Monday, April 27, 2015

গরমে শিশুদের সুস্থ রাখার ৭টি টিপস

ওয়েব ডেস্ক: গরমে হাসফাঁস দশা সকলেরই। নিজেদের শরীর ঠিক রাখতেই যেখানে কাবু, সেখানে বাচ্চাদের প্রতি একটু বেশি খেয়াল তো রাখতেই হয়। গরমে শিশুরা তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে পড়ে। বেশির ভাগ স্কুলেই এই সময় পরীক্ষা চলে। ফলে পড়াশোনার চাপ, স্কুল, খেলাধুলো সবকিছু বজায় রাখতে শিশুরা গরমে নাজেহাল হয়ে পড়ে। তাই গরমে শিশুদের যত্ন নেওয়ার জন্য রইল কিছু টিপস-
শিশুকে সবসময় সঙ্গে জলের বোতল দিন-গরমে সকলেরই সারাদিন প্রচুর জল খাওয়া উচিত্‍। বাচ্চারা খেলাধুলো করার কারণে ঘাম বেশি হয় ফলে ওদের জলের প্রয়োজনও হয় বেশি। জল বেশি খেলে শরীরে টক্সিনের মাত্রা কমে শরীর যেমন সুস্থ থাকে, তেমনই রক্ত সঞ্চালন ঠিকঠাক থাকে। আবার পরিশোধিত জল না খেলে এই জল থেকেই রোগ সংক্রমণের সম্ভাবনা থাকে সবথেকে বেশি। তাই বাচ্চাদের যখনই বাড়ির বাইরে পাঠাবেন সবসময় সঙ্গে জলের বোতল দিন।
টাটকা ফল ও লেবুর রস-বাচ্চাদের টাটকা ফলের রস, ডাবের জল, বাটারমিল্ক বা লেবুর রস রিফ্রেশমেন্ট হিসেবে খেতে দিন। এতে শরীরে জলের সাম্য বজায় থেকে শিশুদের ক্লান্তি দূর হবে।
হালকা রঙের জামাকাপড় পরান-গরমে বাচ্চাকে সবসময় হালকা রঙের জামাকাপড় পরানোর চেষ্টা করুন। হালকা রঙ গরম তাড়াতাড়ি শুষে নিয়ে শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
সানস্ক্রিন-বাচ্চাদের ত্বক নরম ও সংবেদনশীল হওয়ায় গরমকালে র‌্যাশের সমস্যা দেখা দেয়। তাই বাইরে খেলতে পাঠানোর সময় চেষ্টা করুন ভাল সানস্ক্রিন লাগিয়ে রোদে পাঠাতে। ভাল এসপিএফ যুক্ত সানস্ক্রিন শিশুদের ত্বক সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মির থেকে রক্ষা করবে।
জাঙ্ক ফুড থেকে দূরে রাখুন-পিজা, পাস্তা, বার্গার থেকে শিশুদের দূরে রাখুন। তার বদলে তরমুজ, শশা জাতীয় ফল, বাড়িতে তৈরি হালকা খাবার খেতে দিন শিশুকে।
ইনসেক্ট রিপেল্যান্ট-গরম কালে পোকামাকড়ের কামড়, লালা থেকে অনেক সময় ইনফেকশন হয়। ঘামে বাড়তে পারে সেই ইনফেকশন। তাই বাচ্চাকে বাইরে পাঠানোর সময়, বিশেষ করে সন্ধেবেলা ইনসেক্ট রিপেল্যান্ট লাগিয়ে পাঠান। রাতে সবসময় মশারি টাঙিয়ে শোওয়ান। গরমে মশারি টাঙাতে না ইচ্ছা না করলে অবশ্যই মসকিটো রিপেল্যান্ট লাগিয়ে দিন বাচ্চাকে।
দুপুরে বাচ্চাকে বাড়ির বাইরে বের করবেন না-দুপুর বেলা, মূলত ১২-৪টের মধ্যে শিশুকে বাড়িতে রাখার চেষ্টা করুন। বিকেল বেলা খেলতে পার্কে নিয়ে যেতে পারেন। কিন্তু দুপুরের রোদে বাচ্চাকে বাইরে না বের করাই ভাল।

 তথ্য: zeenews.india

Labels:

পুরুষের ত্বকের যত্নে ৩ টি জরুরি ধাপ


এক সময় ভাবা হতো, রূপ সৌন্দর্যের বিষয়গুলো কেবল মেয়েদের। এখন সেই ধারণা বদলেছে। সুন্দর নারী যেমন সবাই কামনা করে; তেমনি সুদর্শন , স্মার্ট, পরিচ্ছন্ন পুরুষও অনেক নারীর মন কাড়ে। বুদ্ধিতে, পোশাকে, সৌন্দর্যে, ব্যাক্তিত্বে অসাধারণ পুরুষ নারীর কাঙ্ক্ষিত। তাই সৌন্দর্য ধরে রাখতে পুরুষরাও রূপচর্চা করতে পারেন। নিজেকে স্মার্ট, প্রেজেন্টেবল ও আত্মবিশ্বাসী করে তুলতে হলে দেহের পাশাপাশি ত্বকেরও যত্ন নিতে হবে। এটা যে শুধু সৌন্দর্যচর্চা তা নয় বরং স্বাস্থ্য সচেতনতা এবং পরিচর্যাও।

ত্বকের পরিচ্ছন্নতা
সুন্দর ত্বকের জন্য নিখুঁতভাবে ত্বককে সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হয়। এজন্য বাইরে থেকে বাসায় ফিরে দুধ-আটা বা সর-আটার পেস্ট বানিয়ে মুখে লাগাতে পারেন। ১৫/২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এছাড়াও বাজারে কিনতে পাওয়া যায় খুব ভালো ক্লিনজার, নিজের ত্বকের ধরণ বুঝে ব্যবহার করতে পারেন।

টোন করানো
ঠাণ্ডা গোলাপজ্বলে তুলা ভিজিয়ে ত্বকে লাগালে ত্বক ভালো টোনড হয়। আপনার ত্বকের ধরণ অনুযায়ী টোনার কিনতেও পারেন। শসার রস তৈলাক্ত ত্বকের জন্য উপকারী। পাশাপাশি ত্বকের মৃত কোষগুলো জাগিয়ে তুলতে মাসে অন্তত একবার স্ক্রাব করুন। বাড়িতে বসে করতে চাইলে পাউরুটি সামান্য দুধে ভিজিয়ে মুখে, গলায় ঘষে লাগান। কিছুক্ষণ রেখে ধুয়ে ফেলুন। এতে ত্বকের মরা কোষগুলো জেগে উঠবে।

ময়শ্চারাইজিং
তৈলাক্ত ত্বকে পানি বেশি ক্রিমের পরিমাণ কম এমন ময়শ্চারাইজার লাগানো দরকার। ত্বকের ধরণ অনুযায়ী ভালো কোন ময়শ্চারাইজিং ক্রিম কিনতে পারেন। অন্যথায় মধুর সাথে সামান্য শসার রস মিশিয়ে লাগাতে পারেন। ১০/১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। মধু সাধারণ ময়শ্চার হিসেবে দারুণ কাজ দেয়।

তথ্য- ইন্ডিয়া টাইমস

Labels:

ত্বক ও চুলের যত্নে দই




দই খাবার হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়। দুগ্ধজাত এবং পুষ্টিকর বলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও এর জুড়ি নেই। বিভিন্ন ধরনের সুস্বাদু খাবার তৈরিতেও দইয়ের প্রয়োজন হয়। শুধু কি খাবার হিসেবে? রূপচর্চাতেও রয়েছে দইয়ের সমান ব্যবহার। তবে তা টক দই। জেনে নিন ত্বক ও চুলের যত্নে দইয়ের ব্যবহার।

ত্বকের যত্নে

১. অমসৃণ, রুক্ষ ত্বক নিয়ে মন খারাপ? এক কাপ টক দই ও দুটি কলা চটকে ভালো করে মিশিয়ে নিন। গোসলের আগে পুরো শরীরের ত্বকে লাগান। ২০ মিনিট অপেক্ষা করে গোসল করে ফেলুন। ত্বকের মসৃণতা দেখে তাক লেগে যাবে।

২. ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও দইয়ের জুড়ি নেই। টক দই, বেসন ও মধু মিশিয়ে নিন ভালো করে। মুখসহ পুরো শরীরের ত্বকে ব্যবহার করুন। আধা ঘণ্টা পর মাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের রং হবে আরো উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।

৩. ত্বকের অবাঞ্ছিত লোম নিয়ে বিব্রত থাকেন অনেকেই। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াবিহীন ভাবে এই অবাঞ্ছিত লোম দূরীকরণে সাহায্য করতে পারে দই। ১ টেবিল চামচ টক দই, ২ টেবিল চামচ ময়দা, ১ চা চামচ লেবুর রস ও ১ চিমটি হলুদ মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। ত্বকে পুরু করে প্রলেপ দিন এবং শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপর পানি দিয়ে ভালো করে ঘষে ঘষে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩-৪ বার এই কাজ করুন। এই মিশ্রণটি লোমের রং পরিবর্তন করে এবং লোম ওঠার পরিমাণ কমিয়ে দেয়।

চুলের যত্নে
১. যাদের চুল একটু শুষ্ক ও রুক্ষ প্রকৃতির তারা চুলে মেহেদি লাগালে চুল আরো রুক্ষ হয়ে ওঠে। মেহেদি ব্যবহার করার সময় এর সাথে মিশিয়ে নিন মেহেদির অর্ধেক পরিমাণে টক দই, তারপর ব্যবহার করুন যথানিয়মে। চুলের রুক্ষতা দূর হয়ে চুল হবে কোমল।

২. মাত্র ১৫ মিনিটের যত্নেই ঝলমলে সিল্কি চুল পেতে চান? তাহলে ব্যবহার করতে পারেন দই। একটি কলা চটকে নিন। এতে এক কাপ টক দই ও ১ টেবিল চামচ মধু ভালো করে মিশিয়ে পুরো চুলে লাগান। ১৫ মিনিট রেখে চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।

৩. চুলে পুষ্টি যুগিয়ে চুলকে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে তোলে দই। একটি পুরো ডিম ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এ মেশান আধা কাপ টক দই ও ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল। মিশ্রণটি পুরো চুলে লাগান। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে চুল ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে চুলের ঘনত্ব বাড়বে।

দই খাবার হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়। দুগ্ধজাত এবং পুষ্টিকর বলে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও এর জুড়ি নেই। বিভিন্ন ধরনের সুস্বাদু খাবার তৈরিতেও দইয়ের প্রয়োজন হয়। শুধু কি খাবার হিসেবে? রূপচর্চাতেও রয়েছে দইয়ের সমান ব্যবহার। তবে তা টক দই। জেনে নিন ত্বক ও চুলের যত্নে দইয়ের ব্যবহার।
ত্বকের যত্নে
১. অমসৃণ, রুক্ষ ত্বক নিয়ে মন খারাপ? এক কাপ টক দই ও দুটি কলা চটকে ভালো করে মিশিয়ে নিন। গোসলের আগে পুরো শরীরের ত্বকে লাগান। ২০ মিনিট অপেক্ষা করে গোসল করে ফেলুন। ত্বকের মসৃণতা দেখে তাক লেগে যাবে।
২. ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও দইয়ের জুড়ি নেই। টক দই, বেসন ও মধু মিশিয়ে নিন ভালো করে। মুখসহ পুরো শরীরের ত্বকে ব্যবহার করুন। আধা ঘণ্টা পর মাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের রং হবে আরো উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত।
৩. ত্বকের অবাঞ্ছিত লোম নিয়ে বিব্রত থাকেন অনেকেই। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াবিহীন ভাবে এই অবাঞ্ছিত লোম দূরীকরণে সাহায্য করতে পারে দই। ১ টেবিল চামচ টক দই, ২ টেবিল চামচ ময়দা, ১ চা চামচ লেবুর রস ও ১ চিমটি হলুদ মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করুন। ত্বকে পুরু করে প্রলেপ দিন এবং শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এরপর পানি দিয়ে ভালো করে ঘষে ঘষে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ৩-৪ বার এই কাজ করুন। এই মিশ্রণটি লোমের রং পরিবর্তন করে এবং লোম ওঠার পরিমাণ কমিয়ে দেয়।
চুলের যত্নে
১. যাদের চুল একটু শুষ্ক ও রুক্ষ প্রকৃতির তারা চুলে মেহেদি লাগালে চুল আরো রুক্ষ হয়ে ওঠে। মেহেদি ব্যবহার করার সময় এর সাথে মিশিয়ে নিন মেহেদির অর্ধেক পরিমাণে টক দই, তারপর ব্যবহার করুন যথানিয়মে। চুলের রুক্ষতা দূর হয়ে চুল হবে কোমল।
২. মাত্র ১৫ মিনিটের যত্নেই ঝলমলে সিল্কি চুল পেতে চান? তাহলে ব্যবহার করতে পারেন দই। একটি কলা চটকে নিন। এতে এক কাপ টক দই ও ১ টেবিল চামচ মধু ভালো করে মিশিয়ে পুরো চুলে লাগান। ১৫ মিনিট রেখে চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।
৩. চুলে পুষ্টি যুগিয়ে চুলকে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল করে তোলে দই। একটি পুরো ডিম ভালো করে ফেটিয়ে নিন। এ মেশান আধা কাপ টক দই ও ১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল। মিশ্রণটি পুরো চুলে লাগান। আধা ঘণ্টা পর শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে চুল ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে চুলের ঘনত্ব বাড়বে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/48656#sthash.LBgupW1J.dpuf

Labels:

ব্রণের দাগ দূর করতে সহজ কিছু ফেসপ্যাক





ব্রণের দাগের সমস্যায় ভুগছেন এমন ভুক্তভোগীর সংখ্যা কম নয়। ব্রণের দাগ দূর করতে প্রাকৃতিক কিছু উপাদান দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে নিতে পারেন। এসব প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারে ত্বকের কোনো ক্ষতি হবে না, যেটা অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাজারে কিনতে পাওয়া প্রসাধনী দ্বারা হয়। এই ফিচারে ব্রণের দাগ দূর করতে নিত্য ব্যবহার্য কিছু জিনিস দিয়ে প্যাক তৈরি করার প্রণালী দেয়া হলো।

চিনির মাজন
চিনি এমন একটা জিনিস যা যে কারো কিচেনেই থাকে। খুব সহজেই চিনির সাথে আরো কিছু উপাদান মিশ্রিত করে তৈরি করতে পারবেন ফেসপ্যাক। ৩ টেবিল চামচ চিনি, ১ টেবিল চামচ গুঁড়া দুধ, ১ চামচ মধু নিয়ে একসঙ্গে মিশ্রিত করুন এবং কয়েক মিনিট ধরে মুখের উপর এই প্যাক লাগান। এটি আসলে এক ধরনের স্ক্রাবের কাজ করবে যা ব্রণের কালো ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। ১৫ মিনিট রেখে মুখ ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এটা সপ্তাহে দুই দিনের বেশি ব্যবহার করা যাবে না।

ডিমের সাদা অংশ
ডিমের সাদা অংশ ব্রণের দাগ এবং ক্ষত হালকা করার জন্য ভাল কাজ করে। একটি তাজা ডিম নিন এবং ডিমের সাদা অংশ ডিমের কুসুম থেকে আলাদা করুন। ব্রণের দাগ ও ক্ষতের উপর এই ডিমের সাদা অংশ প্রয়োগ করুন। ১০-১৫ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

বেকিং সোডা
বেকিং সোডা নিন। বেকিং সোডার সঙ্গে কিছু পানি মেশান এবং ব্রণের দাগে এই মিশ্রণ প্রয়োগ করুন। বেকিং সোডা ত্বকের জ্বালাপোড়া দূর করে এবং মুখ ও শরীরের উপর ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে।

টমেটো
টমেটো মৃত চামড়াকে সতেজ করতে সাহায্য করে। টমেটোতে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ। ভিটামিন এ ত্বকের ক্ষত দূর করতে খুব ভালো কাজ করে। একটি টমেটো নিয়ে এর ভেতরের অংশ বের করুন। মুখে ঘাড়ে গলায় লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে দুই দিন ব্যবহার করতে পারবেন টমেটো। এটা আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতাও বৃদ্ধি করবে।

লেবু
লেবু আর গ্লিসারিন দিয়ে খুব সহজ একটা প্যাক তৈরি করা যায়। গ্লিসারিনের দ্বিগুন পরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে এই প্যাক তৈরি করতে হবে। মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে নিতে হবে।

 সূত্রঃ deshebideshe

ব্রণের দাগের সমস্যায় ভুগছেন এমন ভুক্তভোগীর সংখ্যা কম নয়। ব্রণের দাগ দূর করতে প্রাকৃতিক কিছু উপাদান দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে নিতে পারেন। এসব প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারে ত্বকের কোনো ক্ষতি হবে না, যেটা অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাজারে কিনতে পাওয়া প্রসাধনী দ্বারা হয়। এই ফিচারে ব্রণের দাগ দূর করতে নিত্য ব্যবহার্য কিছু জিনিস দিয়ে প্যাক তৈরি করার প্রণালী দেয়া হলো।
চিনির মাজন
চিনি এমন একটা জিনিস যা যে কারো কিচেনেই থাকে। খুব সহজেই চিনির সাথে আরো কিছু উপাদান মিশ্রিত করে তৈরি করতে পারবেন ফেসপ্যাক। ৩ টেবিল চামচ চিনি, ১ টেবিল চামচ গুঁড়া দুধ, ১ চামচ মধু নিয়ে একসঙ্গে মিশ্রিত করুন এবং কয়েক মিনিট ধরে মুখের উপর এই প্যাক লাগান। এটি আসলে এক ধরনের স্ক্রাবের কাজ করবে যা ব্রণের কালো ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে সাহায্য করবে। ১৫ মিনিট রেখে মুখ ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। এটা সপ্তাহে দুই দিনের বেশি ব্যবহার করা যাবে না।
ডিমের সাদা অংশ
ডিমের সাদা অংশ ব্রণের দাগ এবং ক্ষত হালকা করার জন্য ভাল কাজ করে। একটি তাজা ডিম নিন এবং ডিমের সাদা অংশ ডিমের কুসুম থেকে আলাদা করুন। ব্রণের দাগ ও ক্ষতের উপর এই ডিমের সাদা অংশ প্রয়োগ করুন। ১০-১৫ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
বেকিং সোডা
বেকিং সোডা নিন। বেকিং সোডার সঙ্গে কিছু পানি মেশান এবং ব্রণের দাগে এই মিশ্রণ প্রয়োগ করুন। বেকিং সোডা ত্বকের জ্বালাপোড়া দূর করে এবং মুখ ও শরীরের উপর ব্রণের দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
টমেটো
টমেটো মৃত চামড়াকে সতেজ করতে সাহায্য করে। টমেটোতে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ। ভিটামিন এ ত্বকের ক্ষত দূর করতে খুব ভালো কাজ করে। একটি টমেটো নিয়ে এর ভেতরের অংশ বের করুন। মুখে ঘাড়ে গলায় লাগিয়ে ২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। সপ্তাহে দুই দিন ব্যবহার করতে পারবেন টমেটো। এটা আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতাও বৃদ্ধি করবে।
লেবু
লেবু আর গ্লিসারিন দিয়ে খুব সহজ একটা প্যাক তৈরি করা যায়। গ্লিসারিনের দ্বিগুন পরিমাণ লেবুর রস মিশিয়ে এই প্যাক তৈরি করতে হবে। মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর ধুয়ে নিতে হবে।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/49814#sthash.EumVc1Vq.dpuf

Labels:

জেনে নিন আপনার ত্বকের সাথে লিপস্টিকের কোন রঙটি মানানসই

নারীদের সাজগোজের অন্যতম প্রধান জিনিসটি হচ্ছে লিপস্টিক। একটু কাজল ও লিপস্টিক লাগিয়েই অনেকে হালকা মেকআপ সেরে ফেলেন। কিন্তু মাঝে মাঝে সমস্যা হয়ে যায় ত্বকের সাথে মানানসই লিপস্টিকের রঙ না হলে। কারণ এতে করে ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যায় অনেকাংশেই। ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং পুরো মুখটি ফ্রেশ দেখানোর জন্য ত্বকের সাথে মানানসই সঠিক রঙের লিপস্টিক বেছে নেয়া অনেক বেশি জরুরী। তাই আজ জেনে নিন আপনার ত্বকের সাথে লিপস্টিকের কোন রঙটি মানানসই হবে।

টকটকে ফর্সা ত্বক
টকটকে ফর্সা ত্বকের ক্ষেত্রে সব চাইতে বেশি মানানসই হচ্ছে উজ্জ্বল রঙগুলো, যেমন উজ্জ্বল গোলাপি, কমলা এবং লাল। বিশেষ করে লাল এবং গোলাপি রঙের মধ্যে যতো শেড রয়েছে তার মধ্যে উজ্জ্বল রঙগুলো এই ত্বকের সাথে অনেক বেশি মানানসই।

সাদাটে ফর্সা ত্বক
সাদাটে ফর্সা ত্বক এমনিতেই একটু বেশি উজ্জ্বল দেখায়। তাই এই টোনের ত্বকের সাথে একটু ন্যাচারাল রঙের লিপস্টিক বেশি মানানসই হবে। যেমন হালকা গোলাপি, ন্যুড রঙ, বাদামী এবং একটু ন্যাচারাল গোলাপি ধরণের রঙের লিপস্টিক বেছে নিন।

