.com/bangla/article/22749/index.html#sthash.JUhxbUwv.dpuf

Labels:

দড়ি লাফের ৭ স্বাস্থ্য উপকারিতা

স্কিপিং বা দড়ি লাফ
স্কিপিং বা দড়ি লাফ

স্কিপিং বা দড়ি লাফ আবহমান কাল থেকে বাংলার গ্রাম-গঞ্জ, মফস্বল শহর বা শহরতলির সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলাগুলোর একটি। তবে বড় শহরগুলোতে দড়ি লাফ ততোটা জনপ্রিয় নয়। দড়ি লাফ অ্যারোবিক ব্যায়াম হিসেবে অপ্রতিস্থাপনীয়।

বড় শহরগুলোতে খেলার মাঠ প্রায় না থাকা যেমন একটি সমস্যা, একই সঙ্গে অভাব রয়েছে পিতামাতাদের সচেতনতার। তবে দড়ি লাফের জন্য মাঠের প্রয়োজন নেই। বাড়িতে সামান্য একটু জায়গাই দড়ি লাফের জন্য যথেষ্ট।

ছেলেমেয়েরা এখন কম্পিউটারের প্রতি এতোটাই ঝুঁকে পড়ছে যে, স্বাভাবিক খেলাধুলোর চর্চা প্রায় বিদায় নিতে বসেছে। খেলা বিনোদনের পাশাপাশি দারুণ ব্যায়াম। শারীরিক পরিশ্রম হয় ও বেশ ঘাম ঝরে, সারা জীবন অন্তত এ ধরনের একটি খেলা নিয়মিত খেলা উচিত।

সেটা হতে পারে ফুটবল, ক্রিকেট, ব্যাডমিন্টন, লন টেনিস, টেবিল টেনিস বা অন্য কোন খেলা। অনুষঙ্গ হিসেবে থাকতে পারে স্কিপিংয়ের মতো হালকা ব্যায়াম। হাঁটা, জগিং, সাইক্লিং, সাঁতার, দৌড়ানো এগুলো তো আছেই।

তবে একসঙ্গে বেশি নয়। শরীরের ভেতরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে সুস্থ রাখতে যোগব্যায়ামও অপরিহার্য। সঙ্গে মেডিটেশনটা যোগ করে নেয়া যেতে পারে। দিনে আধ থেকে ১ ঘণ্টার চর্চাই শরীর সুস্থ ও সবল রাখার জন্য যথেষ্ট।
আর বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে খেলা ও ব্যায়ামের মাত্রাটাও কমিয়ে আনতে হবে। বয়স অনুযায়ী কতোটুকু ব্যায়াম করতে হবে, তা নির্ধারনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, অভিজ্ঞ ক্রীড়াবিদ বা ব্যায়াম প্রশিক্ষকের পরামর্শ নিতে হবে।
আজকের বিষয় যেহেতু দড়ি লাফ, তাই চমৎকার এই ব্যায়ামটির প্রধান ৭টি উপকারিতা নিচে উপস্থাপন করা হলো:

১) অতিরিক্ত ওজন ও পেট কমাতে: মাত্র ৩০ মিনিট দড়ি লাফিয়ে আপনি ৪৫০ ক্যালোরি পোড়াতে পারেন। শুনলে অবাক হবেন যে, ১০ মিনিট দড়ি লাফাতে আপনার যে শারীরিক পরিশ্রম হয়, তা মাত্র ৮ মিনিটে ১ মাইল দৌড়ানোর সমান। পুরো শরীরের অতিরিক্ত ওজন বা পেট যেটাই কমাতে চান, সেটা নিয়মিত স্কিপিংয়ের মাধ্যমে সম্ভব। তাই আজই একটি স্কিপিং রোপ বা লাফানোর দড়ি বানিয়ে নিন বা কিনে নিন। তবে প্রথমদিকে শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রেখে যতোটা স্কিপিং করা সম্ভব, ততোটা স্কিপিং করুন। দম অনুযায়ী আস্তে আস্তে সময়টা বাড়ান।

২) সুস্থ-সবল হার্ট ও ফুসফুসের জন্য: হার্ট ও ফুসফুসের কার্যক্ষমতা বহুগুণে বাড়িয়ে দেবে নিয়মিত দড়ি লাফের অভ্যাস। দম বাড়াতে, শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়া ও ছাড়ার ক্ষেত্রে দড়ি লাফ বেশ কার্যকরী। হার্টও সারা শরীরে বেশি রক্ত সরবরাহ করবে, যা আপনার শরীরের বিভিন্ন অংশের টিস্যুগুলোতে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ও পুষ্টি-উপাদান পৌঁছে দেবে।

৩) মাংসপেশীর গঠন সুন্দর ও বলিষ্ঠ করতে: নিয়মিত স্কিপিংয়ের ফলে আপনার শরীরের ওপরের ও নিচের অংশ অর্থাৎ কোমর থেকে পায়ের পাতার মাংসপেশীর গঠন সুন্দর ও দৃঢ় হয়। ওপরের অংশও বলিষ্ঠ হয় যেহেতু আপনি দড়ি লাফানোর জন্য আপনার হাত ও কাঁধ ব্যবহার করছেন।

৪) নমনীয়তা, ভারসাম্য, সমন্বয় ও মনোযোগ বাড়াতে: দড়ি লাফের অভ্যাসে আপনার শরীর আগের চেয়ে অনেক বেশি নমনীয় হবে এবং আপনার শরীরের ভারসাম্য ও সমন্বয় রাখতে সাহায্য করবে। স্কিপিংয়ের সময় যেহেতু আপনার মস্তিষ্কের দুটি অংশই সমানভাবে সক্রিয় থাকে, সেজন্য যে কোন কাজে আপনার মনোযোগও বাড়তে থাকে।

৫) অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে: স্কিপিংয়ের ফলে আপনার শরীরের হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়, হাড়ের ক্ষয় রোধ করে এবং অস্টিওপোরোসিস জাতীয় মারাত্মক সমস্যা থেকে দূরে রাখে।

৬) মসৃণ, উজ্জ্বল ও সজীব ত্বকের জন্য: দড়ি লাফের সময় আপনার ক্যালোরি খরচ হয় এবং অল্প সময়ে পর্যাপ্ত পরিশ্রম হয়। শরীর থেকে ঘামের মাধ্যমে বিষাক্ত উপাদানগুলোর অনেকটাই বেরিয়ে যায়। এতে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা, মসৃণতা ও সজীবতা বৃদ্ধি পায়।

৭) রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ও ইতিবাচক মানসিকতার জন্য: যে কোন ব্যায়ামই রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। স্কিপিংটা হতে পারে যে কোন খেলার বেশ সহজ বিকল্প। বেশি সময়েরও প্রয়োজন নেই এতে। কিন্তু, নিয়মিত দড়ি লাফের চর্চাতে আপনার শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটা বেড়ে যাবে এবং মনও থাকবে স্বতঃস্ফূর্ত, চাঙ্গা, প্রাণবন্ত ও ফুরফুরে। মানসিকতা নেতিবাচক থাকলে, তা হয়ে উঠবে ইতিবাচক। তাই আজ থেকেই স্কিপিংটা আপনার নিত্যদিনের চর্চার তালিকায় যোগ করে নিন এবং সুস্থ থাকুন।


বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম


বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম’



Labels: