Friday, January 23, 2015

মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন-চিনি,গুড়,দই..ইত্যাদি বেশি খেলে কি "ডায়াবেটিস" হয়?

ডায়াবেটিস
ডায়াবেটিস
ডায়বেটিস একটি বংশগত রোগ। এই রোগ হলে অগ্নাশয়ে ইনসুলিন উৎপাদন কমে যায়, আর ইনসুলিন গ্লুকোজকে কোষের ভিতরে পরিবহনে সাহায্য করে। আমরা যখন চিনি বা কোনো শর্করা জাতীয় খাবার গ্রহণ করি তখন শরীরের পরিপাক ক্রিয়ায় সেটা গ্লুকোজে পরিণত হয় এবং যকৃতের মাধ্যমে রক্তে গমন করে। এখান থেকে রক্তনালীর মাধ্যমে এটা শরীরের বিভিন্ন স্থানে গিয়ে কোষের অভ্যন্তরে ঢুকে পড়ে। সেখানে গ্লুকোজ ভেঙ্গে শক্তি উৎপন্ন হয়।

ডায়বেটিসের উপসর্গ হল রক্তে সুগার তথা গ্লুকোজের পরিমান বেড়ে যাওয়া। এটা হতে পারে ইনসুলিনের অভাবে। ইনসুলিন গ্লুকোজ অনূগুলোকে কোষাভ্যন্তরে ঢুকতে সাহায্য করে। কিংবা আরেকপ্রকার ডায়বেটিস হতে পারে যদি ইনসুলিন পর্যাপ্ত থাকা সত্ত্বেও অন্য কোনো জটিলতায় গ্লুকোজ কোষে ঢুকতে না পারে। কাজেই বোঝা যাচ্ছে, চিনি খাওয়ার সাথে ডায়বেটিস সম্পর্কিত নয় বরং সম্পর্কিত হচ্ছে চিনির অনুগুলো কোষের ভিতরে ঢুকতে না পারার জটিলতা থেকে। তাই চিনি জাতীয় খাবার বেশি খেলে ডায়বেটিস হওয়ার সম্ভবনা নেই। কিন্তু যদি কারো ডায়বেটিস হয়ে যায় তাখন চিনি জাতীয় খাবার নিয়ন্ত্রন করতে হবে। কেন না রক্তে চিনির পরিমান বেড়ে গেলে তা শরীরে নানারকম জটিলতা তৈরি করে।


সুত্র- বেশতো

Labels: ,

যে খাবার গুলো হতে পারে ঘুমের ওষুধ

যে খাবার গুলো হতে পারে ঘুমের ওষুধ
যে খাবার গুলো হতে পারে ঘুমের ওষুধ

ঘুম নিয়ে অনেকেই বেশ সমস্যায় থাকেন। রাত হলে সময়মতো বিছানায় যান ঠিকই কিন্তু ঘুম আসে না কিছুতেই। ঘুমের জন্য অপেক্ষা করতে করতে রাতের অর্ধেকটাই পার হয়ে যায় বিছানায় এপাশ ওপাশ ফিরে।

এমন অসহনীয় যন্ত্রণায় যারা আছেন তারা অনেকেই ঘুমানোর জন্য ঘুমের ওষুধের আশ্রয় নেন। কিন্তু ঘুমের ওষুধের প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরশীলতাও শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।

কিছু সাধারণ খাবার হতে পারে আপনার ঘুমের ওষুধের বিকল্প। এগুলোর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তাই ঘুম সমস্যার সমাধানের জন্য নির্ভয়ে এবং নির্বিঘ্নেই খেতে পারেন এসব খাবার। জেনে নিন কিছু খাবার সম্পর্কে যেগুলো হতে পারে আপনার ঘুমের ওষুধের বিকল্প।

পাকা কলা

কলা খেলে রাতে ভালো ঘুম হয়। কলাকে ঘুমের ওষুদের বিকল্পও বলা যেতে পারে। কলায় আছে ম্যাগনেসিয়াম যা মাংসপেশীকে শিথিল করে। এছাড়াও কলা খেলে মেলাটোনিন ও সেরোটোনিন হরমোন নির্গত হয়ে শরীরে ঘুমের আবেশ নিয়ে আসে। তাই যাদের ঘুম হয় না তারা রাতের খাবারে কলা রাখতে পারেন।

হালকা গরম দুধ

হালকা গরম দুধ হতে পারে ঘুমের ওষুধের বিকল্প। অনেকেরই রাতের ঘুমে সমস্যা হয়। যারা রাতে ঠিক সময়ে ঘুমাতে পারছেন না কিংবা বিছানায় শুয়ে এপাশ ওপাশ করছেন তারা রাতে ঘুমানোর আগে হালকা গরম দুধ খেয়ে ঘুমাতে পারেন। দুধে আছে ট্রাইপটোফান ও এমিনো এসিড যা ঘুম ঘুম ভাব সৃষ্টি করে। এছাড়াও দুধের ক্যালসিয়াম মস্তিষ্কে ট্রাইপটোফান ব্যবহারে সহায়তা করে। এক গ্লাস দুধ খেলে আপনার মানসিক চাপ অনেকটাই কমে যায় এবং শরীর কিছুটা শিথিল হয়ে ঘুমে সহায়তা করে।

মধু

মস্তিষ্কে ওরেক্সিন নামের একটি নিউরোট্রান্সমিটার আছে যা মতিষ্ককে সচল রেখে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। রাতে ঘুমানোর আগে মধু খেলে মস্তিষ্কে গ্লুকোজ প্রবেশ করে এবং ওরেক্সিন উৎপাদন বন্ধ করে দেয় কিছুক্ষণের জন্য যা আপনাকে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে সহায়তা করবে।

আলু

সেদ্ধ আলু বা রান্না করা আলু আপনার রাতের ঘুমের সহায়ক একটি খাবার হতে পারে। আলু খেলে ট্রাইপটোফানের ফলে সৃষ্ট হাই তোলায় ব্যাঘাত সৃষ্টিকারী এসিড নষ্ট হয়ে যায়। ফলে আপনার মস্তিষ্ক বেশ দ্রুতই আপনাকে ঘুমিয়ে পড়তে সহায়তা করতে পারে।

ওটমিল

যারা ওজন সমস্যায় থাকেন তারা অনেকেই ওটমিল খেয়ে থাকেন। ওটমিলে আছে ঘুমে সহায়ক মেলাটোনিন। তাই রাতের খাবার হিসেবে ওটমিল খেলে একদিকে আপনার ওজনটা নিয়ন্ত্রণে থাকবে, অন্য দিকে আপনার রাতের ঘুমটাও ভালো হবে।

বাদাম

রাতের ঘুমের জন্য আরেকটি উপকারী খাবার হলো বাদাম। যাদের রাতে ঘুমাতে সমস্যা হয় তারা প্রতিদিন রাতের খাবারে ১০/১২ টি বাদাম খেলে রাতের ঘুম ভালো হবে।

সূত্র:বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম

Labels:

শীতে সুস্থ থাকতে ৫ ভিটামিন

শীতে সুস্থ থাকতে ৫ ভিটামিন
শীতে সুস্থ থাকতে ৫ ভিটামিন
শীত মানেই রকমারি সব্জি, ভরপেট খানা-পিনা। ঋতুটাকে চুটিয়ে উপভোগ করতে চাইলে মাথায় রাখতে হবে- তাপমাত্রার ওঠা-নামা আমাদের শরীরে যথেষ্ট প্রভাব ফেলে। তাই ডাক্তারদের পরামর্শ, ডায়েটে ভিটামিন সি, ডি, ই, বি কমপ্লেক্স আর ওমেগা- ৩ রাখতে পারলে গোটা মৌসুম সুস্থ থাকবেন। ভিটামিনগুলি কেন এত প্রয়োজনীয়?

১. ভিটামিন সি: শীতের শুরুতে সবাই কম-বেশি সর্দি-জ্বর-কাশির মতো সংক্রামক রোগে ভোগেন। ভিটামিন সি-র মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে এই ধরনের সংক্রমণজনিত রোগ আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনায় কমায়। একই সঙ্গে কোলাজেনের মাত্রা বাড়িয়ে জেল্লাদার ত্বক দেয় আপনাকে।

এছাড়া, ভিটামিন সি-তে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। নিয়মিত খেলে রক্তে আয়রনের পরিমাণও বাড়বে। সব রকমের সাইট্রিক (টক) ফল যেমন, কমলালেবু, পাতিলেবু, খেজুরে প্রচুর পরিমাণে এই ভিটামিন আছে। চাইলে ভিটামিন সি ট্যাবলেটও খাওয়া যেতে পারে।

২. ভিটামিন ডি: শুধু শীতে নয়, বছর ভর এই ভিটামিন শরীরের জন্য ভীষণ জরুরি। বিশেষ করে হাড় মজবুত রাখতে এর জুড়ি নেই। অনেকেই ঠাণ্ডায় আর বর্ষার স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় গা-হাত-পায়ের জয়েন্টের ব্যথায় ভোগেন। সূর্যের আলোয় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি রয়েছে। তাই রোজ দিনের কিছুটা সময় সূর্যের আলোয় থাকতে পারলে এমনিতেই শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি হবে। এছাড়া, ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ দুধ ও কিছু শস্যদানাতেও এটি পাবেন।

৩. ভিটামিন ই: ত্বকের খসখসে, রুক্ষ ভাব কমাতে চাইলে ডায়েটে ভিটামিন ই রাখতেই হবে। এটি ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। তার জন্য কী খাবেন? মাছ, মাংসের পাশাপাশি পালংশাক, বাদাম, তেঁতুল আর ব্রকোলিতেও ভিটামিন ডি আছে।

৪. ভিটামিন বি কমপ্লেক্স: ত্বক, গোড়ালি এবং ঠোঁট ফাটা কমাতে সাহায্য করে ভিটামিন বি কমপ্লেক্স। এতে ভিটামিন-১ থেকে ভিটামিন-১২-- সবটাই রয়েছে। ডিম, সবুজ পাতাওয়ালা সব্জি, চিকেন লিভার, মাছে এই ভিটামিন পাবেন।

৫. ওমেগা ৩: এটি আক্ষরিক অর্থে ভিটামিন না হলেও শরীরে কোলেস্টেরলে লিপোপ্রোটিনের (HDL) মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এই অ্যাসিড শরীরকে সুস্থ রাখে। সেই সঙ্গে হাড়ে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বাড়িয়ে রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিসের প্রাথমিক লক্ষণ জয়েন্টে ব্যথা ও শক্তভাব কমাতে সাহায্য করে। বাদামী আখরোট, তেলতেলে মাছ যেমন, টুনা, ম্যাকারেল এবং ফ্লেক্সসিড-এ ওমেগা ৩ আছে।

সূত্র:বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম

Labels:

পুরুষদের জন্য ভেষজ জন্মনিরোধক ট্যাবলে

পুরুষদের জন্য ভেষজ জন্মনিরোধক ট্যাবলে
পুরুষদের জন্য ভেষজ জন্মনিরোধক ট্যাবলেট
এতদিন মহিলাদের গর্ভনিরোধক পিলের কথা শুনেছেন এবার তৈরি হয়েছে পুরুষের জন্যেই জন্মনিরোধক ট্যাবলেট ৷ সম্প্রতি গবেষকেরা পুরুষদের জন্য একটি নতুন ভেষজ জন্মনিরোধক ট্যাবলেট আবিষ্কার করেছেন ৷ গবেষকদের দাবি এই ট্যাবলেট বাস্তবে প্রায় ৯৯ শতাংশ কার্যকরী ৷ গবেষকেরা জানিয়েছেন, পুরুষের স্পার্মের মধ্যে এনজাইম রয়েছে তা এই ট্যাবলেটের সংস্পর্ষে এশে দুর্বল হয়ে যাবে ৷ এরফলে মহিলারাও গর্ভবতী হবেন না৷

ইন্দোনেশিয়ার এক বিশেষ উদ্ভিদ জেন্ডারুস গাছের রস দিয়ে তৈরি এই ভেষজ ট্যাবলেট ৷ গবেষকরা জানিয়েছেন, ইন্দোনেশিয়ার পাপুয়া দ্বীপের আদিবাসী পুরুষরা তাদের স্ত্রীদের গর্ভধারণ রুখতে এই গাছের রস দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করছেন ৷

১৯৮৫ সালে এয়ারলাঙ্গা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ব্যাংব্যাঙ্গ প্রাজোগো এই গাছটি প্রথম তার গবেষণাগারে গবেষণার জন্য এনেছিলেন৷ তারপর থেকেই এই ট্যাবলেট তৈরির কাজ শুরু হয় ৷ তবে এই পিল খেলে যে পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা একেবারেই শেষ হয়ে যাবে তা একেবারেই নয় ৷ একমাসের মধ্যেই পুরুষের শুক্রাণু আবার কার্যকরী ভূমিকায় চলে আসবে ৷ এই ওষুধের সুফলের পাশাপাশি একটি কুফলও চিহ্নিত করেছেন গবেষকরা ৷ তারা জানিয়েছেন এই ওষুধ সেবনে পুরুষের ওজন একধাপে অনেকটাই বেড়ে যেতে পারে ৷ তাই এক্ষেত্রে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা একান্ত জরুরী ৷


 সূত্র:বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম


Labels: ,

সন্তান গ্রহণের আগে ছয় বিষয়ে প্রস্তুতি নিন

সন্তান গ্রহণ কোনো সহজ বিষয় নয়। এজন্য পিতামাতার আগে থেকেই শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিয়ে রাখা উচিত। সন্তান যেন পৃথিবীতে এসে বিপদের মুখোমুখি না হয়, সেজন্য আর্থিক বিষয়সহ নানা বিষয় নিশ্চিত হয়ে তবেই সন্তান নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

১. মনে রাখতে হবে সন্তান গ্রহণ ব্যয়বহুল

একজন সন্তান গ্রহণ মানেও বহু বাড়তি খরচের বোঝা। আর তাই সন্তান গ্রহণের আগে এ বাড়তি খরচের বিষয়টি সবারই মাথায় রাখা উচিত। সন্তান জন্ম দেওয়ার আগে থেকেই শুরু হবে এ খরচের পালা। তারপর সন্তানের বয়স কমপক্ষে ১৮ বছর হওয়া পর্যন্ত এ খরচ দিতে আপনি বাধ্য।

২. সন্তানের প্রথম বছরের বাজেট

সন্তান গ্রহণের আগেই প্রথম বছরের বাজেট সম্পর্কে ধারণা করে নেওয়া উচিত। আপনি যদি প্রথমবার সন্তান নিতে চান তাহলে অভিজ্ঞদের কাছ থেকে খরচের বিস্তারিত জেনে নিন। সন্তান নেওয়ার আগেই আপনার বার্ষিক আয় সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নিন এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নিন। যদি আপনার আয়ের তুলনায় ব্যয় বেশি হয় তাহলে ব্যয় কমানোর কিংবা আয় বাড়ানোর ব্যবস্থা করুন।

৩. দেখাশোনার ব্যবস্থা

সন্তান জন্মের প্রথম কয়েক বছর ২৪ ঘণ্টা নজরদারি করতে হয়। এ কারণে সন্তানের দেখাশোনার ব্যবস্থা আগেই ভেবে রাখতে হবে। পিতা কিংবা মাতার মধ্যে একজনকে সন্তানের সঙ্গে সব সময় বাসায় থাকা উচিত। সেটা সম্ভব না হলে পরিবারের কোনো জ্যেষ্ঠ ব্যক্তি বা টাকা খরচ করে কোনো বেবিসিটার নেওয়া যেতে পারে। আপনি যদি কর্মজীবী হন এবং সন্তান নিতে চান তাহলে আপনার প্রতিষ্ঠান থেকে কতোদিন ছুটি পাওয়া যাবে, সে সময় বেতন-ভাতা কেমন হবে, এসব বিষয় আগেই নিশ্চিত হয়ে নিন।

৪. জরুরি তহবিল গড়ুন

আপনার সন্তান থাকলে আগের তুলনায় দায়িত্ব অনেক বাড়বে। আর যে কোনো জরুরি পরিস্থিতি সামলানোর জন্য একটা তহবিল তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। চিকিৎসাজনিত কোনো জরুরি পরিস্থিতি বা শিক্ষা সম্পর্কিত সমস্যা সমাধানের জন্য এ তহবিল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ জরুরি তহবিলের আকার হতে পারে আপনার ছয় মাসের আয়ের সমান।

৫. লাইফ ইন্স্যুরেন্স করুন

আপনার অবর্তমানে সন্তানের দেখাশোনা বা তার আর্থিক খরচ মেটানোর বিষয় নিয়ে ভেবেছেন কি? এজন্য সহজ একটি উপায় হলো লাইফ ইন্স্যুরেন্স করে রাখা। আপনার জীবনের বা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গের কোনো ক্ষতি হলে ইন্সুরেন্স কোম্পানি আর্থিকভাবে সাহায্য করবে।

৬. সন্তানের শিক্ষা

আপনার সন্তান অশিক্ষিত হোক, তা নিশ্চয়ই চান না। শিক্ষা ক্রমে ব্যয়বহুল হয়ে উঠছে। আর তাই দায়িত্বশীল ব্যক্তি হিসেবে সন্তানের শিক্ষার জন্য কোনো একটা ব্যবস্থা অবশ্যই করে রাখা উচিত। এজন্য সামান্য করে টাকা জমানো শুরু করতে পারেন সন্তান জন্মের সময় থেকেই।

সূত্র:বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম

Labels:

সন্তান নেওয়ার আগে যে ধরনের খাবার খাওয়া দরকার






সন্তান ধারণে দেরি হওয়া কিংবা সন্তান একেবারেই না হওয়া আজকাল খুব সাধারণ একটি সমস্যা, নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রেই। আমাদের স্ট্রেস ভরা জীবন যাপন, অস্বাস্থ্যকর লাইফ স্টাইল, পরিবেশ দূষণ, ভেজাল খাদ্য, শরীরের যত্নের অভাব ইত্যাদি নানান কারণে সন্তান ধারণে অক্ষমতা দেখা যায় আজকাল। দেখা যায় অনেক মাস বা বছর চেষ্টার পর, নানান রকম চিকিৎসা করিয়ে তবেই সন্তান নিতে পারেন কোন দম্পতি। আপনিও কি এমন সমস্যায় ভুগছেন?

সন্তান নিতে চাইছেন কিন্তু হচ্ছে না? নারী-পুরুষ উভয়েই নিজের নিয়মিত খাদ্য তালিকায় রাখুন এই খাবারগুলো। এই ৭টি খাবার উর্বরতা বৃদ্ধি করে, নারীকে গর্ভবতী হতে সহায়তা করবে এবং পুরুষের জন্য সুস্থ বীর্য উৎপাদন করবে।

চিনে নিন সেই উপকারী খাবারগুলো।

১) কলা
সুপারফুড কলায় আছে ভিটামিন বি-৬ ছাড়াও আরও বেশ কিছু চমৎকার উপাদান, যা নারীদের মিন্সট্রেশন নিয়মিত রাখে। যারা সন্তান ধারণে চেষ্টা করছেন, তাঁদের জন্য নিয়মিত একটি বা দুটি কলা খাওয়া ডিম্বাণু ও শুক্রানুর মান উন্নত করতে সাহায্য করবে।

২) বাদাম
পুরুষের শুক্রানুর মান উন্নত করতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে হরেক রকমের বাদাম। বিশেষ করে কাঠ বাদাম, চীনা বাদাম, পেস্তা ইত্যাদি। টানা ১২ সপ্তাহ প্রতিদিন এক মুঠো বাদাম খান্ম নিশ্চিত ফল পাবেন।

৩) অলিভ ওয়েল
নিজেদের খাবারে তেল বা ঘি এর বদলে আজ থেকেই শুরু করে দিন অলিভ ওয়েলের ব্যবহার। এই তেল রোজকার খাবারে নিয়মিত ব্যবহার করলে উর্বরতা ও গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়ে ৩ গুণ পর্যন্ত। নারী ও পুরুষ উভয়ের উর্বরতা বাড়াতেই এই তেল অত্যন্ত সহায়ক। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ ওয়েল ব্যবহার করবেন।

৪) সূর্যমুখীর তেল
এতে আছে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই, যা উর্বরতা বৃদ্ধি করতে অত্যন্ত সহায়ক। রান্নায় ব্যবহার করুন।

৫) অ্যাভোকাডো
শত গুণে ভরপুর এই ফলটি কেবল মজাদারই নয়, বরং উর্বরতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত সহায়ক। এই ফল নিয়মিত খেলে জননাঙ্গের ফাংশন উন্নত হয় এবং নারীদের সুস্থ ডিম্বাণু তৈরির হার বাড়ে।

৬) আদা
আদা যে কোন রূপেই পুরুষের উর্বরতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত সহায়ক। নারীরা অধিক উপকারিতা পেতে রোজ দুই কাপ পর্যন্ত আদা চা পান করুন মধু মিশিয়ে।

৭) ফ্লাক্স ওয়েল
এটা আরেকটি উপকারী তেল, যাতে আছে প্রচুর অমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড। প্রতিদিন খাবারে ১ টেবিল চামচ ব্যবহার করুন বা এমনিতেও খেতে পারেন।

সূত্র:বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম

Labels: ,

গর্ভ নিরোধের পাঁচটি উপায়


পিল:অবাঞ্চিত প্রেগনেন্সি রোধ করেত কনট্রাসেপটিভ মেথড কমন।আগে যে কনট্রাসেপশন ব্যহার করা হত সেগুলিতে প্রোজেস্টেরনের মাত্রা অত্যন্ত বেশি থাকত।ফলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনাও থাকত বেশি।ওজন বাড়া,মুড সুইং-সহ নানা সমস্যা দেখা দিত।তবে আধুনিক কনট্রাসেপশনে প্রোজেস্টেরনের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে বলে ওজন বাড়ার সমস্যাও কম দেখা দেয়।তাই যাঁরা এই মূহূর্তে সন্তান চাইছেন না ও যাঁদের হাইপারটেনশান, লিভার সমস্যা বা মাইগ্রনের সমস্যা নেই,তাঁদের পক্ষে ওরাল কনট্রাসেপটিভ পিল কিন্তু বেশ কার্যকারী।

কন্ডোম:কন্ডোম জাতীয় কনট্রাসেপশন ব্যবহার করতে পারেন।এছাড়া কন্ডোম জন্মরোধের পাশাপাশি যৌন রোগ প্রতিরোধও সাহায্য করে।তবে অনেকের যৌনমিলনের সময় ল্যাটেক্স বা রবারের কন্ডোম ব্যবহার করলে জালা, যন্ত্রনা বা ব্যাথা হতে পারে।সেক্ষেত্রে অন্য কন্ডোম ব্যবহার করুন।তাছাড়া আজকাল মেয়েদেরও কন্ডোম বাজারে চলে এসেছ।যা তুলনা মূলক ভাবে দামে একটু বেশি।তবে একের অধিকবার ব্যবহার করা যায়।

ইনট্রাইউটেরাইন: ইনট্রাইউটেরাইন কনট্রাসেপটিভ (কপার টি) তাঁরাই ব্যবহার করেন,যাঁদের একটি বা দুটি সন্তান হয়ে গিয়েছে।

তবে কপার টি তুলনামূলক ভাবে নারী শরীরের পক্ষে কম ক্ষতিকর।কিন্তু যোনি পথের বাইরে তার চিহ্ন থেকে যায়।তাহলেও গর্ভনিরোধক হিসাবে নারী শরীরের পক্ষ্যে কপারটি সবথেকে সেফ।অবস্থান গত সুবিধার জন্য কপারটি মহিলাদের প্রথম পছন্দরের জন্ম নিরোধক হওয়া উচিত কিন্তু অনক মেয়েডের কপার টি তে অশ্বস্তি হয় বলে তাঁরা এটা পছন্দ করেন না।কারণ এটা যোণি ছিদ্র পথে একটি বাঁধা হিসাবে থাকে।অনেকের ক্ষেত্রেই এলার্জি জনিত সমস্যাও দেখা যায়।তাই আপনার গর্ভ নিরোধক ব্যবহারের আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

নেটএন বা ডিপোপ্রোভেরা: নেটএন বা ডিপোপ্রোভেরার মতো হরমোন জনিত গর্ভ নিরোধক রয়েছে কিন্তু এসবের অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে।নেটএন বা ডিপোপ্রোভেরা হরমোনাল টাবলেট বা ইনজেকশানটি প্রতিস্থাপন করা হয় মেয়েদের শরীরে।তবে মেল কন্ডোম ছাড়াও পুরুষদের জন্য বিকিল্প কোন স্বাস্থ্যসন্মত ব্যবস্থা নেই।

মাইরিয়া:এটি একবার ব্যবহার করলে মোটামুটি পাঁচবছর পর্যন্ত প্রেগনেন্সি আসে না।তবে এর ফলে মাঝে মধ্যে অনিয়মিত পিরিয়ডস হতে পারে সেক্ষেত্রে অনেক মহিলারাই ভাবতে পারেন তিনি বোধ হয় প্রেগনেন্ট হয়ে গেলেন।তবে সঠিক কাউনন্সেলিংয়ের মাধ্যমে এই ভয় ভীতি লাটিয়ে ওঠা সম্ভব।

সূত্র:বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম



Labels: ,

শরীর ভালো রাখতে যে ১০ টি জিনিস খাবেন


স্বাস্থ্যসচেতনতায় আরও একটু বেশি সক্রিয় হওয়া সবসময়ই উচিত। স্বাস্থ্যই সকল সকল মূল কথাটি মিথ্যে নয়, তাই নজর রাখুন সাস্থ্যের প্রতি। মেনে চলুন সাস্থ্য রক্ষায় উপকারী নিয়মগুলো। আজ তেমনই উপকারী ১০ টি টিপস নিয়ে এসেছি আপনার জন্য।

মাথাব্যথা হলে প্রচুর মাছ খান। মাছের তেল মাথাব্যথা প্রতিরোধে দারুণ কার্যকর। খেতে পারেন আদা। প্রদাহ এবং ব্যথা নিরাময়ে তা বিশেষভাবে কার্যকর।

জ্বর হলে খেতে পারেন ইয়োগার্ট। মধুও খেতে পারেন।

স্ট্রোক প্রতিরোধ চা খান। বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে নিয়মিত চা খেলে ধমনীর গাত্রে ফ্যাট জমতে পারে না। ফলে ঝুঁকি কমে আসে অনেকখানি।

অনিদ্রার সমস্যায় মধু কার্যকর।

হাঁপানিতে পেঁয়াজ খান। শ্বাসনালীর সংকোচন রোধে তা ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।

পেটের পীড়ায় খেতে পারেন কলা, আদা। আদা মর্নিং সিকনেস এবং বমি বমিভাব দূর করে।

ঠান্ডা লাগলে রসুন খান।স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে গমজাত খাদ্য, বাঁধাকপি কার্যকর।

আলসারের সমস্যায় বাঁধাকপি বিশেষভাবে উপযোগী। এতে থাকা খাদ্যোপাদান গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার হিল করতে সাহায্য করে।

নানাগুণের অধিকারী মধু। অসাড়তা, গলাব্যথা, মানসিক চাপ, রক্তস্বল্পতা, অস্টিও পোরেসিস, মাইগ্রেনসহ নানা শারীরিক সমস্যায় মধু বিশেষভাবে কার্যকর।


সূত্র:বিডি টুয়েন্টিফোর লাইভ ডট কম





Labels:

নারীর জন্য কিছু যৌন বিষয়ক টিপস্ - জেনে নিন পুরুষের কি ভাল লাগে? (bangla sex tips)



আজ আমরা কিছু বিষয় আলোচনা করবো যা একজন পুরুষ তার নারী সঙ্গীর কাছে আশা করে।

 সবার সব কিছু ভাল লাগবে এমন নয়, আপনার স্বামীর মন বুঝতে চেষ্টা করুন।
 তার ভাল লাগাখারাপ লাগা বিষয় সম্পর্কে আপনিই সবচেয়ে ভাল বলতে পারবেন। নিম্মোক্ত পদ্ধতিগুলো প্রতিদিনইচেষ্টা করবেন তা নয়। একেক সময় একেকটির ব্যবহার করে দেখুন।
 বৈবাহিক জীবনে একগুয়েমি দূর করা গেলে ভালবাসার ঘনত্ব বাড়বে। [এখানে আলোচ্য বিষয়গুলো মুলত পুরুষদের মাঝে পরিচালিত একটি জরিপের অংশ বিশেষ।]

 *. সিঙার কালে তার কানের নিচের অংশ জিহ্বাদিয়ে লেহন করুন। তার কানের ললী চুষতে পারেন। এটি পুরুষের মাঝে অন্যরকম শিহরন জাগায়।
 *. চকলেট খেয়ে জিহ্বা দিয়ে আপনার ঠোটকে ভিজিয়ে নিন এবং তারকানের কাছে ফিসফিসিয়ে বলুন"কমলার স্বাদ নিতে চাও? আমার ঠোট আজ তোমার মিষ্টি কমলা"।:P
 *. টেবিলের উপর উপুড় হয়ে শুয়েপা নিচের দিকে ঝুলিয়ে ডগি ষ্টাইল ট্রাই করতে পারেন। স্থানের ভিন্নতা মিলনে একগুয়েমী থেকে রক্ষা করবে।
 *. ঘরে স্বামী-স্ত্রী একা আছেন? ইচ্ছে করে পাতলা কাপড় পরে নিন এবং রান্না ঘরে হাড়ি- পাতিল ধোঁয়ার সময় নিজের বুকে কিছুটা পানি ছিটিয়ে দিন যেন স্তনের বোঁটা কাপড়ের উপর দিয়ে দৃশ্যমান হয়। এ অবস্থায় আপনার স্বামীর কাছে যান (হাতে কিছু কালি-ঝুলি মাখানো থাকতে পারে) এবং তাকে বলুন আপনার গলার নিচে চুলকাচ্ছে -একটু চুলকিয়ে দিতে।আপনার উদ্দেশ্য সফল হবে নিশ্চিত:)
 *. একটি দিন আপনার নিজের আনন্দেরকথা না ভেবে শুধু তাকে খুশি করারজন্য আপনি কর্মঠ হন। অর্থাৎ আপনার যাবতীয় চেষা দিয়ে তার যৌন ইচ্ছা মিটানোর চেষ্টা করুন।
 *. মুখে কিচ্ছু বলার দরকার নেই।যৌনচিন্তার কারনে আপনার যৌনাঙ্গ ভিজে আছে। আপনার স্বামীর হাতটি টেনে আপনার যোনী স্পর্শ করিয়ে দিন। পুরুষের মস্তিষ্ক প্রি-প্রোগ্রামড  :ডি। আপনার ইচ্ছা মুহুর্তের মধ্যে সে ধরে ফেলবে।
 Δ সিঙার - মিলন পুর্ব প্রস্তুতিঃ
 *. যদি ঘরে সিল্কের হাতমোঝা থাকেঅথবা আপনার সিল্কের স্কার্প হাতে পেচিয়েঁ নিন এবং আপনার সঙ্গীর শরীর এবং গোপনাঙ্গে আলতো হাত বোলান...
 *. নারীর মত পুরুষের স্তন বোঁটাওঅনুভুতি প্রবন। যখন আপনার হাত দিয়ে আপনার স্বামীর লিঙ্গ নাড়াচাড়া করছেন - সেই সময় দাঁত দিয়েতার স্তনবোঁটা হালকা কামড়ে/চুষে দিন।
 *. স্বামীর জিহ্বা আপনার মুখের ভিতর নিয়ে দাঁত দিয়ে হালকাকরে কামড়ে ধরুন। এবার আপনার জিহ্বা দিয়ে তার জিহ্বা লেহন করুন।
 *. যখন আপনার স্বামী তার একটি আঙুল আপনার যোনীতে প্রবেশ করাচ্ছে, একই সাথে আপনিও আপনার একটি আঙুল প্রবেশ করাতে পারেন এবং তার আঙুলের তালে তালে আপনার আঙুল সঞ্চালন করতে পারেন।
 *. পুর্ন যৌনতৃপ্তি কালে আপনার স্বামীর নাম তার কানে কানে গোঙ্গানীর মত করে উচ্চারন করতে থাকুন।

Labels:

SEX TIPS -প্রথম সেক্স করতে যাচ্ছেন?? টেনশন লাগছে?? জেনে নিন খুব দরকারী কিছু টিপস



সেক্সের আগে অবশ্যই গোসল করে নিন। পারফিউম ব্যবহার
করুন। এটা কনফিডেন্স বাড়াবে।
আপনি মেয়ে হলে প্রস্তুত থাকুন। প্রথম সেক্সে আপনার
সতীচ্ছদ পর্দা ছিঁড়ে যাবে এবং সামান্য রক্তপাত হবে। তাই
সাথে অবশ্যই টিস্যু রাখুন। এসময় কিছুটা ব্যথা পাবেন। ভয়
পাবার কিছু নেই। টেনশন করবেন না। আপনার যোনী ভালোমত পিচ্ছিল না হলে বেশ ব্যথা পাবেন। তাই
সাবধান!
আর ছেলেদের বলছি, যোনীতে আপনার পেনিস ঢুকানোর
আগে আপনার পার্টনার মানসিক ভাবে প্রস্তুত
কি না জেনে নিন। প্রথম বার ঢুকানোরসময় খুব
আস্তে ঢুকাবেন। প্রথমে ভালোমত ঢুকবে না। পর্দা ছেঁড়ার পর যোনীপথ ফ্রী হবে। তাই প্রথমদিকে না ঢুকলে ভুলেও জোর
করে ঢুকাতে যাবেন না। এতে আপনার পার্টনার মারাত্মক
ব্যথা পাবেন এবং যোনির অভ্যন্তরে ছিঁড়ে প্রচন্ড রক্তপাত
হতে পারে। আস্তে আস্তে কয়েকবার ঢুকালেই যোনিপথ
ফ্রী হয়ে যাবে। তখন স্পীড বাড়ান।
দুজনেই কনফিডেন্ট থাকুন। আর অবশ্যই জেনে নিন আপনার
পার্টনার যৌনাঙ্গের চারপাশের চুলপছন্দ করেন কি না।
না করলে অবশ্যই ক্লিন শেভড থাকুন। মেয়েরা হেয়ার
রিমুভার ব্যবহার করতে পারেন।

Labels:

সেক্সের সময় ছেলেদের যে সকল ভুলের কারনে তাদের সঙ্গিনীর বিরাগভাজন হতে হয়

বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় আমাদের দেশের ছেলেরা সেক্সের সময় মেয়েদের আনন্দ দেওয়ার চেয়ে তাদেরকে লোভনীয় খাদ্যের মত গপাগপ গিলতেই বেশি পছন্দ করে। তাই এদেশের বহু মেয়ের কাছে (সবাই নয়) চরম যৌন সুখ পাওয়া যেন এক বহু আরাধ্য বস্তু। ছেলেদের এই রাক্ষুসে মনোভাবের কারনেই অনেকসময় দেখা যায় যে তারা তাদের Relationship টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়। এমনকি এর ফলে বিয়ের মত অনেক বন্ধনও ধ্বংসের মুখে পড়ে যাচ্ছে, পরকীয়া প্রেমের সূত্রপাত ঘটছে। এর মূল কারনই হল সেক্স ও মেয়েদের যৌন ইচ্ছা-আকাঙ্খা সম্পর্কে ছেলেদের স্বচ্ছ ধারনার অভাব। বিদেশি ভাষায় এসব বিষয়ে অনেক বই পত্র থাকলেও বাংলায় তেমন নেই বললেই চলে। তাই কিছু বিদেশি বইয়ের সাহায্য নিয়ে ও নিজের অভিজ্ঞতা থেকে সেক্সের সময় ছেলেদের যে সকল ভুলের কারনে তাদের সঙ্গিনীর বিরাগভাজন হতে হয় তার কয়েকটি সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরলাম। সময়ের অভাবে আপাতত এসকল ভুলের প্রতিকার ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন জানার বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত লিখতে পারলাম না। তবে লেখা সবার ভালো লাগলে ভবিষ্যতে সম্পুর্ন বাংলায় একটা সারগর্ভ সেক্স গাইড লেখার কথা চিন্তা করব।
১. প্রথমে চুমু না খাওয়াঃ সেক্সের শুরুতেই সঙ্গিনীকে আদরের সাথে চুমু না খেয়ে তার যৌন কাতর স্থানগুলোতে (স্তন, যোনি, নিতম্ব, নাভী ইত্যাদি) চলে গেলে তার ধারনা হতে পারে যে আপনি তাকে টাকা দিয়ে ভাড়া করে দ্রুত সেই টাকা উসুল করার চেষ্টা করছেন। গভীরভাবে ভালোবাসার সাথে সঙ্গিনীকে চুমু খাওয়া দুজনের জন্যই প্রকৃতপক্ষে এক অসাধরন যৌনানন্দময় সেক্সের সূচনা করে।
২. দাড়ি না কামানোঃ অনেকেই দাড়ি না কামিয়ে সেক্স করেন, এই মনে করে যে আসল কাজ তো আমার হাত আর লিঙ্গের! কিন্ত যখন আপনার সঙ্গিনীকে চুমু খাবেন, তার স্তন চুষবেন, তার সারা দেহে জিহবা বুলাবেন এবং বিশেষ করে যখন তার যোনি চুষবেন তখন আপনার ধারালো খোচা খোচা দাড়ি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আপনার সঙ্গিনীকে আনন্দ নয় বরং অসস্তি ও ব্যথা দেবে। তাই সেক্সের আগে ভালোমত দাড়ি কামিয়ে নেয়া উচিত।
৩. প্রথম থেকেই জোরে জোরে স্তন টিপাঃ বেশীরভাগ সময়ই দেখা যায় ছেলেরা মেয়েটির স্তন হাতের কাছে পাওয়া মাত্রই এমনভাবে টিপা শুরু করে যেন ময়দা মাখাচ্ছে। কিছু Extreme মেয়ে এরকমটা পছন্দ করলেও বেশীরভাগ মেয়েই চূড়ান্ত উত্তেজিত হওয়ার আগে এরকম করাতে বেশ ব্যথা পায়। তাই প্রথমে নিজের উত্তেজনাকে একটু দাবিয়ে রেখে হলেও ধীরে ধীরে আদরের সাথে ওর স্তনে হাত বুলিয়ে বুলিয়ে টিপা শুরু করতে হবে। তবে মেয়েই যদি জোরে টিপতে বলে তবে সেক্ষেত্রে কোন সমস্যা নেই।
৪. স্তনের বোটায় কামড় দেয়াঃ কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া প্রায় কোন মেয়েই সরাসরি তাদের স্তনের বোটায় কামড় খেতে পছন্দ করে না। ছেলেরা মনে করে এখানে কামড় দিলে তাকে বেশি বেশি উত্তেজিত করে তোলা যায়। হ্যা কথাটা আংশিক সত্যি। তবে এর সবচেয়ে ভালো উপায় হল। প্রথমে মুখের ভিতরে যতটুক পারা যায় স্তনটা পুরো বা আংশিক ভরে নিতে হবে তারপর হাল্কা করে দাত বুলানোর মত করে মুখ থেকে স্তনটা বের করতে করতে নিপলে আলতো ভাবে দুই দাঁতের ছোয়া লাগাতে হবে।
৫. আঙ্গুল দিয়ে স্তনের বোটা মোড়ানোঃ অনেক ছেলে এমনভাবে সঙ্গিনীর বোটা আঙ্গুল দিয়ে মোড়ায় যেন তারা রেডিও টিউন করছে। এটা ঠিক নয়। হতে পারে বোটা মেয়েদের স্তনের সবচেয়ে স্পর্শকাতর স্থান, কিন্ত শুধুই বোটায় এরকম করলে সেটা আনন্দদায়ক নয়, বরং কিছুটা যন্ত্রনাদায়ক (Teasing) । তাই একহাতের আঙ্গুলে বোটা নিয়ে খেলার সময় অন্য হাত দিয়ে সম্পুর্ন স্তনের উপরও নজর রাখতে হবে।
৬. সঙ্গিনীর দেহের অন্যান্য অঙ্গের দিকে মনোযোগ না দেয়াঃ সেক্সের সময় ছেলেদের একটা কথা সবসময় মনে রাখতে হবে যে মেয়েদের স্তন, যোনি আর নিতম্ব এই তিনটিই তাদের একমাত্র যৌনকাতর স্থান নয়। ছেলেদের মূল যৌন কাতর অঙ্গ তাদের দেহের মাত্র কয়েকটি স্থানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও মেয়েদের প্রায় পুরো দেহই স্পর্শকাতর (মেয়েদের দেহের কোন কোন অংশ গুলো বেশি যৌনকাতর তা আপাতত এই সংক্ষিপ্ত রচনায় আর ব্যাখ্যা করছি না।)।তাই তার দেহের এমন একটি স্থানও যেন না থাকে যেখানে ছেলেটির ঠোটের বা হাতের স্পর্শ যায়নি।
৭. ছেলের হাত আটকে যাওয়াঃ সঙ্গিনী যদি আক্রমনাত্নক (Aggressive) সেক্স পছন্দ করে অথবা ছেলে নিজেই চরম উত্তেজিত হয়ে মেয়ের যোনি, স্তন ইত্যাদি স্পর্শ করার জন্য পাগলের মত হাতরাতে থাকে তবে মেয়েটির প্যান্টি বা ব্রা তে তার হাত আটকে যেতে পারে। ফলে বাধ্য হয়ে থেমে সেটা ছাড়ানোর চেষ্টা করতে গিয়ে যে রোমান্টিক যৌনতার একটা আবেশ (Mood) তৈরী হয়েছিল তা নস্ট হয়ে যেতে পারে। তাই বেশি Aggressive সেক্স শুরুর আগেই ব্রা-প্যন্টি খুলে নেওয়া ভালো।
৮. ভগাঙ্কুরে আক্রমনঃ অনেক ছেলেই মেয়ের যোনি চুষতে গিয়ে তার ভগাঙ্কুরে (clitoris) জোরে জোরে আঙ্গুল ঘষে বলতে গেলে আক্রমনই করে বসে। যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি ভগাঙ্কুর হলো মেয়েদের সবচেয়ে যৌনকাতর স্থানগুলোর একটি। এর অবস্থান হল যোনির ফুটোর আশেপাশে যে পাতলা চামড়ার মত অংশ (labia) আছে তার উপরের দিকে, মেয়েদের প্রস্রাবের রাস্তার নিচে। মেয়েরা যৌনত্তেজিত হলে এই স্থানটি শক্ত হয়ে একটু ফুলে যায় ফলে তা সহজেই দেখা যায়। এই স্থানটি চরম স্পর্শকাতর হলেও এতে জোরে জোরে আঙ্গুল ঘষা মেয়েদের জন্য পীড়াদায়ক। তাই প্রথম দিকে এতে একটু ধীরে ধীরে আঙ্গুল ঘষতে হবে।
৯. একটু থেমে বিশ্রাম নেওয়াঃ ছেলেরা যেমন চরম উত্তেজনার পথে সামান্য সময়ের জন্য থেমে গেলেও আবার সেই স্থান থেকেই শুরু করতে পারে, মেয়েদের পক্ষে এটা সম্ভব হয়না। তাদের উত্তেজিত হতে যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন। চরম উত্তেজিত হবার পথে হঠাৎ থেমে গেলে তারা আবার আগের অবস্থায় ফিরে যায়, ফলে আবার নতুন করে তাদের উত্তেজিত করে তুলতে হয়। তাই যত কষ্টই হোক মেয়েটির চরম উত্তেজনা না আসা পর্যন্ত তাকে আদর করা চালিয়ে যাওয়ার চেষ্ট করতে হবে।
১০. এলোমেলোভাবে সঙ্গিনীর কাপড়চোপড় খুলতে থাকাঃ অনেক ছেলেই অতিরিক্ত উত্তেজনায় যেনতেনভাবে তার সঙ্গিনীর কাপড় চোপড় খুলতে থাকে ফলে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যেমন ছেলেটি মেয়েটির গেঞ্জি খুলতে গেলে ওর হাতে আটকে যায় বা জিন্স খুলতে গেলে প্যান্টির সাথে আটকে যায়। এরকম হলে মেয়েটি একটি অস্বস্তিকর অবস্থায় পড়ে যায়। এমনিতেই নারীসুলভ লাজুকতায়, নিজের স্বামীর সামনেও নগ্ন হতে গিয়ে অনেক স্ত্রীর সামান্য লজ্জা লাগতে পারে, যা তার যৌনসুখের পথে বাধা হয়ে দাড়ায়। এছাড়াও একটি ছেলে তার কাপড় খুলতে গিয়ে তাকে অর্ধনগ্ন করে আটকে গিয়েছে, এরকম বিব্রতকর পরিস্থিতিতে মেয়েরা পড়তে চায় না। তাই ছেলেদের অত্যন্ত যত্নের সাথে মেয়েটির কাপড় খুলে তাকে তার নগ্নতার লজ্জাকে কাটিয়ে উঠার সুজোগ দিতে হবে। তবে দুজনের সম্মতিতে উম্মাদ-মাতাল সেক্সের ব্যপার-স্যপার হলে অন্য কথা!
১১. মেয়ের অন্তর্বাস নিয়ে টানাটানি শুরু করাঃ সেক্সের সময় সঙ্গিনীর ব্রা-প্যান্টির উপর দিয়ে হাত বুলিয়ে দেওয়া এমনকি এর উপর দিয়ে চাটা মেয়েটির জন্য অত্যন্ত সেক্সী আনন্দদায়ক হলেও তার ব্রা-প্যান্টি নিয়ে টানাটানি করাটা নয়। এতে তার সংবেদনশীল স্থানগুলোতে ব্যথা লেগে পুরো সেক্সের মুডটাই নস্ট হয়ে যেতে পারে। তাই এক্ষেত্রে সাবধান!
১২. সঙ্গিনীর যোনির প্রতি অতিরিক্ত আসক্ত থাকাঃ অনেক ছেলে মেয়েদের যোনি চোষাটা ঘৃন্য মনে করলেও বেশির ভাগ ছেলেই একবার মুখ দিয়ে সেখানের স্বাদ অনুভব করার পর থেকে এর পরতি চরমভাবে আসক্ত হয়ে পড়ে। এমনকি যারা যোনি মুখ দেয়ও না তারাও অন্তত হাত দিয়ে হলেও মেয়েদের সবচাইতে গোপন স্থানটিকে বারবার আদর করার লোভ সামলাতে পারেন না। সেটা ঠিক আছে। কিন্ত অনেকেই এর প্রতি এতটাই আসক্ত হয়ে পড়ে যে দেখা যায়, তার সঙ্গিনীর যে যোনি ছাড়াও যৌনসংবেদী প্রায় পুরো একটা দেহই রয়েছে সে কথা ভুলে যায়। তাই সেক্সের শুরুতেই এমনকি বেশিরভাগ সময়ই মুখ দিয়ে না হলে হাত দিয়ে ঘুরেফিরে যোনিটাকেই বেশি উত্তেজিত করার চেষ্টা করে। কিন্ত এর জন্য সঙ্গিনী পুরো সময়টাই অসহ্যবোধ করে কারন ছেলেদের মত শুধু লিঙ্গতে সুখ পেয়েই তারা এত সহজে যৌনত্তেজিত হতে পারে না। মেয়েরা তাদের সারা দেহেই তার সঙ্গীর আদর পেতে চায়।
১৩. রুক্ষভাবে সঙ্গিনীর দেহে ম্যাসাজ করাঃ সেক্সের সময় সঙ্গিনীকে উত্তেজিত করে তোলার জন্য যে শৃঙ্গার (Foreplay) বা যৌন আদর করা হয় তার মধ্যে অন্যতম হল তার সারা দেহে ম্যাসাজ করে দেয়া। বিশেষ করে কর্মজীবী মেয়েদের সঙ্গীরা এই উপায়ে সারাদিন কাজ থেকে ফিরে ক্লান্ত অবসন্ন সঙ্গিনীর নিস্তেজ দেহকে এভাবে সেক্সের জন্য প্রস্তুত করে তুলতে পারেন (এ ব্যাপারে এখন বিস্তারিত কিছু বলছি না কারন, সেক্সুয়াল ম্যাসাজ করা নিয়ে একটা পুরো একটা বইই লিখে ফেলা যায়। তাই এখন নয়)। তবে নিজের উত্তেজনায় অনেক ছেলেই সঙ্গিনী ব্যাথা পাচ্ছে কিনা একথা চিন্তা না করেই জোরে জোরে রুক্ষভাবে ম্যাসাজ করতে থাকে। এরকম করাটা পরিহার করতে হবে।
১৪. মেয়ের আগেই নিজের কাপড় খুলতে শুরু করাঃ মেয়ে কোন কিছু করার আগেই কেউ তার কাপড় চোপড় খোলা শুরু করবেন না। মেয়ে যতক্ষন পর্যন্ত না উত্তেজিত হয়ে আপনার কাপড় খোলায় মনোযোগ না দেয় ততক্ষন পর্যন্ত নিজে কিছু করার দরকার নেই। মেয়ে যদি আপনার প্যান্টের বোতাম খুলতে চেষ্টা করে, শার্ট টেনে ধরে ইত্যাদি কাজগুলোই আপনার কাপড় খোলার জন্য মেয়েটির থেকে সংকেত বলে ধরে নিতে হবে।
১৫. প্রথম থেকেই জোরে জোরে মৈথুন করাঃ লিঙ্গে মেয়ের তপ্ত যোনির স্পর্শ সব ছেলের জন্যই পাগল করে দেওয়া এক স্পর্শ। বেশিরভাগই এ স্পর্শে উম্মাদের মত হয়ে গিয়ে যোনিতে লিং ঢুকার সাথে সাথেই এমনভাবে মৈধুন (থাপানো!!!) করতে থাকে যেন আজ আজই যোনি থেকে বাচ্চা বের করে ফেলবে। কিন্ত এভাবে শুরু করলে বেশ কিছু সমস্যা হয়। প্রথমত, এভাবে জোরে জোরে মৈথুন করলে মেয়েটির যোনি রসে টইটম্বুর হলেও যোনির ভিতরে, বিশেষ করে বেশি টাইট হলে, ছেলেটির লিঙ্গের অবস্থানের সাথে মেয়েটি অভ্যস্ত হয়ে উঠতে পারে না। ফলে তার যৌনসুখ অনেকখানি কমে যায়। এছাড়াও প্রথমে এভাবে জোরে জোরে শুরু করলে কি্ছুক্ষন এভাবে মৈথুন করেই ছেলেটি একটু হাপিয়ে যেতে পারে, তাই স্বভাবতই পরে সে আস্তে আস্তে মৈথুন করতে থাকে। কিন্ত মেয়েটি জোরে মৈথুন করায় যে মজা পেয়ে যায়, পরবর্তীতে এ আস্তে আস্তে করায় তার তৃপ্তি কমে যায়। তার উপর যে সময়টিতে মেয়েটির অর্গাজম (চরম সুখ) সমাগত, সেই সময়েই মেয়েটি চায় আরো বেশি উগ্রভাবে তার সঙ্গীর থাপ খেতে। তাই প্রথমে আস্তে আস্তে শুরু করে তারপর মৈথুনের জোর বাড়াতে হবে।
১৬. শক্ত করে সঙ্গিনীর উপর চড়াও হওয়াঃ আশা করি ছেলেদেরকে মনে করিয়ে দিতে হবে না যে মেয়েদের দেহ তাদের চেয়ে হাল্কা ও নরম? তাই Missionary স্টাইলে মেয়েটির উপরে উঠে সেক্স করার সময় নিজের দুই পায়ের উপর ভালোমত ভর দিয়ে মৈথুন করতে হবে। আপনার শক্ত দেহের জোর চাপ সঙ্গিনীর উপর পড়লে সে সেক্সটা উপভোগ করতে পারবে কিনা তা বলাই বাহুল্য।
১৭. দ্রুত বীর্যপাত করাঃ ছেলেদের সবচেয়ে বড় ভয়। সবার পক্ষে অবশ্য দ্রুত বীর্য পাত নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব নয়। অনেকেরই এতটাই দ্রুত বীর্যপাত হয়ে যায় যে তারা তাদের যৌনসঙ্গিনীকে ঠিকমত আনন্দই দিতে পারেন না, এমনকি নিজেরাও আনন্দ থেকে বঞ্চিত হন। দ্রুত বীর্যপাতের সমস্যা দূর করার নানা পদ্ধতি আছে আপাতত তা উল্লেখ করলাম না। তবে যাদের এ সমস্যা হয় তারা এর জন্য সাময়িকভাবে এক কাজ করতে পারেন। সেক্সের আগে অন্তত একবার হস্তমৈথুন করে নেবেন, তারপর সেক্সের শুরুতে সঙ্গিনীকে আদর (Foreplay) করার সময় তার যোনি চুষা ও তাতে আঙ্গুল ঢুকানো ছাড়া বাকি প্রায় সব কিছুই করবেন। আর ওকে আপনার লিঙ্গ চুষতে দেবেন না। ওকে পর্যাপ্ত উত্তেজিত করে যোনিতে লিঙ্গ ঢুকিয়ে থাপ দেয়া শুরু করবেন। যখনি মনে হবে আপনার বীর্যপাত হতে যাচ্ছে, আপনার লিঙ্গ যোনি থেকে বের করে আনবেন। তারপর নিচু হয়ে ওর যোনি চুষতে চুষতে সেখানে দুই আঙ্গুল ঢুকিয়ে আবার বের করতে থাকবেন। আপনার লিঙ্গ সামান্য শিথিল হয়ে এলে আব্র উঠে ওকে থাপাতে থাকবেন, তারপর বীর্যপাতের সময় হলে আবার বের করে ওর যোনিতে নেমে যাবেন। এভাবে যতক্ষন সম্ভব চালিয়ে যাবেন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনীও মজা পাবে আর আপনারও টাইম একটু হলেও বাড়বে।
১৮. বেশি বিলম্বে বীর্যপাতঃ এটা আবার দ্রুত বীর্যপাতের বিপরীত সমস্যা। অনেকেই আছেন যারা একনাগারে অনেক্ষন ধরে সঙ্গিনীর যোনিতে মৈথুন করে যেতে পারেন, যদিও এদের সংখ্যা খুব বেশি নয়। মেয়েরা অবশ্য এরকটাই পছন্দ করে। কিন্ত অনেকসময় দেখা যায় যে ছেলেটির বীর্যপাত হতে এত বেশি দেরী হয় যে মেয়েটি অধৈর্য হয়ে পড়ে। তাই বীর্যপাত হতে দেরী হলে শুধুই ষাঁড়ের মত সঙ্গিনীকে থাপিয়ে যাবেন না। ফাকে ফাকে ওর স্তন চুষুন, চুমু খান এবং বিশেষকরে পজিশন পরিবর্তন করুন।
১৯. সঙ্গিনীকে জিজ্ঞাসা করা তার অর্গাজম হয়েছে কিনাঃ কতিপয় বোকাোা এই কাজটা করে থাকে। বেশিরভাগ মেয়েরই অর্গাজম হলে শীৎকার করে উঠে। আর না করলেও তার দেহের ভঙ্গিমাতেই এটা বুঝে নিতে হবে। তাকে এটা জিজ্ঞাসা করা চূড়ান্ত বোকামী।
২০. ঘেন্নার সাথে যোনি চুষতে যাওয়াঃ আমাদের দেশে অনেক ছেলেই মেয়েদের যোনি চুষতে চায় না। অনেক সময় স্ত্রী বা গার্লফ্রেন্ডের অনুরোধে বহুকষ্টে যোনিতে মুখ দিলেও তা কোনমতে ঘেন্নার সাথে হাল্কা পাতলা চুষে। এমনটি কখনোই কর যাবে না। এভাবে হাল্কা করে চুষতে গেলে সঙ্গিনী সে স্পর্শ সঠিকভাবে পাওয়ার জন্য আরো উতলা হয়ে উঠে। ফলে সে স্বাদ পাওয়ার জন্য সে অন্যপুরুষের স্মরনাপন্ন হতে পারে। তাই একাজটা মনোযোগ দিয়ে করতে হবে। আপনার ভালোবাসার মানুষের সবকিছুই তো ভালো লাগতে হবে তাইনা? এজন্য ওকে পরিছন্ন থাকতে বললে সে মাইন্ড করবে বলে মনে হয়না। তাছাড়া ও যদি আপনার লিঙ্গ চুষতে অনিচ্ছুক থাকে তাহলে দেখবেন আপনার যোনি চুষার প্রতিদানে ওও একসময় নিজে থেকেই আপনার লিঙ্গ চুষতে চাবে।
২১. সঙ্গিনীর মাথা নিচের দিকে চেপে ধরাঃ সঙ্গিনী যদি Aggressive হয়ে ছেলের দেহে আদর করতে থাকে। যেমন, ছেলের বুকে জিহবা দিয়ে চেটে দিতে থাকে তবে তারা অনেক সময় মেয়েটির মাথা ঠেলে নিচে তার লিঙ্গের কাছে নিয়ে যেতে চায়। এরমকমটা করা যাবে না। কারন মেয়ে যখন Aggressive মুড এ থাকবে তখন সেই চাবে আপনাকে Control করে আনন্দ দিতে।
২২. বীর্যপাতের পূর্বে সঙ্গিনীকে সতর্ক না করাঃ যখন যোনির ভেতরে কনডমবিহীন লিঙ্গ থাকবে, তখন বীর্যপাতের পূর্বে কেন সঙ্গিনীকে সতর্ক করতে হবে তা আশা করি বলে দিতে হবে না। কারন আপনার সঙ্গিনী বার্থকন্ট্রোলে নাও থাকতে পারে। আর ও যখন আপনার লিঙ্গ চুষবে, বিশেষ করে প্রথমবার, তখন অবশ্যই ওকে সাবধান করতে হবে। কারন বীর্যপাতের স্বাদ ও গন্ধ অনেকটা সমুদ্রের নোনা পানির সাথে ডিমের সাদা অংশের মিশ্রনের মত; অনেক মেয়ের তা ভালো নাও লাগতে পারে। তাই এক্ষেত্রে সাবধান।
২৩. সঙ্গিনী লিঙ্গ চুষার সময় নড়াচড়া করাঃ সঙ্গিনী লিঙ্গ চুষার সময় নড়াচড়া করলে এটা তার জন্য যথেষ্ট বিরক্তির কারন হয়ে দাঁড়ায়। ওই যা করার করবে, আপনি নিজে থেকে আপনার লিঙ্গ ওর মুখে ঠেলে দিতে যাবেন না। ওর মাথা চেপেও ধরা যাবে না। মেয়েকে লিঙ্গ চুষতে দেওয়ার সময় সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে শুয়ে থাকা, বা বিছানার কিনারায় বসে থাকা, দাঁড়ানো নয়।
২৪. Porn video থেকে কিছু শেখার চেষ্টা করাঃ মনে রাখবেন পর্ন ভিডিওতে যা দেখান হয় তার সবই সত্য নয়। বেশিরভাগ পর্ন ভিডিওতে যেসব মেয়েরা পারফর্ম করে তারা সবাই সোজা বাংলায় াগি টাইপের। তাই তারা তাদের মুখের উপর ছেলেদের বীর্য ফালানো, বীর্য খেতে, পিছনদিয়ে (নিতম্বের ফুটো) ছেলেদের লিঙ্গ ঢোকানো ইত্যাদি পছন্দ করা দেখে কেউ বিভ্রান্ত হতে যাবেন না। বাস্তবের চিত্র অনেকাংশেই ভিন্ন। এক্ষেত্রে আপনার সঙ্গিনীর সাথে খোলামেলা হলেই তার পছন্দ অপছন্দ পরিস্কার হয়ে যাবে।
২৫. অনেক্ষন ধরে মেয়েকে উপরে রেখে মৈথুন করতে দেয়াঃ স্বভাবতই মেয়েরা ছেলেদের তুলনায় দূর্বল তাই তাকে অনেক্ষন ধরে উপরে থেকে আপনাকে থাপ দিতে দেওয়া উচিত নয়। এতে সে ক্লান্ত হয়ে পড়বে। তাছাড়াও ও যখন আপনার উপরে থাকবে তখন আপনিও নিস্তেজ হয়ে পড়ে থাকবেন না যেন…ওর স্তন গুলো টিপে দিন, আদর করুন, মাঝেমাঝে ওর মুখখানি টেনে এনে চুমু খান যেন ও একঘেয়ে হয়ে না পড়ে।
২৬. সঙ্গিনীর অনিচ্ছায় পিছন দিয়ে ঢুকানোঃ এই ভুলটুকু কোনমতেই করবেন না। ছেলেদের পিছনের ফুটোয় কিছু ঢুকালে তার সাহায্যে তার প্রস্টেট গ্রন্থি নামক এক অঙ্গে আনন্দ দেয়া যায়, একে ছেলেদের একপ্রকার অর্গাজম বলে (বিস্তারিত পরে)। কিন্তু মেয়েদের প্রস্টেট গ্রন্থিই নেই। তাই তাদের জন্য পিছন দিয়ে লিঙ্গ ঢুকানো খুব সুখকর অভিজ্ঞতা নয়। তাই শুধুমাত্র সঙ্গিনী চাইলেই এটা করতে হবে।
২৭. ছবি তোলাঃ আহা! এতক্ষনে আসল কথায় এলাম। বিভিন্ন সাইটে বাংলাদেশের যেসব পর্ন দেখা যায় তার ৯০% হল গোপন ক্যামেরায় তোলা। তবে আমি যারা গোপন ক্যামেরায় এভাবে ছবি তুলে তাদের মানা করতে যাবো না, কারন জানি কোন লাভ নাই, তারা এমনটি করবেই। তবে অনেক ছেলে আছে যারা সঙ্গিনীকে দেখিয়েই ছবি তুলে বা ভিডিও করে। এরকম অবস্থায় আপনার সঙ্গিনী যদি নেহায়েত একটা াগি না হয় তবে তাকে ছবি তুলতে দেওয়ার অনুরোধ করতে যাবেন না। কারন “তোমার একটা ছবি তুলি?” এই কথা ওকে বললে তার কানে এই কথাটাও বাজবে, “……আমার বন্ধুদের দেখানোর জন্য বা সাইটে পোস্ট করার জন্য”
২৮. গৎবাধা সেক্সঃ অনেকছেলেই যতবার সঙ্গিনীর সাথে মিলিত হয় তারা একই রকম ভাবে সেক্স করে এর মজাটাই নস্ট করে ফেলে। তাই কিছুদিন পরপরই নতুন কিছু চেষ্টা
করতে হবে। যেমন নতুন নতুন পজিশনে সেক্স করা, সঙ্গিনীর স্তনে চকলেট মাখিয়ে চোষা, জিহবা দিয়ে ওর পিঠে ড্রইং করার চেষ্টা ইত্যাদি।
২৯. সঙ্গিনীর জন্য কষ্টকর পজিশনে সেক্স করাঃ এমনকোন পজিশনে সেক্স করতে যাবেন না যা সঙ্গিনীর জন্য কষ্টকর হয়ে উঠে।
৩০. এলোমেলো ভাবে ‘লাভ বাইটস’ দেওয়াঃ সেক্সের সময় মেয়েরা হাল্কা পাতলা কামড় খেতে পছন্দ করে। লাভ বাইট মানে শুধু কামড়ই নয়। চামড়ার কোন স্থানে বেশ কিছুক্ষন ধরে একনাগারে চুষতে থাকলে, সেখানে গাঢ় লাল একটা দাগ পড়ে যায়, ওটাকেই লাভ বাইটস বলে। বিশেষ করে যারা ফর্সা তাদের এই দাগটা বেশি ফুটে থাকে। এই দাগ প্রায় একদিন ধরে ফুটে থাকে। তাই এমনকোন যায়গায় এভাবে চুষবেন না যেখানে এই দাগ স্পষ্ট দেখা যায়। যেমন, গলা, গাল ইত্যাদি। কারন এই দাগ মেয়েটির জন্য পরে লজ্জার কারন হবে।
৩১. সঙ্গিনীর অর্গাজমের কেয়ার না করাঃ আপনার অর্গাজম যদি আপনার সঙ্গিনীর আগেই হয়ে যায় তবুও তার যোনি চুষে, আঙ্গুল ঢুকিয়ে যেকোনভাবে হোক তারও অর্গাজম করিয়ে দিতে হবে।
৩২. বীর্যপাত করেই সঙ্গিনীর কাছ থেকে সরে যাওয়াঃ এই ভুলটা আমাদের দেশের ৮০% ছেলেরাই করে থাকে। ছেলে ও মেয়ে উভয়েরই অর্গাজম যদি একসাথেও হয় তবুও মেয়েরা চায় সেক্স শেষ হলে ছেলেরা আরো কিছুক্ষন তাকে আদর করুক। তাই বীর্যপাত করেও সঙ্গিনীকে বেশ কিছুক্ষন সময় দিতে হবে।
৩৩. খিস্তিপাত করাঃ অনেকেই আছেন সেক্সের সময় নানা খিস্তিপাত তথা বাজে কথা বলতে থাকেন। এ ব্যপারে একটু সাবধান থাকবেন। আপনার সঙ্গী যদি চায় তবেই খিস্তিপাত করবেন। অনেক মেয়ে সেক্সের সময় খিস্তিপাত সহ্য করতে পারে না, তাদের মজার অর্ধেকটাই এতে নস্ট হয়ে যায়। তাই সঙ্গিনী না চাইলে এ অভ্যাস দূর করার চেষ্টা করতে হবে।

Labels: ,

নারী পুরুষের যৌন উত্তেজনার ধারা


নারী পুরুষের যৌন উত্তেজনার ধারা পৃথিবীব্যাপী একই রকম। অর্থাৎ পৃথিবীর যে কোনো দেশে নারী পুরুষ একই রকমভাবে যৌন উত্তেজিত হয় এবং যৌনমিলনে অংশগ্রহণ করে। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আলোচনা যৌনতার ব্যাপারটি উল্লেখ হয়ে থাকে। পৃথিবীব্যাপী যৌনতার উপর গবেষণা এবং আলোচনা হয় ব্যাপকভাবে । আমেরিকান বিখ্যাত কিনসে ইনস্টিটিউট নারী পুরুষের যৌনতার বিভিন্ন দিক পর্যালোচনা করে। যৌনতা হলো নারী পুরুষের দৈহিক মিলন প্রাণিজগতের অন্যান্য প্রাণীর মতো নারী পুরুষের যৌনতা বাহ্যিকভাবে প্রকাশ্য নয়। বরং নারী পুরুষের যৌনমিলন এবং যৌনতা সংঘটিত হয় সুস্থ সুন্দর পরিবেশে। পৃথিবীর আদি থেকে চলে আসা একটি সংস্কৃতি হলো যৌন সংস্কৃতি। এই যৌন সংস্কৃতি প্রতিটি পুরুষ এবং নারীর জীবনের খুব আদৃত একটি অংশ।

 নারীর সাথে পুরুষের দৈহিক মিলনের সময় নারী উত্তেজিত হয় এবং পাশপাশি পুরুষের ও যৌন উত্তেজনা আসে। পুরুষের স্পর্শের প্রথম থেকেই নারীর ভেতরে যৌন উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। নারীর শরীর কেপে উঠতে পারে যা খুব সামান্য সময় ধরে অনুভূত হয়। যৌনমিলনের সময় নারীর দেহ এবং পুরুষের দেহের প্রধান যে পরিবর্তন হয় তাহলো উভয়েরই শারীরিক চাপ বৃদ্ধি পায়, রক্তের চাপ বাড়ে, শ্বাস প্রশ্বাস দ্রুত হয় এবং উভয়েই চূড়ান্ত আনন্দের জন্যে অস্থির হয়ে উঠে । নারীর যৌন জীবন পুরুষের চেয়ে অপোকৃত । নারীর যৌনতার সংস্কৃতিতে বোধ করি পুরুষের চেয়ে আলাদা। নারীর যৌন আগ্রহ, ইচ্ছা যৌনতার চরম আনন্দ ইত্যাদি প্রতিটি পর্বে পুরুষের চেয়ে স্বতন্ত্র অবস্থার সৃষ্টি করে। যৌন উত্তেজনার সময় অন্যান্য যে পরিবর্তনগুলো লণীয় হয় সেগুলো হলো।

স্তনবৃন্তের ফুলে উঠা।
স্তনের আকার বড় হয়ে যাওয়া।
শরীরে যৌন ঝলকের উপস্থিতি।
নারীর ক্ষেত্রে কিটোরিসের রঙের পরিবর্তন।
পুরুষের ক্ষেত্রে লিঙ্গের মাথার রঙের পরিবর্তন।
প্রথম যুগের মানুষের যৌনতার্ ছিল কেবল মাত্র ক্ষণিক আনন্দের একটি উৎস। পরবর্তী সময়ে যৌনতার ব্যবহারিক পরিবর্তন দেখা দেয়। এক সময়ে এক নারী একই সাথে একই পরিবারের সবার সাথে যৌনমিলনে রত হতে পারতো। এটি ছিল যৌনতার সংস্কৃতি। তখন কার সমসাময়িক যৌন সংস্কৃতি ছিল এই রকম। যুগে যুগে যৌন সংস্কৃতি পরিবর্তিত হয়েছে। আবার যৌতার ব্যাপারে ধর্মীয় নানা মতবাদের প্রভাবে যৌনতার বিষয়টি একেক সমাজে একেক ভাবে অনুশীলন করা হয়ে থাকে। বর্তমান সময়ে এই নতুন যুগে যৌনতার ব্যাপারটি নানা দিক থেকে আধুনিক হয়ে উঠেছে বর্তমান সময়ে যৌনাসনের পাশাপাশি যৌন ক্রীড়াতে নানা পরিবর্তন ছন্দ দেখা যায়। নারী, পুরুষের ক্ষেত্রে যৌনতার আবহ একেক না্‌রী পুরুষের ক্ষেত্রে একেক রকম । যখন কোনো প্রেমিকের সাথে যৌনমিলন বা ডেটিং করে তখন যৌতার ব্যাপাটি যে ভাবে হতে পারে ঠিক সেভাবে স্বামী-স্ত্রীর যৌনতার ব্যাপাটি সংঘটিত হয় না। একই নারী যখন বহু পুরুষের সাথে যৌনমিলন বা যৌন সর্ম্পক স্থাপন করে, তখন ও আবার যৌনতার সংস্কৃতি ভিন্ন হয়। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নারী পুরুষের ক্ষেত্রে যৌনতার ব্যাপাটি সব সময় একই ধারায় এগিয়ে চলে না । যৌনমিলনের ব্যাপারে বা যৌনতার ব্যাপারে সব নারীরেই ইচ্ছা একই রকম হয় না। এটিও আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। কোনো কোনো নারী অত্যাধিক যৌনকাতর । আবার কোনো কোনো পুরুষের যৌন ইচ্ছা থাকে বেশি অর্থাৎ যৌনতার ব্যাপারে তাদের আগ্রহ এবং যৌন মিলনের ইচ্ছা থাকে ব্যাপক। আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ যৌনতার পপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক যৌনমিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ যৌনতাকে খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে। অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। যৌনতার ব্যাপার বিশেষ করে নারী, পুরুষের যৌনতার ব্যাপারে উৎসাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরমপুলক আসতে পারে না। বহু নারী, পুরুষকে এমন অভিযোগ করতে শোনা যায় যে তারা যৌন জীবনে সুখী নয়। মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা গবেষণায় দেখেছেন, যে নারীরা পুরুষ স্বামীর সাথে বা স্ত্রীর সাথে কিংবা যৌন সঙ্গীর সাথে যৌনমিলনের সময় উৎসাহী বা আগ্রহী হয়ে উঠে না, তারা তুলনামূকভাবে কম যৌন আনন্দ লাভ করে। অথচ তারা এই বিষয়টি উপলব্ধি করতে পারেনা। যৌনতা এবং যৌন সর্ম্পক নারী পুরুষের জীবনের জন্য একটি প্রয়োজনীয় এবং জীবন ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। পুরুষ এবং নারীর যৌনতা সাথে সম্পর্কের ফলে যৌন আনন্দ যেমন লাভ করে তেমনি শিশুর জন্ম দিতে পারে । যৌন সম্পর্ক তৈরীর প্রাথমিক পর্যায়ে অনেকেই বুঝতে পারেন না যৌনমিলনের জন্য প্রয়োজনীয় কি কি বিষয় সম্পর্কে জানা উচিত। মানুষের শরীরের বাহ্যিক ইন্দ্রিয়ের গঠন এবং ভেতরের ঘঠন এক নয়। আবার পুরুষ এবং নারীর শরীরের গঠনে ও কিছুটা পার্থক্য রয়েছে । নারীর শরীর পুরুষের চেয়ে অপোকৃত স্পর্শ কাতর। নারীর কোনো অঙ্গে স্পর্শের ফলে শরীর যৌন অনুভূতি এবং সাড়া জাগাতে পারে পুরুষকে সে বিষয়ে জানতে হবে। তেমনি আবার নারীরও জানা উচিত পুরুষের কোন কোন স্থানে যৌন অনুভূতি ছড়িয়ে রয়েছে। এই ক্ষেত্রে উভইকে অর্থ্যাৎ নারী এবং পুরুষকে উভয়ের দেহ গঠন এবং উভয়ের শরীর সম্পর্কে একটি ধারণা থাকা উচিত। মানুষের যৌন ইচ্ছার বিশ্লেষণ কি? যখন কোনো পুরুষ যৌন চিন্তা বোধ করে তখনই তাদের ভেতর এক ধরণের যৌন অনুভূতি কাজ করতে থাকে। পুরুষের লিঙ্গ দৃঢ় হতে থাকে এবং নারীর যোনি কিছুটা আর্দ্র হতে শুরু করে ।

 যৌন ইচ্ছার জন্য সবচেয়ে বেশি কাজ করে মানুষের মস্তিষ্ক। মস্তিষ্কের লিম্বিক সিস্টেম মানুষের যৌন অনুভূতিকে প্রথম জাগিয়ে তোলে। মস্তিষ্কের সেরেব্রাম অংশে যৌন চিন্তা উদিত হয়। তারপর এই চিন্তার সূত্র ধরে তা তাড়িত হয়ে পুরুষের অথবা নারীর যৌনাঙ্গে অনুর্বর হয়। নানা ধরনের যৌন চিন্তা, যৌন স্মৃতি, যৌন ইচ্ছাকে চাঙ্গা করতে থাকে এবং যৌন অনুভূতি এই সময়ে বেড়ে যেতে থাকে। এই সময়ে পুরুষ ও নারী ইচ্ছার পূর্ণতা খুঁজে পায় এবং যৌনমিলনের আগ্রহী হয়ে উঠে। তবে নানা বিধ শারীরিক এবং মানসিক সমস্যা পুরুষ কিংবা নারীর ইচ্ছা এবং যৌন শক্তিকে কমিয়ে দিতে পারে। যৌন উত্তেজনার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত উভয়ের শরীরেই এক প্রকার অস্থিরতা দেখা দেয় যা চরমপুলকের বিষয়টি হলো পুরুষের ক্ষেত্রে বীর্যপাত এবং নারীর ক্ষেত্রে চূড়ান্ত আনন্দ লাভ। পুরুষের লিঙ্গের ণস্থায়ী স্পর্শে নারীর ভেতর যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয় তা পুরুষ যেমন উপভোগ করে , নারীও তেমনি উপভোগ করে। অনেক নারীর যৌনান্দ আরো তীব্র হয় কিটোরিসের স্পর্শের দ্বারা। পুরুষ ওরাল সেঙের মাধ্যমে হয়তো এটা করতে পারে। যৌনমিলনের সময় উভয়ের দৈহিক অস্থিরতা যৌন উত্তেজনার প্রধান চিহ্ন।

Labels: ,

যৌনমিলনের সময় কনডম ব্যবহার করুন

যৌনমিলনের সময় কনডম ব্যবহার করুন

যৌনমিলন দৈহিক কি করে না

পুরুষের সমস্যাগুলো কি জানতে চেষ্টা করুন

নারীর সমস্যাগুলো কি জানতে চেষ্টা করুন

ডাক্তারী পরামর্শ নিন

যৌবন প্রাপ্তির পর পরই পুরুষ নানা প্রকার যৌন সঞ্চয় করে। এই সময়ে পুরুষের যৌনতা ব্যাপারে তীব্র আকর্ষণ জন্মায় । যাতে করে পুরুষ হস্তমৈথুন থেকে শুরু করে সমকামিতা এমনকি পতিতা সঙ্গম পর্যন্ত যৌনতার অভ্যস্ত হয়। পুরুষের এই সময়কার কিছু যৌন অভিজ্ঞতা হলো এ রকম-
কিছু কিছু পুরুষ এই সময়ে জন্ম নিরোধকের ব্যবস্থা নিয়ে যৌনমিলন করে থাকে। অনেকেই কয়েকটা ইন্টেরেপ্টাস পদ্ধিতি গ্রহণ করে যাতে করে গর্ভাবস্থার ঝুকি কমানো যায়। এই পদ্ধতিতে পুরুষ যৌনমিলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে নারীর যোনি থেকে তার লিঙ্গ অপসারণ করে। যাতে করে পুরুষের বীর্য নারীর জরায়ুতে পোঁছাতে পারে না।
কোনো কোনো পুরুষ এই সময়ে যৌন অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে গাড়ির ভেতরে বা নির্জন এলাকায়। অনেকে আবার বন্ধুর বাড়িতে বা অন্য কোনো আত্নীয়ের বাসায় প্রথম যৌন অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এমনো দেখা যায়। শারীরিক এবং মানসিক চাপের জন্য অনেক পুরুষ হোটেলে বা সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে যৌনমিলনে রত হয়। এ ক্ষেত্রে তাড়াতাড়ির জন্য অনেক পুরুষ এবং নারী কেবল মাত্র একে অন্যের যৌনাঙ্গ স্পর্শের দ্বারা যৌন তৃপ্তি লাভ করে।
পতিতা সহবাস যৌবন প্রাপ্তির পরে পুরুষের যৌন অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের একটি অন্যতম উপায়। সাধারণত অতিরিক্ত মাত্রায় এলকোহল সেবনের পরে অনেক পুরুষ স্বাভাবিকভাবেই স্ত্রীর কাছ থেকে বেমুখ হয়ে পতিতার সাথে সঙ্গম ঘটায়। এই সময়ে পুরুষের কার্যত বাহ্যিক কোনো জ্ঞান থাকেনা বিধায় অতি অল্প সময়ের মধ্যে পুরুষের বীর্যপাত ঘটায় এবং তাতেই সে তৃপ্তি লাভ করে।
এই জাতীয় অভিজ্ঞতা ছাড়াও স্বমেহন পুরুষকে স্বল্প মাত্রাই যৌন অভিজ্ঞতা এনে দিতে পারে । আবার অনেক পুরুষ যৌনতার চাইতে বরং অন্যান্য নেশা দ্রব্যের প্রতি আকৃষ্টি হয়, যেমন এলকোহল বা মারিজুয়ানা। ক্রমাগত এই জতীয় নেশা দ্রব্য ব্যবহারের ফলে বহু পুরুষের যৌন ই্চ্ছা একেবারে কমে যায় এবং তারা পুরুষত্বহীনতায় ভোগে।
সমকামিতা ও কিন্তু যৌন অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের একটি উপায়। সমকামিতা হলো পুরুষের অন্য পুরুষের প্রতি এবং নারীর অন্য নারীর পতি যৌন আকর্ষণ অনুভব করা। পুরুষ এবং নারীর সমকামিতায় যৌনমিলনের মতোই আনন্দ লাভ করে থাকে। এটি যৌবন প্রাপ্তি পরে বহু পুরুষের যৌন তৃষ্ণা নিবারণের একমাত্র উপায় হয়ে দাঁড়ায়

Labels: ,

কিশোর-কিশোরির যৌনতার পরিবর্তন


কৈশোরকালীন সময়ে যৌনতার প্রতি পুরুষের আগ্রহ এবং আকর্ষণ জন্মায় বেশি। ১৭থেকে ২৫ বছর সময়কালে আবার পুরুষ কিংবা নারী উভয়েই যৌনতার প্রতি সবচেয়ে বেশি আগ্রহি থাকে। এই সময়ের মধ্যে বয়ঃসন্ধি পুর্ণ হয় এবং নারী পুরুষের যৌনাঙ্গ সুসংগঠিত হয়।এই সময়কার নারী পুরুষের দৈহিক পরিবর্তন বা যৌন ব্যবহাAরিক পরিবর্তনগুলো হলো–
মেয়েদের মাসিক চক্র শুরু হওয়া ।
ছেলেদের স্বপ্নদোষ হতে থাকা ।
মেয়েদের যোনির ঠোঁট বড় হতে থাকা ।
মেয়েদের কিটোরিস আরো দৃঢ় হয় ।
ছেলেদের অন্ডকোষ এবং লিঙ্গ আরো দৃঢ় হয় ।
মেয়েদের স্তনের আকার বড় হয় ।
উভয়ের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় ।
উভয়েরই গলার স্বরে পরিবর্তন হয় ।
উভয়েরই শরীরের আকার পরির্বর্তিত হয় ইত্যাদি ।
হরমোন নিঃসরণ জনিত কারণে এই সময়ে ছেলে মেয়ে উভয়েরই যৌন ইচ্ছা দেখা দিয়ে থাকে । প্রাথমিক এবং দ্বিতীয় স্তরের পরিবর্তনের পর একটি ছেলে পুরুষ এবং একটি মেয়ে নারীতে পরিপূর্ণতা লাভ করে
প্রাথমিক পরিবর্তন–
গলার স্বরে পরিবর্তণ ।
বগলে চুল জন্মানো ।
নাভীর নিচে চুল জন্মানো ।
মাংসপেশি দৃঢ় হওয়া ।
ছেলেদের বুকে লোম জন্মানো ।
মাথার চুল ঘন হওয়া ।
স্তনের আকৃতি সুগঠিত হওয়া ।
দ্বিতীয় স্তরের পরিবর্তন–
লিঙ্গ দৃঢ় হওয়া ।
যৌন ইচ্ছার সৃষ্টি ।
যৌনতার প্রতি তীব্র আকর্ষণ ।
স্তনের স্ফীতি ।
জরায়ুর সুসংগঠন ।

Labels:

ক্যান্সারের সম্ভাবনা হ্রাস করে হস্তমৈথুন


ওয়েব ডেস্ক: হস্তমৈথুন স্বাস্থের পক্ষে ভাল। অন্তত এমনটাই দাবি করছেন বিজ্ঞানীরা।
অস্ট্রেলীয় বিজ্ঞানী অ্যান্টনি সান্টেল্লা ও স্রিং সিনোয়া কুপারের মতে হস্তমৈথুন বা স্বমেহন মানুষকে সুস্থ রাখরে সাহায্য করে। সিসটিসিস, ডায়াবেটিস ও প্রোস্টেট ক্যান্সের মত রোগ গুলিকে দূরে সরিয়ে রাখে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সম্প্রতি করা এক সমীক্ষা অনুযায়ী ৯৪% পুরুষ ও ৮৫% মহিলা হস্তমৈথুন করার কথা স্বীকার করেছেন। এই অভ্যাস অতন্ত স্বাভাবিক এবং গর্ভাবস্থায় থাকার সময় থেকেই শিশুরাও হস্তমৈথুন করে বলে দাবি বিজ্ঞানীদের।

দ্য কনভার্সেশন নামের একটি ওয়েবসাইটে সান্টেল্লা ও কুপার লিখেছেন ''মহিলাদের ক্ষেত্রে সারভাইকাল মূত্র নালীর সংক্রমণ ঠেকাতে কার্যকরী ভূমিকা নেয় হস্তমৈথুন। সারভিক্স টেনটিংয়ের ফলে ব্যাকটেরিয়া ভর্তি সারভাইকাল তরল বাইরে বেড়িয়ে আসে।''

এর ফলে বহু সময় অর্গাসম হয় যাতে বিভিন্ন হরমোনের ক্ষরণের ফলে অনিদ্রা ও মানসিকচাপ দূর হয়। কমে ডায়াবেটিসের সম্ভাবনা

পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রোস্টেট ক্যানসারে সম্ভাবনা কমায় হস্তমৈথুন। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন হস্তমৈথুনের সময় এমন কিছু হরমোন প্রোস্টেট গ্ল্যান্ড থেকে নিষ্কৃত হয় যা ক্যান্সারের কারণ হতে পারে।
স্বমেহননের ফলে মানসিক শান্তি বাড়ে। ফলে এন্ড্রোফিন্স ও কর্টিসলের লেভেল বৃদ্ধি পায়।

Labels: ,

অ্যালঝাইমারের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে হলুদ


ওয়েব ডেস্ক: হলুদের বিবিধ গুণাবলী নিয়ে আগেও বহু গবেষণা হয়েছে। বর্তমান এক গবেষণায় উঠে এসেছে হলুদের মধ্যে উপস্থির কারকুমিন অ্যালঝাইমারের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কারকুমিন মস্তিষ্কের অসুখ সারাতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। কারকুমিন মস্তিষ্কে প্রবেশ করে অ্যালঝাইমার রোগীদের বিটা-অ্যামিলয়েড প্লাক ধ্বংস করে, এর বিষক্ত প্রভাব কমিয়ে ফেলে।
বিটা-অ্যামিলয়েড এক ধরণের প্রোটিন ফ্র্যাগমেন্টের সমন্বয় যা মস্তিষ্কে নিউরন ধ্বংস করে অ্যালঝাইমারে পথ প্রসস্থ করে।

ছোট ছোট অণুর সমন্বয়ে এই প্রোটিন ফ্র্যাগমেন্টকে ধ্বংস করা খুব কঠিন।
জাপানের ওটসুর শিগা উইনিভার্সিটি অফ মেডিক্যাল সায়েন্স-এর গবেষকরা জানিয়েছেন কারুকুমিনের মত মলেকিউল মস্তিষ্কে বিটা-অ্যামিলয়েডের প্রভাব কমিয়ে দেয়।

শিরার মাধ্যমে অ্যালঝাইমারের ওষুধের প্রয়োগ অতন্ত্য যন্ত্রণাদায়ক। গবেষকরা চেষ্টা করছেন অটোমাইজারের মাধ্যমে কারিকুমিন এরোজল তৈরি করার। কারিকুমিনের মতই এক মলিকিউল FMeC1 গবেষণার জন্য ব্যবহার করে ছিলেন।

Labels:

বোতলবন্দী মিনেরাল ওয়াটার হতে পারে প্রাণঘাতী


ওয়েব ডেস্ক: বোতলবন্দী মিনেরাল ওয়াটারের প্রতি কি আপনার অটুট আস্থা? মনে করেন আপনার শরীরের জন্য রাস্তার কলের খোলা জলের থেকে এই বোতলবন্দী জল অনেক বেশি নিরাপদ? তাহলে বদলে ফেলুন আপনার চিন্তা। নতুন এক গবেষণা বলছে এই জল আপনার শরীরে প্রবেশ করায় অপ্রয়োজনীয় ক্ষতিকর রসায়ন।

ভাবা অ্যাটমিক রিসার্চ সেন্টার মুম্বইতে ১৮টি মিনেরাল ওয়াটার কোম্পানির বোতলবন্দী জলের উপর পরীক্ষা করে দেখেছেন এই সব কটি কোম্পানির জলেই ক্ষতিকর রাসয়ানিক পদার্থ রয়েছে।

প্রায় প্রতিটি কোম্পানির ১ লিটার জলে ২৭% ব্রোমেড পাওয়া গেছে। অতিরিক্ত ব্রোমেড ক্যান্সারের কারণ হতে পারে। পাকস্থলীতে সংক্রমণ ঘটাতে পারে, হতে পারে চুল পরে যাওয়ার কারণ। মিনেরাল ওয়াটারের বোতলে সর্বাধিক ১০% ব্রোমেড থাকার কথা।

WHO-এর নিয়ম অনুযায়ী বোতলবন্দী জলে ৪মিলিগ্রাম অবধি ব্রোমেড থাকতে পারে।
দ্য ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেসন জানিয়েছে এই রিপোর্ট তারা খতিয়ে দেখবে এবং তার ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।

Labels:

মস্তিষ্ককে নির্দেশ দিয়ে শরীরে ফ্যাট ঝরাতে সক্ষম প্রাকৃতিক দুটি হরমোন


ওয়েব ডেস্ক: নতুন এক গবেষণা জানাচ্ছে দুটি প্রাকৃতিক হরমোন মস্তিষ্ককে শরীরে ফ্যাট বার্ন করার নির্দেশ দিতে সক্ষম।
মোনাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা একটি মলিকিউলার মেকানিসম আবিষ্কার করেছেন যেটি মূলত দুটি হরমোন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। লেপটিন ও ইনসুলিন। বিজ্ঞানীরা দেখেছেন মস্তিষ্কের একটি নিউরোন গ্রুপের উপর কাজ করে এবং স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমে শরীরে স্বাভাবিক মেদ ঝরাকে স্টিমিউলেট করে।

এই গবেষণার মূল গবেষক টনি টিগানিস জানিয়েছেন মেদ ঝরাতে এই দুই হরমোনের মিলিত ভূমিকা অতিরক্ত মেদ ঝরানোর পথ দেখাবে। তিনি জানিয়েছেন, এই দুটি হরমোন মস্তিষ্ককে শরীরে জমা থাকা মেদের একতা বিস্তারিত ছবির যোগাড় দেয়। যেহেতু, লেপটিন ফ্যাট কোষগুলোতেই তৈরি হয় তাই এই হরমোন কোনমাত্রায় শরীরে ফ্যাট জমে আছে তা পরিমাপে সক্ষম। অন্যদিকে, ইনসুলিন ভবিষ্যতের ফ্যাট রিসার্ভ সম্পর্কে একটা আন্দাজ দিতে পারে।

গবেষকরা দেখিয়েছেন যে মস্তিষ্কের হাইপোথ্যালামাসে প্রুপপিওমেলানোকর্টিন নিউরোনের উপর কাজ করে ইনসুলিন ও লেপটিন। এর ফলে এই নিউরোনগুলো স্নায়ুতন্ত্রে একটা সিগন্যাল পাঠায় যা সাদা ফ্যাটকে বাদামী ফ্যাটে রূপান্তরিত হতে সাহায্য করে। যার ফলে ঝরে যায় শরীরের অতিরিক্ত মেদ।

Labels:

এবার ওজন কমাতেও সাহায্য করছে স্মার্টফোন



ওয়েব ডেস্ক: ওজন কমাতে চান? স্মার্টফোন আছে? ব্যাস তাহলেই চিন্তা শেষ। এই সংক্রান্ত একাধিক স্মার্টফোন অ্যাপ এখন বাজারে ভর্তি। যে কোনও একটা ডাউনলোড করতে পারলেই কেল্লাফতে। এই অ্যাপগুলো লাগাতার মেসেজ করে ভিডিও পাঠিয়ে আপনাকে ডায়েট নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কী খাবেন আর কী খাবেন না সেই বিষয়ে বিস্তারিত পরামর্শ দেয়। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে ওজন কমাতে এই অ্যাপসগুলো বেশ কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের টুলান ইউনিভার্সিটি অফ পাবলিক হেলথ ও ট্রপিকাল মেডিসিনের গবেষকদের মতে এই স্মার্টফোন অ্যাপগুলির সাহায্যে লক্ষ্যনীয়ভাবে ওজন কমে। এই অ্যাপগুলি থেকে আসা লাগাতার মেসেজ বা ভিডিও স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন আনতে ভাবতে বাধ্যকরে।
এই ধরণের অ্যাপ ব্যবহারকারী ১,৩৩৭ জনের উপর র‍্যান্ডম সমীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকরা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পসিটিভ ফলাফল মিলেছে।
টানা ৬মাস বা ১ বছর এই ধরণের অ্যাপ ব্যবহার করলে দেখা গেছে গড়ে প্রায় প্রতিমাসে ১.৪৪ কেজি ওজন কমেছে।

Labels:

গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ

গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হওয়ার সমস্যাটা অনেকেরই আছে। বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা অনেক বেশী। এবং এটা এতই বিব্রতকর একটি সমস্যা যে কাউকে বলাও যায় না। আবার সহ্যও করা যায় না। আর এমন সমস্যা নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাবার কথা তো কোন নারী চিন্তাও করেন না। কিন্তু মনে রাখবেন, আপনার স্বাভাবিক যৌন জীবনে মারাত্মক সমস্যা তৈরি করতে পারে গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ।


দুর্গন্ধ দূর করার চেষ্টা করেও বারবার বিফল হয়েছেন? আসুন জেনে নেই শরীরের স্পর্শ কাতর সেই অংশের দুর্গন্ধ দূর করার কার্যকরী উপায়।

প্রতিটি মানুষের শরীরে স্বাভাবিক একটি ঘ্রাণ আছে। মেয়েদের ক্ষেত্রে পিরিয়ডের সময় খুব সুক্ষ্মভাবে ঘ্রাণটি পরিবর্তিত হয়ে যায়। এছাড়াও মানুষের বগল, পায়ের পাতা কিংবা শরীরের অন্যান্য ভাঁজের জায়গায় দুর্গন্ধ হয়ে থাকে। গোপন অঙ্গটিও বাদ যায় না। তবে গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হবার পেছনে আছে বেশ কিছু কারণ। যেমন,
  • -আপনার যদি স্বাস্থ্য ভালো হয়ে থাকে, তাহলে শরীরের ভাঁজে ভাঁজে ঘাম জমে যায়। সেখানে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় ও দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়।
  • -এছাড়া গোপন অঙ্গে ইস্ট বা ব্যাকটেরিয়া ইনফেকশন থেকে হতে পারে খুবই বাজে দুর্গন্ধ।
  • -গোপন অঙ্গ সঠিক ভাবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না রাখা, পিরিয়ডের সময় এক প্যাড দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার করা ইত্যাদি কারণেও জন্ম নেয় দুর্গন্ধ।
  • -এছাড়া খুব বেশী টাইট পোশাক দীর্ঘসময় পরিধান করলেও ঘামে দুর্গন্ধ হতে পারে। অনেকের প্রস্রাব লিক করার সমস্যা থাকে। সে কারণেও গন্ধ হতে পারে।

কী করবেন?

  • -প্রথমেই যা করতে হবে তা হলো পরিষ্কার পরিচ্ছনতা রক্ষা করা। নিজের গোপন অঙ্গের যত্ন খুব ভালোভাবে নিন। সর্বদা পরিষ্কার থাকুন। ভালো অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করুন।
  • -বাজারে গোপন অঙ্গ পরিষ্কার করার জন্য ভালো কোম্পানির বিশেষ ধরণের সাবান ও বডি ওয়াশ কিনতে পাওয়া যায়, সেগুলো ব্যবহার করুন।
  • -গোপন অঙ্গে পাউডার ব্যবহার করতে হলে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও সুগন্ধী পাউডার ব্যবহার করুন। তবে দীর্ঘসময় একই স্থানে পাউডার দিয়ে রাখবেন না।
  • -নিজের প্যানটি পরার আগে পারফিউম ছিটিয়ে নিন।
  • -বেশী টাইট পরবেন না পোশাক। গোপন অঙ্গে দুর্গন্ধ হলে ঢিলেঢালা পোশাক পরাই সবচাইতে ভালো।
  • -ভালো করে খেয়াল করুন। চুইয়ে চুইয়ে প্রশ্রাব এসে কি প্যানটি ভিজে যায়? এমন সমস্যা অনেক নারীরই থাকে। যদি তা হয় তো অবিলম্বে ডাক্তারের কাছে যান।
  • -ভালো কোম্পানির স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করুন। পিরিয়ডের সময় বাড়তি পরিছন্ন থাকুন।
  • -গোপন অঙ্গ পরিষ্কার করতে উষ্ণ পানি ব্যবহার করুন। যতবার টয়লেট ব্যবহার করবেন, প্রতিবার ভালো করে সাবান দিয়ে পরিছন্ন হোন।
এসবের পরেও যদি গোপন গঙ্গের গন্ধ দূর করতে না পারেন, অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যান। এটা হতে পারে অন্য কোন শারীরিক সমস্যার ইঙ্গিত! লজ্জায় নিজের শরীরকে অবহেলা করবেন না। দেশে অনেক ভালো ভালো গাইনি ডাক্তার আছেন। অবশ্যই তাদের পরামর্শ নিন।

Labels: ,