উজ্জ্বল শ্যামলা ত্বক
উজ্জ্বল শ্যামলা রঙটি বেশ ভালো, কারণ এই ত্বকের সাথে বেশীরভাগ লিপস্টিকের রঙ মানিয়ে যায়। উজ্জ্বল গোলাপি, হালকা শেডের গোলাপি, উজ্জ্বল লাল রঙ, কমলা, কোরাল বেশীরভাগ রঙের লিপস্টিকেই বেশ ভালো লাগে দেখতে।

শ্যামলা ত্বক
যাদের ত্বক একটু শ্যামলা তাদের ত্বকে খুব মানানসই মেরুন শেডের রঙগুলো। এছাড়াও উজ্জ্বল গোলাপি এবং ব্রাউন রঙের লিপস্টিকও বেশ মানিয়ে যায় এই ত্বকের টোনের সাথে।

লিপস্টিক বেছে নেয়ার সময় মাথায় রাখুনঃ
১) হাতের কবজিতে লাগিয়ে লিপস্টিকের রঙটিতে আপনাকে কেমন দেখাবে তা বুঝে নেয়ার চেষ্টা করুন।
২) গরমকালের জন্য ম্যাট লিপস্টিক বেছে নিন।
৩) ত্বকের জন্য মানানসই নয় এমন গাঢ় রঙের লিপস্টিক একেবারেই লাগাবেন না।
৪) অতিরিক্ত লিপগ্লস ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের সাথে মানানসই রঙেও আপনাকে ভালো দেখাবে না। সুতরাং এই ব্যাপারে সাবধান।

সূত্রঃ দ্য ইন্ডিয়া টাইমস

Labels:

নজরকাড়া সুন্দর পা পেতে চান? তাহলে ঝটপট জেনে নিন ১০ টি কার্যকরী টিপস

নিজের পা জোড়ার দিকে একটু তাকিয়ে দেখুন তো, অনেকেই তাকাতে লজ্জা পাবেন। কারণ প্রায় সকলেই একই ভুল করে থাকেন। দেহের অন্যান্য অঙ্গের যত্ন নিতে বেশ সতর্ক থাকলেও পায়ের যত্নে অনেককেই অবহেলা করতে দেখা যায়। কিন্তু সৌন্দর্য চর্চা তখনই পুরোপুরি নেয়া সম্ভব যখন আমরা দেহের অন্যান্য অংশের পাশাপাশি পায়ের যত্নও পুরোপুরি নিতে পারি। আর তাহলেই সম্ভব পা দুটিকে নজরকাড়া সুন্দর করে তোলা। তাই আজ চলুন দেখে নিই নজরকাড়া সুন্দর পা পেতে আমরা কি কি করতে পারি।

১) পায়ে কালো ছোপ ছোপ দাগ পড়ে গেলে ১ খণ্ড লেবু চিনিতে গড়িয়ে নিয়ে তা দিয়ে পায়ের ত্বক ভালো করে ঘষে নিন। এতে ভালো স্ক্রাবারের কাজ হবে এবং লেবুর ব্লিচিং ইফেক্টের কারণে ছোপ ছোপ দাগ দূর হবে।

২) রাতে ঘুমুতে যাওয়ার আগে কুসুম গরম পানিতে কর্ণফ্লাওয়ার মিশিয়ে এতে পা ভিজিয়ে রাখুন ৫-১০ মিনিট।

৩) অনেকের পায়ের গোড়ালির চামড়া মোটা হয়ে ফাটা দাগ হয়ে। এর থেকে মুক্তি পেতে ১ টি পেঁয়াজ পুড়িয়ে নিয়ে হামান দিস্তায় পিষে নিন ভালো করে। এরপর তা পায়ের তলার মোটা ফেটে যাওয়া চামড়ায় লাগান নিয়মিত। ১ মাসের মধ্যে সমাধান হয়ে যাবে সমস্যার।

৪) আধা চা চামচ ভিনেগার মিশিয়ে ফেলুন আধা কাপ টকদইয়ে। এরপর তা দিয়ে পুরো পা ম্যাসেজ করুন। ৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের পরিবর্তন নিজের চোখেই দেখতে পাবেন।

৫) শুধু মুখের ত্বকেই নয় ময়েসচারাইজার লাগান পায়ের ত্বকেও। এতে করে পায়ের ত্বক থাকবে নরম ও কোমল। শুষ্ক হওয়ার সুযোগই পাবে না।

৬) সপ্তাহে অন্তত ৫ দিন গরম পানিতে সামান্য লবণ এবং শ্যাম্পু দিয়ে ২০ মিনিট পা ভিজিয়ে রাখবেন। এতে পায়ের ময়লা, ধুলোবালি, ফাঙ্গাস এবং ব্যাকটেরিয়া দূর হবে। এবং পায়ের ত্বক এবং নখ ভালো থাকবে।

৭) পায়ের ভালো চাইলে সবসময় হিলজুতো পড়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন। আবার সবসময় পাতলা সোলের জুতোও পড়বেন না। ১ বা ১.৫ ইঞ্চি হিল জুতো পরার অভ্যাস করুন।

৮) পায়ের নখ বেশি বড় না করাই ভালো। কারণ পায়ের নখ বড় হলে এতে ময়লা বেশি আটকায়। এতে করে পারে ফাঙ্গাসের আক্রমণ হতে পারে। এছাড়া নখে নেইলপলিশ বেশিদিন রাখবেন না নখে হলদেটে ভাব আসতে পারে।

৯) পায়ের লোম তোলার সময় সতর্ক থাকুন। খুব বেশি ক্ষতিকর কেমিক্যাল ব্যবহার করবেন না। এবং লোম তোলার পর অবশ্যই ময়েসচারাইজার ব্যবহার করবেম।

১০) পায়ের ত্বকে কোনো ইনফেকশন এবং নখে ফাঙ্গাসের সমস্যা দেখা দিলে অবহেলা করবেন না একেবারেই। যতো দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন।

সূত্রঃ prokerala.com ও nads.com

Labels:

সুন্দর ত্বক দেবে যে ৭টি রঙিন ফল




খাবারের রঙের সাথে এর পুষ্টিগুণের একটি সরাসরি যোগাযোগ আছে। কোন খাবারে কী গুণাগুণ আছে তা তার রং দেখেই অনেকাংশে বোঝা যায়। যেমন হলুদ ও কমলা রঙের ফল ও সবজিতে ভিটামিন এ তথা বিটা ক্যারোটিনের উপস্থিতি বেশি। ফল ও সবজি সুস্বাস্থ্যের জন্য যেমন প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন সুন্দর থাকতেও। চিনে নিন এমনই সাতটি ফল যেগুলো রঙের কারণে আকর্ষণীয় তো বটেই, ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।

১. কলা
হলুদ খোসার সাদা এ ফলটি খুবই উপকারী। অন্যান্য ফলের তুলনায় দাম কম বলে একে গরিবের ফলও বলা হয়। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, বায়োটিন, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন সি এবং বি৬। এ উপাদানগুলো ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে।

২. আপেল
আপেল বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। লাল, সবুজ, হলুদ, সোনালি ইত্যাদি। সব আপেলই সমান উপকারী। আপেলের ভিটামিন ত্বকের কোষের বিন্যাস ঠিক রাখে এবং ত্বক টানটান রাখে। এতে উপস্থিত খনিজ পদার্থ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের ফুসকুড়ি, চোখের নিচের কালচে দাগ, রঙের সামঞ্জস্য ঠিক রাখে এবং ত্বক করে তোলে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।

৩. আঙুর
লাল, কালো বা সবুজ - সব রঙের আঙুরই কামোদ্দীপক হিসেবে পরিচিত। আঙুরে রয়েছে ফাইটোকেমিক্যাল এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, যা ত্বককে নবযৌবন দেয়, আর্দ্র যোগায় এবং ত্বকের ক্ষতি সারিয়ে তোলে।

৪. কমলা
পুষ্টিগুণের কারণে কমলাকে বলা হয় 'অলরাউন্ডার'। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, বিটা ক্যারোটিন, ফলিক অ্যাসিড, ফসফরাস, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস ও ফ্ল্যাভোনয়েডস। এই ফল ত্বকের ত্রুটি ও কালো দাগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। এটি টোনার ও প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবেও ভূমিকা রাখে।

৫. পেঁপে
হলুদ বা কমলা রঙের এই ফলটি একটি বিস্ময়কর ফল। ক্যারোটিন, ভিটামিন সি ও ফ্ল্যাভোনয়েডস, ভিটামিন বি, ফলেট এবং প্যানটোথেনিক অ্যাসিডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের আধার এই ফলটি। পেঁপে ত্বকে আর্দ্রতা যোগায়, ত্বক উজ্জ্বল ও কোমল করে।

৬. স্ট্রবেরি
গাঢ় গোলাপি বা লাল রঙের স্ট্রবেরিতে রয়েছে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন সি ও ম্যাঙ্গানিজ এবং এটি খুবই ভালো ত্বক পরিষ্কার। এটি ত্বককে উজ্জ্বল করে এবং বয়সকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। স্ট্রবেরির অ্যালার্জিক অ্যাসিড সূর্যের ক্ষতিকারক বেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে।

৭. টমেটো
লাল রঙের টমেটোকে আমরা সবজির তালিকায় ফেলে দিলেও এটি আসলে ফল। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি এবং কে। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকে বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে।

সূত্র: স্ট্রংলিভিং ডটকম

খাবারের রঙের সাথে এর পুষ্টিগুণের একটি সরাসরি যোগাযোগ আছে। কোন খাবারে কী গুণাগুণ আছে তা তার রং দেখেই অনেকাংশে বোঝা যায়। যেমন হলুদ ও কমলা রঙের ফল ও সবজিতে ভিটামিন এ তথা বিটা ক্যারোটিনের উপস্থিতি বেশি। ফল ও সবজি সুস্বাস্থ্যের জন্য যেমন প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন সুন্দর থাকতেও। চিনে নিন এমনই সাতটি ফল যেগুলো রঙের কারণে আকর্ষণীয় তো বটেই, ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
১. কলা
হলুদ খোসার সাদা এ ফলটি খুবই উপকারী। অন্যান্য ফলের তুলনায় দাম কম বলে একে গরিবের ফলও বলা হয়। কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, বায়োটিন, ম্যাঙ্গানিজ, ভিটামিন সি এবং বি৬। এ উপাদানগুলো ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখে এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে।
২. আপেল
আপেল বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে। লাল, সবুজ, হলুদ, সোনালি ইত্যাদি। সব আপেলই সমান উপকারী। আপেলের ভিটামিন ত্বকের কোষের বিন্যাস ঠিক রাখে এবং ত্বক টানটান রাখে। এতে উপস্থিত খনিজ পদার্থ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের ফুসকুড়ি, চোখের নিচের কালচে দাগ, রঙের সামঞ্জস্য ঠিক রাখে এবং ত্বক করে তোলে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল।
৩. আঙুর
লাল, কালো বা সবুজ - সব রঙের আঙুরই কামোদ্দীপক হিসেবে পরিচিত। আঙুরে রয়েছে ফাইটোকেমিক্যাল এবং ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস, যা ত্বককে নবযৌবন দেয়, আর্দ্র যোগায় এবং ত্বকের ক্ষতি সারিয়ে তোলে।
৪. কমলা
পুষ্টিগুণের কারণে কমলাকে বলা হয় 'অলরাউন্ডার'। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, বিটা ক্যারোটিন, ফলিক অ্যাসিড, ফসফরাস, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস ও ফ্ল্যাভোনয়েডস। এই ফল ত্বকের ত্রুটি ও কালো দাগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। এটি টোনার ও প্রাকৃতিক ব্লিচ হিসেবেও ভূমিকা রাখে।
৫. পেঁপে
হলুদ বা কমলা রঙের এই ফলটি একটি বিস্ময়কর ফল। ক্যারোটিন, ভিটামিন সি ও ফ্ল্যাভোনয়েডস, ভিটামিন বি, ফলেট এবং প্যানটোথেনিক অ্যাসিডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের আধার এই ফলটি। পেঁপে ত্বকে আর্দ্রতা যোগায়, ত্বক উজ্জ্বল ও কোমল করে।
৬. স্ট্রবেরি
গাঢ় গোলাপি বা লাল রঙের স্ট্রবেরিতে রয়েছে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন সি ও ম্যাঙ্গানিজ এবং এটি খুবই ভালো ত্বক পরিষ্কার। এটি ত্বককে উজ্জ্বল করে এবং বয়সকে প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। স্ট্রবেরির অ্যালার্জিক অ্যাসিড সূর্যের ক্ষতিকারক বেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে।
৭. টমেটো
লাল রঙের টমেটোকে আমরা সবজির তালিকায় ফেলে দিলেও এটি আসলে ফল। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি এবং কে। এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকে বয়সের ছাপ প্রতিরোধ করে।
সূত্র: স্ট্রংলিভিং ডটকম
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/50361#sthash.QOVVAqkD.dpuf

Labels: ,

জেনে রাখুন তরমুজ বীজের আশ্চর্যগুণ




ছোটবেলায় আমাদের অনেকেরই ধারণা ছিল কোন ফলের বীজ খেয়ে ফেললে তা পেটে গিয়ে গাছ হয়ে যাবে। তাই ফল খাওয়ার সময় খুব সন্তর্পনে আমরা সেগুলো আলাদা করে ফেলে দিতাম। বড় হওয়ার পরও ফলের বিচি বা বীজ নিয়ে অমূলক একটা ভয় রয়েই গেছে।

অনেকেরই ধারণা এসব বীজ পেটে গেলে আর কিছু না হোক পেটের রোগ হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ। গ্রীষ্মকালের রসালো ফল তরমুজের বীজও এই ধারণার বাইরে নয়। তাই তরমুজ খাওয়ার সময় আমরা খুব কায়দা করে মুখের ভেতরেই তরমুজের ছোট ছোট বীজগুলোকে আলাদা করে বাইরে ছুঁড়ে ফেলি।

কিন্তু অবাক করা হলেও সত্যি ফেলে না দিয়ে আমাদের বরং তরমুজের বিচি বেশি করে খাওয়া উচিত। কেননা তরমুজের মতই তরমুজের বিচিরও হয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

তবে তরমুজ থেকে সরাসরি না খেয়ে বিচিগুলো শুকিয়ে খোসা ছাড়িয়ে খেলে তা আরও বেশি পুষ্টির যোগান দেয় বলে জানিয়েছেন পুষ্টিবিশেষজ্ঞরা। খোসা ছাড়িয়ে নিলে এর থেকে অনেক ক্ষতিকর জিনিস বের হয়ে যায়, আর প্রোটিনে ভরপুর হয়ে উঠে। এরকম মাত্র ১ আউন্স তরমুজ বীজ প্রায় ১০ গ্রাম প্রোটিনের যোগান দেয়।

তরমুজের ক্ষেত্রে এর বীজের উপরের কালো খোসা ছাড়িয়ে ভেতরের সাদা অংশ বের করা হয়। এতে বিচিগুলো জীবাণুমুক্ত হয়, পুষ্টিগুণ বাড়ে আর হজমে সহজ হয়। এই বিচিগুলোতে প্রোটিন, ভিটামিন বি, ম্যাগনেসিয়াম আর উপকারী ফ্যাট থাকে যা কোলেস্টেরল কমায় আর হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাস করে।

তবে সরাসরিও তরমুজের বিচি খাওয়া যায়। আর সেটা খেতেও অনেকটা তরমুজের মতই। তরমুজের বিচির স্বাদ অনেকটা সূর্যমুখীর বিচির মতই, তবে অনেকটাই কুড়মুড়ে আর পুরু। সালাদের সঙ্গেও খেতে সুস্বাদু তরমুজের বীজ।

মূলত যে কোনো বীজই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, কিন্তু তরমুজের বীজ একটু বেশিই উপকারী।

ছোটবেলায় আমাদের অনেকেরই ধারণা ছিল কোন ফলের বীজ খেয়ে ফেললে তা পেটে গিয়ে গাছ হয়ে যাবে। তাই ফল খাওয়ার সময় খুব সন্তর্পনে আমরা সেগুলো আলাদা করে ফেলে দিতাম। বড় হওয়ার পরও ফলের বিচি বা বীজ নিয়ে অমূলক একটা ভয় রয়েই গেছে।
অনেকেরই ধারণা এসব বীজ পেটে গেলে আর কিছু না হোক পেটের রোগ হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ। গ্রীষ্মকালের রসালো ফল তরমুজের বীজও এই ধারণার বাইরে নয়। তাই তরমুজ খাওয়ার সময় আমরা খুব কায়দা করে মুখের ভেতরেই তরমুজের ছোট ছোট বীজগুলোকে আলাদা করে বাইরে ছুঁড়ে ফেলি।
কিন্তু অবাক করা হলেও সত্যি ফেলে না দিয়ে আমাদের বরং তরমুজের বিচি বেশি করে খাওয়া উচিত। কেননা তরমুজের মতই তরমুজের বিচিরও হয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
তবে তরমুজ থেকে সরাসরি না খেয়ে বিচিগুলো শুকিয়ে খোসা ছাড়িয়ে খেলে তা আরও বেশি পুষ্টির যোগান দেয় বলে জানিয়েছেন পুষ্টিবিশেষজ্ঞরা। খোসা ছাড়িয়ে নিলে এর থেকে অনেক ক্ষতিকর জিনিস বের হয়ে যায়, আর প্রোটিনে ভরপুর হয়ে উঠে। এরকম মাত্র ১ আউন্স তরমুজ বীজ প্রায় ১০ গ্রাম প্রোটিনের যোগান দেয়।
তরমুজের ক্ষেত্রে এর বীজের উপরের কালো খোসা ছাড়িয়ে ভেতরের সাদা অংশ বের করা হয়। এতে বিচিগুলো জীবাণুমুক্ত হয়, পুষ্টিগুণ বাড়ে আর হজমে সহজ হয়। এই বিচিগুলোতে প্রোটিন, ভিটামিন বি, ম্যাগনেসিয়াম আর উপকারী ফ্যাট থাকে যা কোলেস্টেরল কমায় আর হার্টের অসুখ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি হ্রাস করে।
তবে সরাসরিও তরমুজের বিচি খাওয়া যায়। আর সেটা খেতেও অনেকটা তরমুজের মতই। তরমুজের বিচির স্বাদ অনেকটা সূর্যমুখীর বিচির মতই, তবে অনেকটাই কুড়মুড়ে আর পুরু। সালাদের সঙ্গেও খেতে সুস্বাদু তরমুজের বীজ।
মূলত যে কোনো বীজই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, কিন্তু তরমুজের বীজ একটু বেশিই উপকারী।
- See more at: http://www.deshebideshe.com/news/details/50683#sthash.oArNlAUB.dpuf

Labels:

গরমে ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা সুস্বাদু ‘লাচ্ছি’

গরমে আরাম পাওয়ার অন্যতম প্রধান উপায় হচ্ছে ঠাণ্ডা পানীয়। তবে ঠাণ্ডা সফট ড্রিংকস কিন্তু ভালো নয়। এটি তাৎক্ষণিকভাবে আপনার তেষ্টা মেটাবে ঠিকই, কিন্তু শরীর ও দাঁতের ক্ষতি করবে অনেক। এমন পানীয় পান করা উচিত যা দেহকে ঠাণ্ডা করবে ও স্বাস্থ্যও ভালো রাখবে। আর এমন পানীয় হচ্ছে লাচ্ছি। আজকে শিখে নিন অত্যন্ত সুস্বাদু লাচ্ছি তৈরির খুব সহজ ও ঝটপট রেসিপি।

উপকরণঃ

– ৫০০ গ্রাম মিষ্টি দই
– ১ কাপ গুঁড়ো দুধ
– চিনি মিষ্টি অনুযায়ী
– আধা কাপ পছন্দের ফ্লেভার (বাদাম, আম, কলা, আপেল, স্ট্রবেরি, চকলেট ইত্যাদি)
– বরফ টুকরো পরিমাণ মতো
– পানি পরিমাণ মতো

পদ্ধতিঃ

  • প্রথমে একটি বাটিতে গুঁড়ো দুধ, চিনি ও পানি একসাথে দিয়ে ভালো করে চিনি ও দুধ গলিয়ে মিশিয়ে রাখুন ১০ মিনিট।
  • এরপর ব্লেন্ডারে মিষ্টি দই ও পছন্দের ফ্লেভার অর্থাৎ আম, কলা, বাদাম, স্ট্রবেরি, গলানো চকলেট ইত্যাদি দিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন।
  • এরপর দুধ, চিনি ও পানির মিশ্রন ব্লেন্ডারে দিন ও ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন।
  • তারপর বরফের টুকরো দিয়ে আরও একটু ব্লেন্ড করে নিন যাতে বরফ কুচি হয়ে মিশে যায় লাচ্ছির সাথে।
  • এখন গ্লাসে ঢেলে উপরে বাদাম কুচি ও খানিকটা গুঁড়ো দুধ ছিটিয়ে পরিবেশন করুন ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা সুস্বাদু ‘লাচ্ছি’।

Labels: