Saturday, January 17, 2015

Men Hair Style.........A primer on Men's hairstyle .....

Pls Click Full View

Labels: ,

মেয়েরা কখন যৌন মিলনের জন্য পাগল হয়ে ওঠে?


১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে যায়।

২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।

৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।

৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন বীর্য বের হয় না। তবে পেটে প্রস্রাব থাকলে উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে মেয়েদের ”বীর্যপাত” বলে কিছু নেই। কেউ যদি দাবী করে তাহলে সে মিথ্যা বলছে।
. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য সেক্সের কোন দরকার নেই।

৬. যোনিতে পেনিস ঢুকালে মেয়েরা মজা পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।

৭. লম্বা পেনিসের চেয়ে মোটা পেনিসে মজাবেশী। লম্বা পেনিসে বেশীরভাগ মেয়ে ব্যাথা পায়।

৮. মেয়েদের যোনির সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, পেনিসের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় পেনিসের দরকার হয় না।বাচ্চা ছেলের পেনিসও এই মজা দিতে পারে। অনেক ছেলে কিংবা মেয়েরা চায় বিপরীত লিংঙ্গের মানুষটি তার সাথে মিলিত হোক। কিন্তু কিভাবে ?

Labels: ,

যৌনমিলনের সময় বাড়ানোর কার্যকরী উপায়

 যৌনমিলনের সময় বাড়ানোর কার্যকরী উপায়


দীর্ঘক্ষণ যৌনতা ধরে রাখা অনেক পুরুষের ক্ষেত্রেই সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এতেকরে দাম্পত্য জীবন হতে পারে সমস্যা বহুল। কিন্তু বেশ কিছু পদক্ষেপ রয়েছে যা আপনাকে এই সমস্ত ঝামেলা থেকে মুক্তি দিতে পারে। সঙ্গীর সঙ্গে মিলিত হওয়ার আগে ও পরে কিছু নিয়ম আপনাকে করে তুলতে পারে প্রিয় মানুষের কাছে আরও আকর্ষণীয়।
 
যৌন মিলনের আগে:
* সহবাস করার আগে শান্ত করতে হবে মন। মনে কোন ঋনাত্মক ভাবনা আনলে চলবে না।   স্বল্পস্থায়ী যৌনতার একমাত্র কারণ হল শারীরিক ও মানসিক অস্থিরতা।
  * নিজেকে শারীরিক মিলেনর জন্য মানসিক ও শারীরিক ভাবে তৈরি করুন।মানসিক চাপ,   উদ্বেগ কমিয়ে আনুন। প্রয়োজনে সুস্থ ও স্বাভাবিক নিয়মে হস্তমৈথুন করতে পারেন।
  * যদি সম্ভব হয় তবে নিয়মিত যৌনসঙ্গী খুঁজুন। যে আপনার শারীরিক ও মানসিক পরিস্থিতি সরল করতে সাহায্য করবে। অথবা নিজের সঙ্গীকেও নিজের অসুবিধার কথা জানান। তবে নিয়মিত যৌনসঙ্গী বদল করে আপনি তার সঙ্গে খোলামেলা ভাবে আলোচনা করতে ব্যর্থ হবেন।

কন্ডোম  ব্যবহার করুন। বেশির পুরুষের অভিযোগ কন্ডোম ব্যবহারের ফলে তাদের যৌন আকাঙ্খা হ্রাস হচ্ছে। তবে এটি মনের ভুল ছাড়া আর কিছুই নয়।
  * মদ, তামাক ও অন্যান্য ওষুধের অতিরিক্ত সেবন দীর্ঘস্থায়ী যৌনতার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

*যৌনমিলনের সময়:*

  * যৌনমিলনের আগে কোন মতেই ফোর প্লে বাদ দেবেন না।
  * অবস্থানে পরিবর্তন করুন। নতুন কিছু আপনার মনোযোগকে আরও রোমাঞ্চিত করে তুলতে পারে। সঙ্গীর চাহিদার দিকেও নজর দিন।
  * সহবাসের সময় সঙ্গীর আধিপত্যে লজ্জাবোধ করার কোন কারণ নেই।
  * ধীরে ধীরে শ্বাসপ্রশ্বাস নিলে পরিশ্রম কম অনুভব হবে ফলে শরীর দীর্ঘক্ষণ যৌনমূলনের উপযুক্ত থাকবে।

Labels: ,

বিয়ের আগে যে বিষয়ে অবশ্যই জানতে হবে


বিয়ে সারা জীবনের বন্ধন। তাই এ ব্যাপারে খুব ভেবে-চিন্তে পদক্ষেপ নিতে হয়। বিয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে উভয় পক্ষ কয়েকটি বিষয়ে যাচাই করে নিশ্চিত হয়ে নেবে। বিস্তারিত জানিয়েছে এই সময়। loveপাত্র বা পাত্রীর উপার্জন পাত্র বা পাত্রীর কর্মক্ষেত্রে খোঁজ নিন, তার উপার্জনের উৎস সম্পর্কে নিশ্চিত হোন। তিনি কোনো অবৈধ কাজের সঙ্গে জড়িত কি না বা তাঁর আয়ের উৎস যথাযথ কি না সে ব্যাপারে খোঁজখবর করুন।

অনেক সময় ছেলে কম বেতন পেলেও তা বাড়িয়ে বলা হয়। আবার কর্মক্ষেত্রে পদমর্যাদা ছোট হলে তা-ও গোপন করা হয়। মেয়েদের ক্ষেত্রেও একই ব্যাপার ঘটতে পারে। শিক্ষাগত যোগ্যতা পাত্র বা পাত্রীকে শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য দেওয়া হয়েছে কি না, সে ব্যাপারে নিশ্চিত হোন। কারণ শিক্ষাগত যোগ্যতার ব্যাপারে অনেক তথ্য গোপন করে অনেকেই।
বহু ক্ষেত্রেই শিক্ষাগত যোগ্যতা বাড়িয়ে বলা হয়। অতএব এ ক্ষেত্রেও নিশ্চিত হয়ে নিন। ডাক্তারি পরীক্ষা করান আমাদের সমাজে এর তেমন প্রচলন না-হলেও ডাক্তারি পরীক্ষা করা জরুরি। ছেলে বা মেয়ের এইডস, হেপাটাইটিস বা কোনো যৌন রোগ আছে কি না, তা জানা খুবই দরকার। যাতে তাঁর সঙ্গী সেই রোগে আক্রান্ত না হয়। তাই বিয়ের আগে অবশ্যই ডাক্তারি পরীক্ষা করান। পারিবারিক প্রেক্ষাপট যাচাই করে নিন বিয়ের আগে কনে বা পাত্রের পরিবার সম্পর্কেও খোঁজখবর করা জরুরি।

বিশেষ করে যৌথ পরিবারে বিয়ে করলে অবশ্যই খোঁজ নেবেন। তাই পারিবারিক প্রেক্ষাপট সম্পর্কে জেনে তবেই বিয়ের দিকে এগোবেন। পারিবারিক মেডিক্যাল হিস্ট্রি পারিবারিক প্রেক্ষাপটের মতো পারিবারিক মেডিক্যাল হিস্ট্রি জানাটাও খুবই জরুরি। কারণ বিশেষ কিছু রোগ বংশগতির মাধ্যমে পরবর্তী প্রজন্মে বিস্তার করে। যেমন অটিজম, মস্তিষ্ক বিকৃতি, হাঁপানি ইত্যাদি। এ সবই আপনার জীবনে প্রভাব ফেলে।

 তাই খোঁজখবর করে নেওয়াই ভালো। ভবিষ্যত্‍ পরিকল্পনা সম্পর্কে নিশ্চিত হোন যাঁর সঙ্গে আপনার বিয়ে হবে তাঁর সঙ্গে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে খোলাখুলি আলোচনা করুন। এতে বিয়ের পরে সংসার, ক্যারিয়ার ইত্যাদি বিষয়ে সমস্যা কম হবে। এমনকি বাচ্চা কবে নিতে চান এ ব্যাপারেও কথা বলুন। এ ছাড়া আপনারা বিয়ের পর যৌথ পরিবারে থাকবেন, নাকি আলাদা থাকবেন, তা-ও বিয়ের আগে আলোচনা করে নিশ্চিত হয়ে নিন।

Labels: ,

৫ শতাংশ টিনএজার শুধু সেক্স পার্টনার খোঁজার জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করে


স্মার্টফোন ব্যবহারের ফলে কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে ইন্টারনেটের মাধ্যমে প্রকাশ্যে যৌন সম্পর্কের আহ্বান করার প্রবণতা বাড়ছে। এতে ইন্টারনেট-পার্টনারের সঙ্গে তৈরি হচ্ছে অনিরাপদ যৌন সম্পর্ক। সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার (ইউএসসি) এক গবেষণায় এ তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। গবেষণায় বলা হয়েছে, মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার না করা টিনএজারদের তুলনায় স্মার্টফোন ব্যবহারকারী টিনএজাররা গড়ে দেড়গুণ সেক্সুয়াল কাজ, দ্বিগুণ সেক্সে আহ্বান এবং দ্বিগুনের বেশি ইন্টারনেট-পার্টনারের সঙ্গে সেক্সে লিপ্ত হয়। গবেষণায় আরও বলা হয়েছে,

ইন্টারনেটে সেক্সের আহ্বান করা বেশিরভাগ টিনএজাররা অনিরাপদ যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ৫ শতাংশ টিনএজার শুধু সেক্স পার্টনার খোঁজার জন্য ইন্টারনেট ব্যবহার করে। ১৭ শতাংশ টিনএজার এমন সব পার্টনারদের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে লিপ্ত হয় যাদের সম্পর্কে তাদের কোনও ধারণা নেই। গবেষণায় দেখা যায়, বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণবোধকারীদের তুলনায় সমকামী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেটে পাঁচগুণ বেশি সেক্স-পার্টনার খোঁজে।

দেখা গেছে, মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী টিনএজারদের এক-তৃতীয়াংশই মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে। ইউএসসি’র গবেষক হ্যালি ওয়াইনট্রোব বলেন, ‘পিতামাতা, স্বাস্থ্যশিক্ষক, চিকিৎসকদের জেনে রাখা উচিত সেক্স-পার্টনারদের সঙ্গে মিলিত হওয়ার ক্ষেত্রে কিশোর বয়সিদের নতুন মাধ্যম সেলফোন।’ এ ব্যাপারে পিতামাতাদের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেন হ্যালি। নিজ নিজ ধর্ম মেনে চললে এ ধরনের খারাপ চিন্তা ভাবনা ঝেড়ে ফেলা সম্ভব ।

Labels:

কি কি পজিশনে সেক্স করলে আপনার যৌন সঙ্গি আরও বেশি আপনাকে পছন্দ করবে


 সেই অতিত কাল থেকে আজ অবধি সহবাস নিয়ে কত গবেষণা,আর ভাবনার কোন অন্ত নেই৷কীভাবে, কখন, কতক্ষণ সহবাস করা উচিত তা নিয়ে কত তর্ক বিতর্ক৷ কিন্তু এর মধ্যে থেকে বাদ যায় না সহবাসের ভঙ্গিমা তথা সেক্স পজিশন নিয়েও প্রচুর ডুজ অ্যান্ট ডোন্টস৷
আর আপনি যদি একজন মহিলা হন, তাহলে পুরুষকে কতক্ষণ আপনি আপনার মোহতে বিছানায় ধরে রাখতে পারছেন, সেটাও কিন্তু আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷সহবাসকে দীর্ঘস্থায়ী করতে এক্সপেরিমেন্ট করুন বিভিন্ন রকম ভঙ্গিমা নিয়ে৷
 ল্যাপ ডান্স পজিশন- প্রথমে আপনার পুরুষ সঙ্গীটির মুখোমুখি বসুন, যতটা সম্ভব তাঁর কোল ঘেঁষে৷ তারপর আস্তে আস্তে তার দিকে একটু বেঁকে তাকিয়ে আস্তে আস্তে পিছনে ফিরে বসুন৷ এতে বাড়বে আপনার সঙ্গীর উত্তেজনা৷আপনিও হয়ে উঠবেন যথেষ্ট বোল্ড৷

 ফেস টু ফেস-দুজনে দুজনের সামনাসামনি বসে মনঃসংযোগের চেষ্টা করুন৷ আই কন্ট্যাক্ট যতক্ষণ পারবেন ধরে রাখুন৷ দুজনেই ফোকাসড থাকবেন৷ উইমেন অন টপ- সাধারণত ভারতীয় কামশাস্ত্রে পুরুষরাই উপরের দিকে থাকেন৷ তবে এবার একটু বদলে উইমেন অন টপ পজিশনটা ট্রাই করুন৷প্রথমটা অস্বস্তি লাগলেও আস্তে আস্তে কেটে যাবে নার্ভাসনেস৷
এমনকী চলে যাবে একঘেয়েমিও৷ উত্তেজনার পারদও থাকবে তুঙ্গে৷চিরকাল মনে থাকবে সেই রাতটাও৷ দ্য সফট রক-বিছানায় উল্টোদিকে মুখ করে শুয়ে পড়ুন৷ এবার আপনার দিকে মুখ করে আপনার সঙ্গীকে আপনার কাছাকাছি আসতে অনুরোধ করুন৷ বলাই বাহুল্য একই ভঙ্গিমায়৷আস্তে আস্তে ওজনটাকে হাল্কা করে দুজনেই মনোনিবেশ করুন৷ সহবাস দীর্ঘক্ষণ স্থায়ী হবে৷ এছাড়াও সঙ্গীকে চেয়ারে বসিয়ে আপনি ধীরে ধীরে তার কোল ঘেঁষে বসতে পারেন৷ ট্রাই করতে পারেন অভিনব সব ভঙ্গিমা৷ কীভাবে? উঁহু, সবটা আমরা বলব না৷ নিজেরাই ভাবতে থাকুন৷

Labels: ,

পুরুষের ভায়াগ্রার মত মহিলাদের জন্য এল ফোরিয়া


যৌন জীবনে নিস্তেজ পুরুয়ের জন্য চিকিৎসা বিজ্ঞানের অনন্য অবদান যৌন উত্তেজক পিল ভায়াগ্রা। যৌন জীবনে নারী-পরুষ উভয়ের সমান অংশগ্রহন থাকলেও এতদিন পর্যন্ত বাড়তি এই সুবিধা শুধুমাত্র পুরুষের জন্যই ছিল। কিন্তু এবার নারীদের জন্যও পুরুষের ভায়াগ্রার মত সাময়িক যৌন উদ্দীপক তেল নিয়ে এল ক্যালিফোর্নিয়ার ভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠান।

গাঁজার নির্যাসের সাথে নারিকেল তেলের মিশ্রন ঘটিয়ে প্রস্তুত করা হয়েছে ওই তেল। পুরুষদের ক্ষেত্রে ভায়াগ্রা যেমন কাজ করে তেমনি মহিলারাদের ক্ষেত্রে ফোরিয়া নামের এই তেল একই রকম কাজ করে।

ফোরিয়া নামের ওই তেল ব্যবহারে মহিলাদের যৌন উত্তেজনা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে বাড়বে বলে দাবি করেছে এটির প্রস্তুতকারক প্র্রতিষ্ঠান। এছাড়া যৌন তৃপ্তির ক্ষেত্রেও এটি সহায়ক। ফোরিয়ার ৩০ এমএল আকারের একটি বোতলের দাম ধরা হয়েছে ৮৮ ডলার। তবে এটা ক্রয়ের জন্য ক্যালিফোর্নিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমতি প্রয়োজন পড়বে।

Labels: ,

উন্নয়নশীল দেশে শহুরে জীবনযাত্রা বাড়িয়ে দিচ্ছে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা


ওয়েব ডেস্ক: উন্নয়নশীল দেশগুলির শহুরে জীবনযাত্রা বাড়িয়ে তুলছে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা। সাম্প্রতিক গবেষণায় প্রকাশ, এই দেশগুলিতে গ্রামীণ অঞ্চল থেকে যারা শহরে এসে বাসা বাঁধছেন বাড়তে থাকা মানসিক চাপের সঙ্গে তাদের মধ্যে বাড়ছে ডায়াবেটিস।

চাপ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের ক্ষরণ। বিপাক ক্রিয়ার সমস্যা তৈরির সঙ্গে সঙ্গে কর্টিসল ইনসুলিন ক্ষরণে সমস্যা সৃষ্টি করছে। রক্তের মধ্যে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে ইনসুলিন।

শররের বাসিন্দাদের মধ্যে সমীক্ষা চালিয়ে দেখা গেছে ২৮% মানুষ ডায়াবেটিস বা গ্লুকোজ বিপাক সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন। গ্রামে এই সংখ্যাটা অনেক কম। দেখা গেছে, শহরের বাসিন্দাদের মধ্যে কর্টিসল ক্ষরণের মাত্রাও অনেক বেশি। 

Labels:

আর ৫ বছরের মধ্যেই মানুষের শরীরে পেনিসের সফল ট্রান্সপ্লান্ট সম্ভব


ওয়েব ডেস্ক: আর মাত্র বছর ৫-এর অপেক্ষা। তার মধ্যেই মানুষের দেহে সফল ভাবে পেনিস ট্রান্সপ্লান্ট করা যাবে। খরগোশের শরীরে এই সার্জারির সাফল্যের পর জোর গলায় এই দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা।
১৯৯৯ সাল থেকে এই বিষয় নিয়ে কাজ করছেন ডঃ অ্যান্থোনি আতালা। তিনি আশা করেছেন তাঁর টেকনিক এই সমস্যার সঙ্গে সঙ্গে মানসিক সমস্যারও সমাধান করতে পারবে। রোগীর নিজের কোষ ব্যবহার করেই নতুন পেনিস তৈরি হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

ডঃ আতালা জানিয়েছেন পেনিস যতই ক্ষতিগ্রস্থ হোক না কেন, সেখানে উদ্ধারযোগ্য কিছু কোষ থেকে যাওয়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকে।

ইতিমধ্যে তিনি ৬টি মানুষের পেনিস তৈরি করে ফেলেছেন। তবে তাঁর প্রাথমিক লক্ষ্য আংশিক প্রতিস্থাপন।

বর্তমানে পেনিস ক্ষতিগ্রস্থ হলে থাই থেকে চামড়া ও মাসল নিয়ে তার মেরামত করা হয়। ক্ষতিগ্রস্থ পুংলিঙ্গের মধ্যে সার্জারির মাধ্যমে প্রসথেটিক কিছু প্রবেশ করিয়ে যৌনক্ষমতা বজায় রাখার চেষ্টা করা হয়। যদিও এর ফলে পেনিস চিরতরে বেঁকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অথবা সেমি-রিজিড হয়ে যায়। এছাড়া স্ক্রোটামের মধ্যে একটি স্যালাইন পাম্পের সংযোগ স্থাপন করেও পেনিস ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার পরেও যৌনক্ষমতা বজায় রাখার চেষ্টা করা হয়।
১৯৭০ সাল থেকে প্রচলিত এই দুই প্রক্রিয়ায় ফলাফলে দেখা গেছে সঙ্গম প্রক্রিয়া খুব একটা সুখ দায়ক হচ্ছে না।

Labels:

মুরগীর মাংস থেকে সাবধান! আপনার শরীরে ঢুকছে অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিকস


দিল্লি: মুরগীর মাংসের প্রতি ভারতীয়দের প্রীতি সর্বজনবিদিত। কিন্তু এবার সেই মুরগীর মাংসই মারাত্মক প্রভাব ফেলা শুরু করেছে মানুষের শরীরে। মুরগীদের তারাতারি বৃদ্ধির জন্য ভারতের পোল্ট্রি ব্যবসায়ীরা যথেচ্ছহারে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করছে। আর মাংসের মাধ্যমে সেই অ্যান্টিবায়োটিক প্রবেশ করছে মানুষের শরীরে।

 দিল্লির 'The study by the Centre for Science and Environment’s (CSE)-এর দূষণ পর্যবেক্ষণ ল্যাবরেটরির করা একটি গবেষণায় দেখা গেছে দিল্লি ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে পোল্ট্রিগুলিতে ব্যাপকহারে ব্যবহৃত হচ্ছে ছয় ধরণের অ্যান্টিবায়োটিক। oxytetracycline, chlortetracycline, doxycycline, enrofloxacin, ciprofloxacin and neomycin এই অ্যান্টিবায়োটিক গুলি বিভিন্ন জীবাণুঘটিত অসুখের জন্য মানুষের জন্য অতন্ত্য প্রয়োজনীয়। কিন্তু অকারণে মুরগীর মাংসের মাধ্যমে অত্যাধিক পরিমাণে এই অ্যান্টিবায়োটিকগুলি মানুষের শরীরে প্রবেশ করায় বিভিন্ন মাইক্রোবসের মধ্যে এই অ্যান্টিবায়োটিকগুলির প্রতি প্রতিরোধ ক্ষমতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এর ফলে সেপসিস, নিউমোনিয়া, টিউবারকিউলিসের মত মারণ রোগের চিকিৎসা দিন দিন আরও কঠিন হয়ে পড়ছে। কারণ এই সবের রোগের মাইক্রোবসরা আগেই থেকে রোগপ্রতরোধকারী অ্যান্টিবায়োটিকসের সংস্পর্শে এসে বাড়িয়ে নিচ্ছে তাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা। ফলে প্রয়োজনের সময় রোগপ্রতিরোধকারী অ্যান্টিবায়োটিকস এদের উপর কোনও প্রভাবই বিস্তার করতে পারছে না।

Labels:

অতিরিক্ত নুন খেয়ে প্রতিবছর পৃথিবীতে প্রাণ হারান ১৬ লক্ষ মানুষ


ওয়েব ডেস্ক: অতিরিক্ত পরিমাণ নুন খেয়ে সারা পৃথিবীতে হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে পড়েন বহু মানুষ। নতুন এক গবেষণার রিপোর্ট অনুযায়ী পৃথিবীতে প্রত্যেক বছর ১৬ লক্ষেরও বেশি মানুষ মারা যান অতিরিক্ত শরীরে অতিরিক্ত সোডিয়াম জমা হওয়ায়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্ধারিত পরিমাণ অনুযায়ী দিনে ২ গ্রামের বেশি নুন খাওয়া উচিৎ নয়। গবেষকরা ১৮৭টি দেশের সাধারণ মানুষের উপর পরীক্ষা চালিয়ে দেখেছেন বহু ক্ষেত্রেই দিনে এর থেকে বেশি পরিমাণ নুন খেয়ে থাকেন তারা।
অতিরিক্ত পরিমাণ নুন উচ্চ রক্তচাপের অন্যতম কারণ। উচ্চ রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয় স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা।
গবেষক সারা পৃথিবী জুড়ে ২০৫টি সমীক্ষা করে দেখেছেন একজন মানুষ গড়ে প্রতিদিন প্রায় ৩.৯৫ গ্রাম নুন খেয়ে থাকেন। অর্থাৎ যা নির্ধারিত পরিমাণের প্রায় দ্বিগুণ।

মধ্য এশিয়ায় নুন খাওয়ার প্রবণতা সবথেকে বেশি। এই অঞ্চলের কোনও ব্যক্তি দিনে গড়ে প্রায় ৫.৫১ গ্রাম নুন খেয়ে থাকেন।

Labels:

চল্লিশোর্ধ দাতাদের শুক্রাণু থেকে গর্ভধারণের সম্ভাবনা অনেক বেশি, বলছে সমীক্ষা


বয়স বাড়লে কমে সন্তান উত্পাদন ক্ষমতা? এই ধারণা ভুল প্রমাণিত করল ব্রিটিশ বিজ্ঞানীদের নতুন গবেষনা। নতুন গবেষনায় দেখা গেছে চল্লিশোর্ধ দাতাদের শুক্রানু থেকে সন্তান উত্পাদনের সম্ভাবনা অনেক বেশি হয়। অর্থাত্, শুক্রানু দাতা যদি মধ্যবয়সী পুরুষ হন তবে মহিলাদের গর্ভধারণের সম্ভাবনা থাকে বেশি।

ইউকে-র নতুন গাইডলাইনে বলা হয়েছিল শুক্রাণুদাতার বয়স হতে হবে চল্লিশের নিচে। কিন্তু, সমীক্ষা বলছে চল্লিশোর্ধ দাতারাই বেশি সক্ষম। ১৯৯১ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত মোট ৪০,৪০০টি ইউভিএফ চিকিত্সা পদ্ধতির ওপর সমীক্ষা চালানো হয়েছিল। দেখা গিয়েছে ২০ বছরের নিচে শুক্রাণুদাতাদের থেকে ইউভিএফ পদ্ধতিতে গর্ভধারণ যেখানে সম্ভব হয়েছে ২৮.৩ শতাংশ, সেখানে ৪১ থেকে ৪৫ বছর বয়স্ক দাতাদের শুক্রাণু থেকে ইউভিএফ পদ্ধতিতে গর্ভধারণ সফল হয়েছে ৩০.৪ শতাংশ ক্ষেত্রে।

নিউক্যাসল ফার্টিলিটি সেন্টার অ্যাট লাইফের চিকিত্সক মীনাক্ষি চৌধুরী জানালেন, "বয়সের সঙ্গে শুক্রাণুর ক্ষমতা কমার কোনও সম্পর্ক নেই। এটা নির্ভর করে শুক্রাণুর মানের ওপর।"

Labels:

বাড়ছে ব্যাকটেরিয়াদের অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ ক্ষমতা, বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার অশনি সংকেতে উদ্বেগে `হু`

ব্যাকটেরিয়াদের অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির ক্রমবর্ধমান প্রবণতা সারা বিশ্বেই প্রবল আশঙ্কার সৃষ্টি করতে চলেছে। সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে এ এক ভয়াবহ অশনি সংকেত বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা `হু` -এর করা সারা বিশ্বে এক সমীক্ষায় দেখা গেছে ই কোলাই ব্যাকটেরিয়া বিভিন্ন ওষুধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা সাংঘাতিকভাবে বাড়িয়ে তুলেছে। ফলে মেনিনজাইটিস, ত্বকের ইনফেকশন, রক্ত ও কিডনির বিভিন্ন সমস্যার জন্য ব্যবহৃত বহু অ্যান্টিবায়োটিকে কোনও কাজই আর হচ্ছে না।

`হু`-এর তরফ থেকে জানানো হয়েছে এটি কোনও আঞ্চলিক সমস্যা নয়। উন্নত, উন্নয়নশীল, অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে থাকা বা পিছিয়ে পড়া সব দেশ নির্বিশেষেই এই সমস্যা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন এখনই ব্যবস্থা না নিলে ``অ্যান্টি বায়োটিক যুগ``-এর পূর্ববর্তী অবস্থা ফের পৃথিবীতে ফিরে আসতে চলেছে। এমন দিন আর বেশি দূরে নেই যখন খুব সাধারণ ইনফেকশনের কবলে পরে প্রাণহানি হবে মানুষের। বিশেষত টিউবারকুলোসিস, ম্যালেরিয়া, সাধারণ জ্বর প্রাণঘাতি হয়ে উঠবে শীঘ্র।

নির্বিচারে অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহারই ব্যাকটেরিয়াদের মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলার কারণ বলে চিহ্নিত করেছেন বিজ্ঞানীরা। চিকিৎসার ক্ষেত্রের সঙ্গে সঙ্গে ফুড ফ্যাক্টরি ও অ্যানিমাল প্রোডাকশন গুলিতেও অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার এই অবস্থায় জন্য দায়ী।
ডাক্তার ও রোগীদের মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিকের সীমিত ব্যবহার, পরিচ্ছন্নতা বৃদ্ধি (যাতে রোগ ছড়াতে না পারে), এবং ভ্যাকসিনেশন এই অবস্থার উত্তর হতে পারে।

Labels:

প্রেমে পড়ুন, চুটিয়ে প্রেম করুন, সুস্থ রাখুন হৃদয়


ব্যর্থ প্রেমিক ছাড়া প্রেম ব্যাপারটা দোষে গুণে সবার কাছেই বেশ আহ্লাদের। প্রেম নিয়ে আহ্লাদীপনার দাপটটা এবার কয়েকগুণ বাড়িয়ে নেওয়ার ভরপুর কারণের হদিশ দিলেন এক হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ। শুধু মন নয়, একটা হৃষ্টপুষ্ট প্রেমের সম্পর্ক আপনার হৃদয়টিকেই ভালবেসে আদর যত্নে ভরিয়ে রাখে।
ফিনল্যান্ডের একটি সাম্প্রতিক সমীক্ষায় উঠে এসেছে বিবাহিত পুরুষ ও মহিলাদের হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা অবিবাহিতদের থেকে অনেক কম।

ভ্যান্ডারবিল্ট হার্ট অ্যান্ড ভাসকুলার ইন্সটিটিউটের হৃদয় বিশেষজ্ঞ জুলি ডাম্পের মতে প্রেমে পড়লে শরীরে নিউরো-হরমোনাল পরিবর্তন আসে যা শরীরের পক্ষে খুবই ভাল। রক্তসংবহন তন্ত্রেও এই পরিবর্তন অত্যন্ত ভাল প্রভাব ফেলে।
জুলি জানিয়েছেন কোনও ব্যক্তির চাপ ও দুঃশ্চিন্তার সঙ্গে শরীরে বিভিন্ন হরমোনের লেভেলের তারতম্য ঘটে। ভালবাসার মানুষকে নিশ্চিন্তে এক বাক্স ডার্ক চকোলেট বা এক বোতল রেড ওয়াইন দিতে পারেন।কারণ এই দুই খানা ও পিনার লোভনীয় যুগলবন্দী আপনার হৃদয়ের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী।

Labels:

উত্তেজক যৌনমিলন নয়, গরম চায়ের কাপেই সম্পর্কের উত্তাপ খুঁজে পান মহিলারা


উত্তেজক যৌনমিলন নয়, সঙ্গীর হাতে বানানো এক কাপ গরম চা বা কফির মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে সম্পর্কের উষ্ণতা। কল্পকথা নয়, বাস্তবে এমনটাই মনে করেন বেশিরভাগ মহিলাটা। নয়া এক গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই অবাক করা তথ্য।

কোনও কোনও সময় ভালবাসার গালভরা দু`চার কথার থেকে ভালবসাপূর্ণ আচরণ আসলে অনে্লেবেশি মনে দাগ কেটে দিয়ে যায়। বলছেন ডঃ জাকুই গ্যাব, যাঁর নেতৃত্বে এই গবেষণাটি হয়েছে। ডঃ গ্যাব-এর দাবি `মুখে আই লাভ ইউ` বলার থেকে আচার আচরণে ভালবাসা প্রকাশ করা কোনও অংশে কম কাজ দেয় না।
এক সঙ্গে চা বা কফি হাতে বিছানায় আধশোয়া হয়ে একসঙ্গে টিভি দেখার মধ্যে অনেক বেশি রোম্যান্টিকতা খুঁজে পান মহিলারা। বলছে সমীক্ষা।

এই গবেষণায় উঠে এসেছে সন্তান হীন দম্পতিরা আসলে যাদের সন্তান আছে তাদের থেকে নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে অনেক বেশি খুশি ও সুখী হন। কারণ তারা নিজেদের সঙ্গে অনেক বেশি সময় কাটাতে পারেন।

Labels:

শুক্রাণুকে দুরন্ত গতি দিতে গাজর খান



গতিময় জীবনে আপনার শুক্রাণুই বা পিছিয়ে থাকবে কেন? শুক্রাণুকে কি উসেইন বোল্টের গতি দিতে চান? তাহলে অবশ্যই বেশি করে গাজর খান। নতুন এক গবেষণায় উঠে এসেছে শাক-সব্জী সুস্থ সবল শুক্রাণু তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অফ পাবলিক হেলথের গবেষকরা দাবি করেছেন গাজর একাই ডিম্বাণুর দিকে শুক্রাণুর গতি কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। গাজরের সঙ্গে লেটুস, পালংও বাড়িয়ে দিতে পারে শুক্রাণুর গতি।
গাজর, লেটুস, পালংয়ের মত সব্জীতে বিটা-ক্যারোটিন নামের এক জাতীয় অ্যান্টিঅক্সিডান্ট থাকে। গবেষকদের মতে এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ডিম্বাণু অভিমুখে শুক্রাণুর গতি ৬.৫% থেকে ৮% বাড়িয়ে দিতে পারে।
অন্যদিকে, টম্যাটোর মধ্যে লাইকোপেন নামক এক ধরনের প্রোটিন থাকে। টম্যাটোর লাল রংয়ের জন্য দায়ি এই প্রোটিন। লাইকোপেন অস্বাভাবিক আকৃতির শুক্রাণুর উৎপন্নকে প্রতিহত করে।

Labels:

ব্রেকফাস্টে প্রোটিন খান, ওজন কমান


ব্রেকফাস্টে সরিয়ে রাখুন কার্বোহাইড্রেট। সঙ্গী করুন প্রোটিন জাতীয় খাদ্য। তাহলেই কেল্লা ফতে। সারা দিন ভরা থাকবে পেট। খেতে হবে কম। ফলে ওজনটাও থাকবে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে। নতুন এক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্যের তুলনায় প্রাতঃরাশে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য ওজন কমাতে দারুণ সহায়ক।

ব্রেকফাস্টে ডিম, সসেজ, বেকন পেট ভরিয়ে রাখে অনেকক্ষণ। ফলে সারা দিনে বেশি খাওয়ার প্রবণতা কমে আসে।
একটি মার্কিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা ১৮ থেকে ৫৫ বছর বয়সীদের একটি গ্রুপের উপর পরীক্ষা করে দেখেছেন ব্রেকফাস্টে কার্বোহাইড্রেটের আধিক্য থাকলে খুব তারাতারি আবার খাওয়ার প্রয়োজন দেখা যায়। অন্যদিকে, প্রোটিন পূর্ণ প্রাতঃরাশ দুপুরের কার্বোহাইড্রেট পূর্ণ একটি সম্পূর্ণ লাঞ্চের তুলনায় অনেক বেশি কার্যকারী কিন্তু কম ওজন বর্ধক। ব্রেকফাস্টে ৩৫গ্রাম প্রোটিন সারা দিনে দিনের অনেকটা সময় দেহের স্বাভাবিক পুষ্টির যোগান দেয়। কিন্তু
কার্বোহাইড্রেট পূর্ণ খাদ্য গ্রহণ করারা কিছু পরেই বার বার খিদে পাওয়ার সম্ভাবনা দেখা যায়। বাড়ে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা। তার সঙ্গেই পাল্লা দিয়ে বাড়ে ওজন।

Labels:

গন্ধ শুঁকে ক্যান্সার চিনবে মৌমাছিরা


গন্ধবিচার করবে মৌমাছি। না, না, কোনও রাজা, মহারাজার জামার গন্ধ না, মৌমাছিরা চিনবে ক্যান্সারের প্রাথমিক ধাপের গন্ধ। মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রের একটি পতঙ্গ গবেষণাগারের গবেষকরা দাবি করেছেন প্রয়োজনীয় ট্রেনিং দিলে মৌমাছিরা সহজেই ক্যান্সারের গন্ধ বিচার করতে পারবে।

পর্তুগীজ গবেষক সুসানা সোয়ারেস এমন এমটি কাচের যন্ত্র তৈরি করেছেন যার দুটি কুঠরি। ছোট কুঠরিতে রোগীর নিঃশ্বাস ও অন্য কুঠরিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মৌমিছারা থাকবে।

যদি মৌমিছারা ক্যান্সার রোগীদের গন্ধ যুক্ত নিঃশ্বাসের সঙ্গে আগে থেকে পরিচিত হয় তাহলে ছোট চেম্বারের দিকে উড়ে যাবে। আর নিঃশ্বাসের মধ্যে ক্যান্সারের গন্ধ না থাকলে মৌমাছিরা নিজেদের চেম্বারেই থেকে যাবে।
মৌমাছিদের গন্ধ চেনার বিশেষ ক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে এই পরীক্ষা করা হয়। মানুষরা ক্যান্সারের পৃথক গন্ধকে চিনতে পারে না।

মৌমাছিদের চিনি খাইয়ে ক্যান্সারের গন্ধের সঙ্গে পরিচিত করালে মৌমিছরা সেই গন্ধকে কোনও খাবারের গন্ধ বলে মনে করে। তাই সেই গন্ধের দিকে ছুটে যায়।

Labels:

এইডস ভাইরাসের রেপ্লিকেশন প্রতিরোধকারী কৃত্রিম অনু তৈরি করলেন স্পেনের বিজ্ঞানীরা


চিকিৎসা বিজ্ঞানে যুগান্তকারী পদক্ষেপ। স্পেনের একদম বিজ্ঞানী এমন এক কৃত্রিম অনু আবিষ্কার করলেন যা মারণ এইডস রোগের ভাইরাসের রেপ্লিকেশন বন্ধ করতে সক্ষম।
এই কৃত্রিম অনু সংক্রমিত কোষের নিউক্লিয়াস থেকে জেনেটিক মেটেরিয়ালের উৎপাদন সাইটোপ্লাজমে আসতে বাধা দেয়। এর ফলে এইচআইভি ভাইরাস আর রেপ্লিকেশন করতে পারে না। তাই অন্য কোনও সুস্থ কোষকে সংক্রমিত করার সম্ভাবনাও থাকে না।

এখনও পর্যন্ত কোনও ওষুধ সম্পূর্ণভাবে এইডস রোগ প্রতিরোধ করতে পারে না। ক্যাটেলিকা দি ভ্যালেনসিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকদের এই যুগান্তকারী আবিষ্কার বদলে দিতে পারে বিশ্বে এইডস-এর চিকিৎসাকে।
এইচআইভি ভাইরাসের জেনেটিক মেটেরিয়াল আরএনএ। এই আরএনএ এমন কিছু প্রোটিন তৈরি করে যা মানুষের কোষকে ভেদ করে ভাইরাসকে কোষের মধ্যে প্রবেশ করতে সাহায্য করে। এই প্রোটিনের সাহায্যে এইচআইভি ভাইরাস সহজে মানুষের কোষের মধ্যে বংশবিস্তার করতে পারে।

বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন টেরফিনাইলস নামের এইডস প্রতিরোধকারী কৃত্রিম অনুগুলি ভাইরাল আরএনএ-এর আরএভি রিসেপটরের সঙ্গে আটকে যায়। ফলে প্রোটিন আর আরএনএ রিসেপটরের মধ্যে কোনও সংযোগ স্থাপিত হয় না। এর ফলে ভাইরাসের জেনেটিক মেটেরিয়াল সংক্রামিত কোষের নিউক্লিয়াস থেকে আর সাইটোপ্লাজমে আসতে পারে না। ফলে অন্য কোনও কোষও সংক্রামিত হতে পারে না।

Labels:

পুরুষদের স্তন ক্যান্সার, একটি অজানা মারণ রোগের লক্ষণ, নির্ণয় পদ্ধতি ও চিকিৎসা


পুরুষদের মধ্যে স্তন ক্যান্সারের প্রবণতা কম থাকলেও বর্তমানে এর প্রকোপ দিন দিন বাড়ছে। কিন্তু পুরুষদের স্তন ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতার অভাবে বহুক্ষেত্রে এই ক্যান্সার প্রাণঘাতী হয়ে উঠছে। পুরুষদের বুকের দেওয়ালে স্তনবৃন্তের ঠিক নিচে অল্প পরিমাণ অকার্যকরী কিছু স্তন কোষ থাকে। এই কোষগুলির অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধির ফলে পুরুষদের মধ্যে স্তন ক্যান্সার দেখা দেয়।
স্তন ক্যান্সার সাধরণ অবস্থায় মহিলাদের মধ্যে দেখা গেলেও পুরুষদের মধ্যে বিরল নয়। ২০১০ সালে পৃথিবী জুড়ে পুরুষদের মধ্যে মোট ১,৯৭০টি স্তন ক্যান্সারের ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। তার মধ্যে ৩৯০জন এই ক্যান্সারে প্রাণ হারান।
পুরুষদের স্তন ক্যান্সারের লক্ষণ:
১) একটি ব্যাথাহীন পিণ্ড তৈরি হয় স্তনকলার মধ্যে।
২) যে চামড়া স্তনকে ঢেকে রাখে তার পরিবর্তন দেখা যায়। চামড়া লাল হয়ে যায়, কুঁচকে যায়, তাতে ভাঁজ বা খাঁজ তৈরি হয়।
৩)স্তনবৃন্তের রঙের পরিবর্তন হয়। লালচে হয়ে যায় বা ভিতরের দিকে ঢুকে যায়।
৮) স্তনবৃন্ত থেকে রস ক্ষরণ হয়।
রোগ নির্ণয় পদ্ধতি:
আল্ট্রাসাউন্ড ও ম্যামোগ্রাফির মাধ্যমে স্তনক্যান্সারের নির্ণয় করা হয়। বায়োপসির সঙ্গেই করা ইস্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরোন হরমোনের পরীক্ষা। করা হয় প্রোটিন পরীক্ষাও।
চিকিৎসা:
শল্যচিকিৎসাই পুরুষদের স্তন ক্যান্সারের মূল চিকিৎসা। এর মাধ্যমে অনিয়ন্ত্রিত কোষ বিভাজনের মাধ্যমে যে পিণ্ড (টিউমার) তৈরি হয় তাকে বাদ দেওয়া হয়। এছাড়াও রেডিয়েশন থেরাপি চলে। এর মাধ্যমে এক্স রে জাতীয় উচ্চ শক্তির রশ্মি দিয়ে ক্যান্সার কোষ গুলি মেরে ফেলা হয়। চলে কেমোথেরাপি, যার দ্বারা ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ওষুধ দিয়ে ক্যান্সার কোষ গুলি মেরে ফেলা হয়। এছাড়াও পুরুষদের স্তন ক্যান্সার নিরাময়ের জন্য ব্যাপকভাবে চলে হরমোন থেরাপি।

Labels: ,

ওজন কমাতে খেয়ে যান পেটপুরে


আপনি কি আপনার বেড়ে চলা ওজন নিয়ে চিন্তিত? চটজলদি ওজন কমানোর চক্করে মাঝে মাঝেই বাদ দেন দিনের চারটে নির্দিষ্ট মিলের একটা? তাহলে কিন্তু সমূহ বিপদ। ওজনতো মোটেও কমবে না, বরং তার পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলার পথে কেউই বিশেষ প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারবে না। মিল বাদ দিলে শরীর শুধু তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি পায় না তাই নয়, শরীরের স্বাভাবিক বিপাক ক্রিয়া সাঙ্ঘাতিকভাবে ব্যহত হয়। ফলে শুধু যে ওজন বাড়ে তাই নয়, এই প্রবণতা অকালে ডায়াবেটিস ডেকে আনে।

বেশীরভাগ মানুষই ওজন কমানোর চেষ্টায় ব্রেকফাস্ট বাদ দেন। কিন্তু এর ফলে শরীরের স্বাভাবিক বিপাকক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। বিপাকের ফলে গৃহীত খাদ্য ছোট ছোট শরীরের গ্রহণযোগ্য টুকরোতে ভেঙে যায়, যা শরীর সহজেই গ্রহণ করে প্রয়োজনীয় পুষ্টি সম্পন্ন করে। যার ফলে মানুষ সারাদিন সক্রিয় থাকতে পারে। কিন্তু নির্দিষ্ট খাদ্য মিল বাদ দিলে বিপাকক্রিয়া সামগ্রিকভাবে কর্মক্ষমতা হারায়। এর ফলে পরে যখন কোনও কিছু খাবার খাওয়া হয় সেই খাবার আর বিপাক ভেঙে কোষের গ্রহণ বা শোষনযোগ্য করে তুলতে পারে না। সেই অপাচ্য খাদ্য তখন ফ্যাট হিসাবে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জমা হয়ে ওজন বাড়িয়ে তোলে।

দিনের নির্দিষ্ট খাবারের মিল বাদ দিলে রক্তে চিনির মাত্রা বৃদ্ধি পায়। বিপাকক্রিয়ার সময় গৃহীত খাদ্যের একটা অংশ ফ্যাট হিসাবে শরীরে জমা হয় বাকী অংশ শর্কারায় পরিবর্তিত হয়ে রক্তে মিশে যায়। যা, দিনের বাকি সময়টুকু সক্রিয়ভাবে কর্মক্ষম থাকার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তির সরবারহ করে। নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর না খেলে খুব দ্রুত হারে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমতে থাকে। তার ফলে সুস্থ জীবনে থাবা বসায় ডায়াবেটিস।

Labels:

বিয়ারের পকেটে জীবনের চাবিকাঠি


মদ্য পানের অপকারিতা নিয়ে বহু বিশেষজ্ঞ পাতার পর পাতা খরচ করেছেন। মদের নেশা ছাড়াবার জন্য কত বিজ্ঞাপনই না জায়গা করে নেয় ল্যাম্পপোস্ট আর ট্রেনের দেওয়ালে। কিন্তু এই মদিরায় যে কত `মধু` লুকিয়ে আছে তা এবার নেশাতুর মন ছাড়াও সর্বজনের কাছে প্রতিষ্ঠা করলেন গবেষকরা। গুছিয়ে নিজের আয়ু বাড়িয়ে নিতে অ্যালকোহলের যে জুড়ি মেলা ভার এবার তার স্বপক্ষে ঝাণ্ডা ধরলেন তাঁরা। জানালেন ক্রোমোজোমাল ডিএনএ-এর শেষপ্রান্ত টেলোমেয়ারের দৈর্ঘ্য বজায় রাখে অ্যালকোহল। অন্যদিকে, কফিতে অবস্থিত ক্যাফেন এই টেলোমেয়ারের দৈর্ঘ্যের সময়ের তুলনায় দ্রুত হ্রাস ঘটায়।

মার্কিন গবেষক মার্টিন কুপি জানিয়েছেন কিছু প্রাকৃতিক কারণ টেলোমেয়ারের দৈর্ঘ্যের হ্রাস-বৃদ্ধি ঘটাতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
ডিএনএ ও প্রোটিন দ্বারা নির্মিত টেলোমেয়ার ক্রোমোজোমের ডিএনএ-এর শেষপ্রান্তের নির্দেশক। ডিনএনএ স্ট্র্যান্ড ঠিকমত প্রতিলিপি তৈরি করছে কী না তারই নির্দেশক এই ডিএনএ।
প্রত্যেকবার যখন একটি কোষ বিভাজিত হয় তার মধ্যে অবস্থিত ক্রোমোজোমগুলি বিভাজিত হয়ে নতুন কোষে প্রবেশ করে। এই প্রক্রিয়ার সময় প্রতিবার টেলোমেয়ারের দৈর্ঘ্য হ্রাস হয়। এভাবে টেলোমেয়ারের দৈর্ঘ্য কমতে কমতে এক সময় এতটাই ছোট হয়ে যায় যে এর ফলে কোষের মৃত্যু হয়। শুধু মাত্র ক্যান্সার কোষের ক্ষেত্রে এই নিয়মের ব্যতিক্রম ঘটে। সেক্ষেত্রে টেলোমেয়ার-এর দৈর্ঘ্যের কোনও ব্যতিক্রম হয় না। তাই কোষ অনিয়ন্ত্রিতভাবে বিভাজিত হতে থাকে।
আগেই প্রমাণিত হয়েছে স্বাভাবিক অবস্থায় টেলোমেয়ারের দৈর্ঘ্য যত বেশি হয় কোষ তত বেশী বিভাজিত হয় এবং আয়ু তত বৃদ্ধি পায়। (তবে কোনও অসুস্থতা বা লাইফস্টাইল কারণ গুলির মাধ্যমে কোষের অস্বাভাবিক মৃত্যু না হলে এই নিয়মের অন্যথা হয় না।)

বিজ্ঞানীরা পরীক্ষাগারে কিছু ইস্ট কোষকে ক্যাফেন দ্রবণ এবং এসপ্রেসোর মধ্যে রেখে দেওয়ার পর দেখেন ক্রোমোজোমের টেলোমেয়ারের দৈর্ঘ্য হ্রাস পেয়েছে। অন্যদিকে ৫% থেকে ৭% ইথানল দ্রবণের মধ্যে রেখে দিলে টেলোমেয়ার দৈর্ঘ্যে বেড়ে যায়। অর্থাৎ যে সমস্ত মদে ৫%-৯% অ্যালকোহল থাকে (যেমন বিয়ার) সেই সব মদ আয়ু বৃদ্ধি করে।

বিঃদ্রঃ উপরোক্ত লেখাটি কিন্তু কোনওভাবেই মদ্যপানের জয়গান করতে নয়। তাই এর থেকে একটুও ভাবার কারণ নেই যে দিনরাত মদের মৌতাত করলে চড়চড় করে আয়ুষ্কাল বৃদ্ধি পাবে। এই পানীয়ের অতিরিক্ত সেবন কিন্তু ভয়াবহ প্রভাব ফেলতে পারে আপনার অনান্য অঙ্গে। তাই অতি উৎসাহিত বোধহয় না হওয়াই ভাল।

Labels:

ঘড়ি ধরে চলতে জানে পাকস্থলি, জানিয়ে দেয় খাওয়ার নির্দিষ্ট সময়



আপনি নির্ঘাৎ আপনার বাঙালি সত্ত্বা বজায় রেখে সময়ের বিষয়ে বেশ অজ্ঞান। কিন্তু জানেন কি আপনার পাকস্থলিটি রীতিমত টাইমবাবু। পাকস্থলি নির্দিষ্ট সারকাডিয়ান রিদম মেনে চলে। নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর কখন খেতে হবে পাকস্থলিই সেটা ঠিক করে দেয়। জার্নাল অফ নিউরোসায়েন্স-এ প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র থেকে এমনটাই জানা যাচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডেলেড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা তাঁদের গবেষণার মাধ্যমে দেখিয়েছেন কীভাবে পাকস্থলি মস্তিষ্ককে সংকেত পাঠায় যে সে এখন পরিপূর্ণ আছে না খালি। অর্থাৎ খাওয়ার সময় নির্দেশ করে।
পাকস্থলীতে অবস্থিত স্নায়ুগুলি কীভাবে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর খিদের অনুভূতি তৈরি করে সেটা বোঝার জন্য আট মাস বয়সের ইঁদুরদের উপর পরীক্ষা চালিয়ে ছিলেন অ্যাডিলেড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা।
ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী স্টিফেন কেন্টিস জানিয়েছেন পাকস্থলীতে অবস্থিত স্নায়ুগুলি একজন ব্যক্তি কতটা খাবার খেয়েছে এবং কখন তার খাওয়া থামানো উচিৎ সেই নির্দেশকগুলি মস্তিষ্কে পাঠায়। আসলে পাকস্থলীর স্নায়ুগুলি খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে ঘড়ির মত কাজ করে।
তাঁদের গবেষণা থেকে উঠে এসেছে এই স্নায়ুগুলি আসলে দিনের থেকে রাতে বেশি কার্যকর থাকে। দিনের বেলা পেটভরে থাকার নির্দেশ তারা দেরি করে পাঠায়। দিনের বেলা যেহেতু রাতের তুলনায় বেশি কাজ করা হয় অর্থাৎ বেশি শক্তির প্রয়োজন পড়ে বেশি খাদ্যেরও প্রয়োজন পড়ে। তাই দিনের বেলা যে পরিমাণ খাবার খেলে স্নায়ুগুলি মস্তিষ্কে আর খাদ্য গ্রহণ না করার নির্দেশ পাঠায় রাতের বেলা তার থেকে কম খাদ্য গ্রহণ করেই সেই একই নির্দেশ পাঠায়।

Labels:

দু`জন ব্যক্তির ক্ষেত্রে বদলে যায় একই গন্ধের অনুভূতি


সুকুমার রায়ের `গন্ধ বিচার` কবিতাটা মনে আছে তো? মন্ত্রীর জামার দুর্গন্ধে যখন বাকিদের পালাই পালাই অবস্থা, বৃদ্ধ উজির তখন দিব্যি মন্ত্রীর জামায় নাক ঠেকিয়ে তার গন্ধ শুঁকলেন। অক্কা পাওয়ার বদলে তার তেজ নিয়ে সবাই প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়ে উঠেছিল। এতদিন পর বোধহয় উজিরের সেই ক্ষমতার কারণ আবিষ্কার হল। কারণ আর কিছুই নয় আপনার ঘ্রাণ নেওয়ার ক্ষমতা যুক্ত রিসেপটরের ৩০% আপনার পাশের বন্ধুটির থেকে একেবারে আলাদা। তাই যে ঘ্রাণ আপনার মস্তিষ্কের ভাল বা খারাপ গন্ধের অনুভূতি যোগায় আপনার পাশের ব্যক্তিটির কাছে তার প্রভাব একেবারে ভিন্ন হতেই পারে।

মনেল সেন্টার ও সহযোগী কিছু সংস্থার গবেষকরা জানিয়েছেন এই ৩০% ঘ্রাণ রিসেপটরের পার্থক্য কীভাবে ব্যক্তি বিশেষের ক্ষেত্রে গন্ধের তারতম্য তৈরি করে। অর্থাৎ ব্যক্তিভেদে বদলে যেতে পারে একটি বিশেষ গন্ধের অনুভূতি।
মানুষের নাকে গন্ধ অনুভব করার জন্য প্রায় ৪০০ ধরনের বিভিন্ন বিশেষ সেন্সর রয়েছে। এদেরকে অলফ্যাক্টরি রেসেপটর প্রোটিন বলে। এই রিসেপটর প্রোটিন গুলি একসঙ্গে বিভিন্ন এবং বহু ধরণের গন্ধ বিচারে সাহায্য করে।
মনেল সেন্টারের মলিকিউলার বায়োলজিস্ট জোল মেনল্যান্ড ও তাঁর সহকর্মীরা পরীক্ষা করে দেখেছেন কোনও একজন ব্যক্তির ক্ষেত্রে একটি রিসেপটর কীভাবে কাজ করে। তারা পরীক্ষা করে দেখেছেন মানুষের ক্ষেত্রে অন্তত ২৮ ধরনের রিসেপটর আছে যারা একটি নির্দিষ্ট গন্ধের ক্ষেত্রে বিভিন্নভাবে সারা দেয়।

তাদের গবেষণায় উঠে এসেছে যেকোনও দু`জন ব্যক্তির মধ্যে ৪০০ ধরনের ঘ্রাণ রিসেপটরের মধ্যে ১৪০ ধরনের ঘ্রাণ রিসেপটর একটি নির্দিষ্ট গন্ধের জন্য একেবারে ভিন্ন অনুভূতি তৈরি করে। ফলে একটি নির্দিষ্ট গন্ধ যেকোনও দু`জন ব্যক্তির মধ্যে ভিন্ন অনুভূতি তোইরি করে।

Labels:

স্বাভাবিক যৌন জীবনের পথে বাধা অতিরিক্ত ওজন


আরামে আছেন? পকেটও বেশ গরম? তেলে ঝালে না হলে খাবার কী মুখে রোচেনা? ফাস্ট ফুড খাওয়ার আকাঙ্খাও নিশ্চই তীব্র? বঙ্গ জীবনের সুখের সনাক্তকরণের চিহ্ন হিসাবে বাড়ছে ওজন? বাড়ছে ভুঁড়িও? তবে এবার একটু সতর্ক হন। দুধে ভাতে থাকার প্রমাণ দিতে গিয়ে আপনার বেড়ে চলা ওজন কিন্তু তীব্র প্রভাব ফেলতে পারে আপনার স্বাভাবিক যৌন জীবনে।

সাম্প্রতিক গবেষণায় প্রমাণিত ওবেসিটি বা ওবেসিটি সংক্রান্ত বিষয় গুলি যৌন ক্ষমতা, যৌন ইচ্ছা মারাত্মক ভাবে কমিয়ে দেয়। ওবেসিটি নিজের সঙ্গেই ডেকে নিয়ে আসে ডায়াবেটিস, হৃৎপিণ্ডের সমস্যা, হাইপারটেনসানের মত ব্যাধি। এই অসুখ এবং অসুখ নিরাময়ের ওষুধ যৌন জীবনে মারাত্মক প্রভাব ফেলে। সারা বিশ্বে ১.৫ বিলিয়ন মানুষ এই সমস্যায় ভোগেন।

অতিরিক্ত ওজন পুরুষত্বহীনতার কারণ হতে পারে। ওবেসিটির সঙ্গেই আসা উচ্চ কোলেস্টরল, হাইপার টেনসন, ডায়াবেটিসের মত অসুখ শরীরের বিভিন্ন অংশের মতোই পুরুষাঙ্গেও রক্ত সঞ্চালন হ্রাস করে। ফলে সমস্যা দেখা দেয় ইরেকশনে। ওজন কমাতে সক্ষম হলেই অনেকাংশে এই সমস্যা কমে যায়।
ওবেসিটি এবং ওবেসিটির ফলে শরীরে যে সমস্যার সৃষ্টি হয় তার প্রতিষেধক ওষুধের ফলে ইজাকুলেশনে সমস্যা দেখা দেয়। ভীষণ ভাবে কমে যায় ওর্গাজাম।

ওবেসিটির ফলে শরীরে বিভিন্ন হরমোন সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দেয়। কমিয়ে দেয় টেস্টোস্টেরনের মাত্রা। এর ফলে নারী পুরুষ নির্বিশেষে যৌন ইচ্ছা হ্রাস পায়। শরীরে অতিরিক্ত মেদ বাড়িয়ে দেয় `সেক্স হরমোন বাইন্ডিং গ্লোবুলিনস` (এসএইচবিজি)। এই এসএইচবিজি টেস্টোস্টেরনের সঙ্গে কেমিক্যাল বন্ধন গঠন করে। ফলে স্বাভাবিক যৌন জীবনের জন্য দেহে যে পরিমাণ সেক্স হরমোন প্রয়োজন তা হ্রাস পায়। হরমোন সমস্যার জন্য অতিরিক্ত ওজনের অপ্লবয়সী ছেলেদের দেহে স্তন বৃদ্ধি হতে পারে। সমস্যা দেখা দেয় মেয়েদের ঋতু চক্রে।

অতিরিক্ত ওজন মহিলাদের ডিম্বাণু গঠন ও ফার্টিলাইজেশনে অস্বাভাবিকতা সৃষ্টি করে। ওবেসিটি গর্ভপাতের একটি বড় কারণ। পুরুষদের ক্ষেত্রে এর ফল আরও মারাত্মক। ওবেসিটির ফলে নিম্ন মানের শুক্রাণু তৈরি হয়। গবেষণায় দেখা গেছে অতিরিক্ত ওজনের পুরুষরা স্বাভাবিক ওজনের পুরুষদের থেকে ৩৫% কম শুক্রাণু উৎপাদন করেন। ওবেসিটির ফলে পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতা ব্যাপক ভাবে হ্রাস পায়।
অতিরিক্ত ওজন পুরুষাঙ্গের স্বাভাবিক গঠন নষ্ট করে। ফলে স্বাভাবিক যৌনজীবন সরাসরি ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

Labels:

শুষ্ক চুলের সমস্যা





আমার বয়স ২২। চুল আগের চেয়ে আনেক শুষ্কও হয়ে গেছে। কী করলে আমার চুল কোমল ও ঘন হবে? বাড়িতে কী করে শ্যাম্পু তৈরি করব জানালে উপকৃত হব।


শুষ্ক চুলের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সপ্তাহে একদিন রাতে নারকেল তেল ও অলিভ অয়েল একসঙ্গে মিশিয়ে স্ক্যাল্পে লাগিয়ে সারারাত রাখুন। পরেরদিন শ্যাম্পু দিয়ে ভাল করে চুল ধুয়ে নিন। শ্যম্পুর ক্ষেত্রে আপনাকে মাইল্ড হার্বাল শ্যাম্পু ব্যবহার করতে বলব। শ্যাম্পু করার সময় অবশ্যই কম শ্যাম্পুর সঙ্গে বেশি করে জল দিয়ে চুল ধোবেন। শ্যাম্পু করার পর কয়েক ফোঁটা কন্ডিশনার হাতে নিয়ে চুলের ডগার দিকে হালকা করে লাগিয়ে নিন। তবে স্ক্যাল্পে লাগাবেন না। বাড়িতে শ্যাম্পু তৈরি করতে চাইলে একমুঠো শুক্নো রিঠা, শিকাকাই এবং আমলা নিয়ে এক লিটার জলে সারারাত ভিজতে দিন। পরেরদিন অল্প আঁচে মিশ্রণটা ফুটতে দিন যতক্ষণ না জলটা ফুটে অর্ধেক হচ্ছে। মিশ্রণটা ঠাণ্ডা হলে পরিষ্কার কাপড়ে ছেঁকে নিন। এটা আপনার শ্যাম্পু হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এরপাশাপাশি ডায়েটও কিন্তু খুব গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ডায়েটে রাখুন ফ্রেশ ফুড, স্যালাড, সবুজ শাকসবজি, সয়াবিন, দই। এছাড়া ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন ও মিনারেল সাপ্লিমেন্ট খেতে পারেন।

  সূত্র: sananda

Labels: